What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (1 Viewer)

আদালতে সর্দারজি আর তাঁর বন্ধুর বিচার হচ্ছে— বিচারক: এই দুজনের কান কেটে দাও। সর্দারজি: না না, এই রায় দেবেন না। তাহলে আমি অন্ধ হয়ে যাব। বিচারক: আরে বোকা, কান কাটলে অন্ধ হয়ে যাবে কী করে? সর্দারজি: কান কাটা গেলে চশমা পরব কীভাবে?
 
অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে। অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না। নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি? বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন। বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন? নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, 'স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।' বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, 'অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।' নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল। অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল। বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ? অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?
 
এক শেয়ার ব্যবসায়ী গেছেন রেস্টুরেন্টে পিৎজা খেতে। ওয়েটার: স্যার, আপনাকে পিৎজাটা কয় ভাগ করে দেব? চার ভাগ, না ছয় ভাগ? শেয়ার ব্যবসায়ী: তুমি বরং আমাকে আট ভাগ করে দাও, আমি একটু বেশি ক্ষুধা অনুভব করছি কি না!
 
স্ত্রীকে নিয়ে শফিক সাহেব গেছেন একটি কফির দোকানে। শফিক: তাড়াতাড়ি শেষ করো, কফি ঠান্ডা হচ্ছে। স্ত্রী: কেন? সমস্যা কী? শফিক: আরে বুদ্ধু, মূল্যতালিকা দেখো। 'হট কফি' ১৫ টাকা, 'কোল্ড কফি' ৫০ টাকা!
 
রেস্তোরাঁয় ওয়েটারকে এক ভদ্রলোক বললেন, 'গত সপ্তাহে আমি এখানে মাটন কাটলেট খেয়েছিলাম। আজও খাচ্ছি। কিন্তু সেদিনেরটা অনেক ভালো ছিল।' ওয়েটার: কী বলেন স্যার! দুটি কাটলেটই তো একই দিনে বানানো।
 
রেস্তোরাঁয় খেতে গেছে বাবলু। বাবলু: বেয়ারা, এখানে এসো। কী করো তোমরা? দেখছ না, স্যুপের মধ্যে একটা মাছি পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছে? বেয়ারা: তো আমি এখন কী করব? উদ্ধারকর্মীদের খবর দেব?
 
বেড়াতে গিয়ে হোটেলে উঠেছে ইমন। হোটেলে ঘর দেখে ইমন জিজ্ঞেস করল হোটেল বয়কে, 'তোমাদের হোটেলে পানির কোনো সমস্যা নেই তো?' হোটেল বয়: সে ব্যাপারে আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন স্যার। বৃষ্টির দিন। তা ছাড়া আমাদের ছাদে যথেষ্ট পরিমাণে ফুটো আছে।
 
রেস্টুরেন্টে সাংসদের খাওয়া শেষ হলে তাঁর কাছে এগিয়ে এল রেস্টুরেন্টের শেফ। জিজ্ঞেস করল, আলু-মাংসের ডিশটা কেমন লেগেছে আপনার? —কীভাবে বলি! ওই ডিশে ছিল আলুর নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। আর মাংস ছিল দুর্বল বিরোধী দলের মতো।
 
ওয়েটারকে প্রশ্ন করা হলো, আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন কী? —সেদিন আসবে কবে, যেদিন থেকে লোকজন রেস্টুরেন্টে খাওয়া বন্ধ করে দেবে, তবে টিপস পাঠাবে মানি-অর্ডার করে?
 

Users who are viewing this thread

Back
Top