What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (3 Viewers)

এক মাতাল দুতলা থেকে জানালা দিয়ে পেশাব করছে। তখন আরেক মাতাল বলছে, আরে তোর পেশাব বেয়ে তো চোর উঠে যাবে ? এ কথা শুনে প্রথম মাতাল বলল, আমি কি তোর মতো বলদ নাকি, আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি যাতে চোর উঠে আর পড়ে যায় ।
 
মাতাল : কিরে, তোর আব্বা কই? ভাতিজা : আব্বাকে কী দরকার? মাতাল : এই তালগাছটা চাইতে এলাম। এটা দিয়ে একটা হাতের লাঠি বানাতাম। ভাতিজা : এই গাছটা আব্বা মেছওয়াক করার জন্য রেখে দিয়েছে।
 
শীতের গভীর রাতে মদ খেয়ে দুই মাতাল ফিরছে। প্রথম বন্ধু কুয়াশার ভেতর আকাশে টর্চ মারল এবং অন্য বন্ধুকে বলল, ‘তুমি এই আলো ধরে আসমানে উঠতে পারবা?’ দ্বিতীয় বন্ধু বলল, ‘পারব না আবার? কিন্তু তুমি যা হারামি তোমাকে বিশ্বাস হয় না। আমি আলো ধরে মাঝপথে যাওয়ার পর তুমি যদি টর্চ নিভিয়ে ফেল?
 
জাহাজে করে বেড়াতে যাচ্ছিলেন ঝমলু। এমন সময় ভীষণ ঝড় উঠল। ঝড় শেষে ঝমলু নিজেকে আবিষ্কার করলেন একটা নির্জন দ্বীপে। দিন যায়, মাস যায়…একা দ্বীপে হাঁপিয়ে ওঠেন ঝমলু। খেয়ে না খেয়ে তাঁর কাহিল দশা। হঠাৎ একদিন দূরে একটা জাহাজ দেখতে পেলেন। চিৎকার করে নিজের অবস্থান জানান দিলেন ঝমলু। জাহাজের ক্যাপ্টেন ঝমলুকে দেখতে পেলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ছোট্ট একটা নৌকা জাহাজ থেকে দ্বীপের দিকে রওনা হলো। দ্বীপের কাছাকাছি এসে নৌকার মাঝি ঝমলুর দিকে একগাদা পত্রিকা ছুড়ে দিয়ে বললেন, ‘আমাদের ক্যাপ্টেন তোমার জন্য গত এক সপ্তাহের এই পত্রিকাগুলো পাঠিয়েছেন। এগুলো পড়ে তুমি আগে সিদ্ধান্ত নাও, তুমি ফিরে যেতে চাও কি না!’
 
জাহাজে করে বেড়াতে যাচ্ছিলেন ঝমলু। এমন সময় ভীষণ ঝড় উঠল। ঝড় শেষে ঝমলু নিজেকে আবিষ্কার করলেন একটা নির্জন দ্বীপে। দিন যায়, মাস যায়…একা দ্বীপে হাঁপিয়ে ওঠেন ঝমলু। খেয়ে না খেয়ে তাঁর কাহিল দশা। হঠাৎ একদিন দূরে একটা জাহাজ দেখতে পেলেন। চিৎকার করে নিজের অবস্থান জানান দিলেন ঝমলু। জাহাজের ক্যাপ্টেন ঝমলুকে দেখতে পেলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ছোট্ট একটা নৌকা জাহাজ থেকে দ্বীপের দিকে রওনা হলো। দ্বীপের কাছাকাছি এসে নৌকার মাঝি ঝমলুর দিকে একগাদা পত্রিকা ছুড়ে দিয়ে বললেন, ‘আমাদের ক্যাপ্টেন তোমার জন্য গত এক সপ্তাহের এই পত্রিকাগুলো পাঠিয়েছেন। এগুলো পড়ে তুমি আগে সিদ্ধান্ত নাও, তুমি ফিরে যেতে চাও কি না!’
 
এক কোটিপতির সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন সাংবাদিক। সাংবাদিকঃ অর্থের আগমন আপনার জীবনে সবচেয়ে বড় কোন সুখ নিয়ে এসেছে? কোটিপতিঃ সবচেয়ে বড় সুখ, আমার গিন্নি নিজের হাতে রান্না করা ছেড়ে দিয়েছেন।
 
জাহাজে করে বেড়াতে যাচ্ছিলেন ঝমলু। এমন সময় ভীষণ ঝড় উঠল। ঝড় শেষে ঝমলু নিজেকে আবিষ্কার করলেন একটা নির্জন দ্বীপে। দিন যায়, মাস যায়…একা দ্বীপে হাঁপিয়ে ওঠেন ঝমলু। খেয়ে না খেয়ে তাঁর কাহিল দশা। হঠাৎ একদিন দূরে একটা জাহাজ দেখতে পেলেন। চিৎকার করে নিজের অবস্থান জানান দিলেন ঝমলু। জাহাজের ক্যাপ্টেন ঝমলুকে দেখতে পেলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ছোট্ট একটা নৌকা জাহাজ থেকে দ্বীপের দিকে রওনা হলো। দ্বীপের কাছাকাছি এসে নৌকার মাঝি ঝমলুর দিকে একগাদা পত্রিকা ছুড়ে দিয়ে বললেন, ‘আমাদের ক্যাপ্টেন তোমার জন্য গত এক সপ্তাহের এই পত্রিকাগুলো পাঠিয়েছেন। এগুলো পড়ে তুমি আগে সিদ্ধান্ত নাও, তুমি ফিরে যেতে চাও কি না!’
 
তুমি প্রত্যেকদিন মিথ্যা কথা বল! মিথ্যা বলার পরিণাম কী জান? : জানি বাবা, সারা জীবন হয় তোমার মতো মন্ত্রী কিংবা সাংবাদিক হয়ে থাকতে হবে।
 
১২০তম জন্মদিন পালন করার পর এক সাংবাদিক মি. জনকে প্রশ্ন করল, আচ্ছা, এই ১২০ বছর বেঁচে থাকার পেছনে প্রধান কারণ কোনটি? : প্রধান কারণ আমি ১২০ বছর আগে জন্ম নিয়েছিলাম।
 
এক লোক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন বিভাগে ফোন করেছে- : হ্যালো আমি একটা বিজ্ঞাপন দিতে চাচ্ছি। : আপনি শেষ মুহুর্তে ফোন করেছেন, মাত্র এক স্কয়ার ইঞ্চি খালি আছে। : না এত কম জায়গায় হবে না, আমি একটি হাতি বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দেব কিনা।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top