What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (4 Viewers)

গোপাল একটা নতুন ঘোড়া কিনেছে। গোপাল তাই নিজে সখ করে তার সাজ পরাতে গিয়েছে। নিজের পছন্দমত কোনমতে সাজ এঁটে দেওয়ার পর, একটা চাকর বলে উঠলো। বাবু সাজ উলটো হলো যে। গোপালের নিজের মনেও সন্দেহ হচ্ছিল যে, তার হয়তো সাজ পরানো ঠিক হয়নি। কিন্তু তাই বলে চাকরে ভুল ধরবে? এ হতেই পারে না। তিনি চটে বললেন কেন? উলটো হবে কেন রে বোকা? চাকর বললে, এ দিকটা থাকবে আপনার মুখের দিকে ও দিকটা থাকবে পিঠের দিকে। তাহলেই ঠিক হবে বাবু। গোপাল ধমকে বলল ব্যাটা ফাজিল মূর্খ। তুই কী করে জানলি, আমি কোন দিকে মুখ করে বসবো তুই যেন সবজান্তা হয়ে বসে আছিস্? গোপাল কোনমতে ছোট হতে পারছিল না।
 
একদিন জরুরী দরকারের জন্য গোপাল খুব সকালে উঠেই রাজদরবারে যাবার কথা। সে স্ত্রীকে বললে, সে ঘুমিয়ে পড়লে স্ত্রী যেন তাকে ডেকে দেয় খুব ভোর বেলায়। ভোর হয়নি। স্বামীর ঘুম আগেই ভেঙ্গে গেল। সে বললে, দেখ তো, বাইরে সূর্য উঠল কিনা আমাকে বেরুতে হবেতাড়াতাড়ি। রাজবাড়িতে ভীষণ দরকার। স্ত্রী বললে ওমা, বাইরে যে অন্ধকার। কি দেখব? গোপাল চেঁচিয়ে বললে অন্ধকারে দেখতে না পাও, আলোটা জ্বেলে নিয়ে দিয়ে দেখলেই তো পারো সূর্য উঠেছে কিনা।
 
অফিসের বস সর্দারজিকে বললেন, ‘সর্দারজি, আমাকে একটা সাহায্য করুন। আমি আর আমার বান্ধবী কাল সিনেমা দেখতে যাব। আপনি কি আজ আমাদের জন্য দুটো টিকিট কেটে রাখতে পারবেন?’ সর্দারজি: নিশ্চয়ই স্যার, আপনি টিকিট পেয়ে যাবেন। বস: ইয়ে মানে… একটু কোনার দিকের সিটের টিকিট কাটবেন। পরদিন সর্দারজি সিনেমা হলের দুই কোনার দুটো সিটের টিকিট বসের হাতে তুলে দিলেন!
 
সর্দারজির প্রেমিকা: তোমার হাসি আমার খুব প্রিয়। সর্দারজি: কেন? সর্দারজির প্রেমিকা: কারণ, হলুদ আমার প্রিয় রং!
 
সর্দারজি একবার একটা মশার পাখা ছিঁড়ে ফেললেন। তারপর চিৎকার করে বলতে লাগলেন, ‘উড়ে যা মশা, উড়ে যা!’ মশাটা তার জায়গায় অনড় পড়ে রইল। সর্দারজিকে বেশ সন্তুষ্ট দেখাল। একটা খাতায় তিনি লিখলেন, ‘অতএব, পাখা ছিঁড়ে ফেললে মশা কানে শোনে না। প্রমাণিত।’
 
সর্দারজি ট্রাফিক পুলিশের চাকরি নিয়েছেন। এক চালককে মাঝপথে আটক করলেন তিনি। সর্দারজি: এই! তোমার হেলমেট কোথায়? চালক: আরে বেকুব, ভালো করে দেখো। সর্দারজি: ভালো করে দেখব আবার কী? স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি তুমি হেলমেট পরোনি। চালক: ওপরে নয়, নিচে দেখো। এটা দুই চাকা নয়, চার চাকার গাড়ি। গর্দভ!
 
সর্দারজির স্ত্রী: কী হলো, দরজার সামনে অমন ঠায় দাঁড়িয়ে আছো কেন? সর্দারজি: বাঘ শিকারে যাব। সর্দারজির স্ত্রী: তো যাও। সর্দারজি: কিন্তু দরজার বাইরে একটা কুকুর বসে আছে, আমার ভয় করে!
 
হাসপাতালের চিকিৎসকের দায়িত্বে আছেন সর্দারজি। হন্তদন্ত হয়ে একদল লোক এল হাসপাতালে। বলল, ‘আমাদের ঝন্টুকে বাঁচান।’ সর্দারজি ঝন্টুকে পরীক্ষা করলেন। বললেন, ‘আমি দুঃখিত। রোগীকে হাসপাতালে আনতে আপনারা বড্ড দেরি করে ফেলেছেন। এক ঘণ্টা আগে নিয়ে আসতে পারলে আমরা একটা কিছু করতে পারতাম। রোগীর আত্মীয়: আরে বুদ্ধু, ১৫ মিনিট আগে অ্যাকসিডেন্ট হলো, এক ঘণ্টা আগে আনব কী করে?!
 
সর্দারজি একটা গাধা বিক্রি করবেন। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে গিয়ে ভাবলেন, একেবারে সাদামাটা ভাষায় না লিখে একটু কাব্যিক ভাষায় লেখা যাক! অতঃপর সর্দারজি লিখলেন, ‘কারও যদি গাধা প্রয়োজন হয়, আমাকে স্মরণ করুন।’
 
সর্দারজি গেছেন ডাক্তারের কাছে। সর্দারজি: ডাক্তার সাহেব, আমার ভুলোমনা রোগটা মারাত্মক হয়ে উঠেছে। এই রোগের জন্য রাতে আমার ঘুমই হয় না। ডাক্তার: কেন? ভুলোমনা হওয়ার সঙ্গে রাতে ঘুম না হওয়ার কী সম্পর্ক? সর্দারজি: আমি যে চোখ বন্ধ করতে ভুলে যাই!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top