স্ত্রীঃ আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামীঃ অফিসে যখন আমি কোন সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রীঃ তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামীঃ হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা হতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
বিবাহবিচ্ছেদের মামলায় স্বামী স্ত্রী দু’ জনেই আদালতে হাজির। হাকিম একটা মিটমাটের প্রাথমিক চেষ্টা করলেন।
প্রথমে স্বামীকে প্রশ্ন করলেন, আপনি কী জন্য বিচ্ছেদ চান?
স্বামী বলল, আমি চেয়েছিলাম ছেলের বাপ হতে। কিন্তু ও দু’বারই মেয়ে প্রসব করেছে।
স্ত্রী হুঙ্কার দিয়ে বলল, মরদের মুরোদ তো ঢের দেখেছি। তোমার ভরসায় থাকলে মেয়ে দুটোও দুনিয়ার মুখ দেখত না।
যৌতিষী : বাংলাদেশের মানুষ হরতাল অবরোধে আরো কিছুদিন দুঃখ কষ্ট ভোগ করবে !
আমজনতা আশান্নিত হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন : তারপর শান্তি ফিরে আসবে?
যৌতিষী :তারপর হরতাল অবরোধে মানুষ অভ্যস্ত হয়ে যাবে। হরতাল অবরোধকে আর কষ্ট মনে করবে না
মাষ্টরঃ তোমরা নিশ্চিই বুঝতে পেরেছো মানুষ কি ভাবে সৃষ্টি হয়েছে ?
এক ছাত্রঃ কিন্তু মাষ্টার মশাই, বাবা যে বললো আমাদের সৃষ্টি হয়েছিল বানরের
থেকে ।
মাষ্টারঃ এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে চাই না । কেননা এটা তোমাদের পারিবারিক ব্যাপার ।।
শিক্ষক : মানুষ পরিবর্তনশীল এটার প্রমাণ কে দিতে পারবে?
ছাত্র : আমি পারব স্যার?
শিক্ষক : বল।
ছাত্র : আমাদের পাড়ার একজন যখন আমাদের সাথে আড্ডা দিত তখন তাকে বড় ভাই বলে ডাকতাম।
তারপর তিনি যখন আমাদের বাসায় টিউশনি করতে এলেন তখন তাকে স্যার বলে ডাকতাম।
এরপর তিনি আমার বোনকে বিয়ে করলেন, এখন তিনি দুলাভাই।
একদিন একজন এর কারণ জিজ্ঞেস করল।
লোকটি বলল, সারা জীবন আমি একটা পারফেক্ট মেয়ের খোঁজ করছিলাম।
–তা একটিও পান নি?
–পেয়েছিলাম একটি, কিন্তু সে আবার একটা পারফেক্ট ছেলের অপেক্ষায় ছিল।