আমাকেও কেউ কেউ এরকম তথ্য দিয়েছে। শুরুতে যদিও বিশ্বাস করিনি তথাপিও বিষয়টা বেশ উদ্বগেরই বটে।
আমি এবং আমার মিসেস একটা করে কোভিডের টিকা নিয়েছিলাম। শুরু থেকেই এই টিকার প্রতি আমাদের দুজনের খুব একটা আগ্রহ ছিলো না। সবাই যখন তৃতীয় বা কেউ কেউ চতুর্থ ডোজ নিচ্ছিলো তখন আমরা কি একটা বিশেষ কারনে প্রথম ডোজটা নিয়েছিলাম। পরে সেই কারনটা উৎরে যাবার প্রেক্ষিতে আর দ্বিতীয় ডোজ নেয়া হয়নি। আমার ছেলের অবশ্য দুটো ডোজই নেয়া ছিলো। এখন আমাদের পরিবারের সবাই এই অস্বস্তিকর রোগে আক্রান্ত। প্রথমে ছেলে তারপর তার মা আর সব শেষে আমিও আক্রান্ত হই। এই পর্যন্ত দুজন স্পেসজালিস্ট সহ মোট চারজন ডাক্তারের স্মরনাপন্ন হয়েছি। প্রায় তিন মাসে ওষুধও খেয়েছি প্রচুর সেই স্থে লোশ্ন আর মলমের তো কোনো ইয়াত্তাই নেই। মিসেসের কিছুটা কমলেও আমাদের বাপ-বেটার অবস্থা তথৈবচ ! প্রচুর দামী ওষুধ সহ সাবান শাওয়্র জেল ব্যবহার করেও কিছুতেই কিছু হচ্ছে না ! এখন অনেকের বলা সেই কথা বিশ্বাস না করেও পারছি না ! এই ধরনের চর্মরোগ এতোদিন ধরে থাকার কথা নয়। এটা টিকার সাইড এফেক্ট হয়ে থাকলে এর প্রতিকারের একটা ব্যবস্থা শীঘ্রই দেখা উচিৎ । এই অবস্থা চলতে থাকলে দেশ আবারো ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর কাছে পরাজিত হয়ে যেতে পারে...