সারা বাংলায় যাবার জন্য বন্ধুরা আমাকেও ধরেছিলো... কিন্তু শুধু বন্ধুত্বের দাবীতে তো আর ওখানে যাওয়া যায় না... অন্যান্য বছরের মতো যেকোনোদিন হলেও আমার কোনো সমস্যা নেই, এরকম কথা এবছর বলতে পারছি না। তবে দিন কয়েক আগে তারিখ জানতে পারলে আশা করি যে কোনোদিন সময় বের করে নিতে পারবো...
কুয়াশায় ভিজলে অনেকেরই সর্দি লেগে যায়। সেই সাথে জ্বর ও মাথা ব্যথার মতো সমস্যায়ও পড়তে হয়। এমতাবস্থায় যাদের কুয়াশাতে এই ধরনের সমস্যা হয় তারা কুয়াশাকে এড়িয়ে চলাই ভালো। এক সময় আমারো এমন সমস্যা হতো। কিছুক্ষণ খোলা মাথায় কুয়াশায় কাটালেই মাথা ধরে থাকতো ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এখন অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। মাঝে মধ্যে মাথা ধরে। বেশীরভাগ সময়ই উৎরে যাই। আপনার আশু শারীরিক সূস্থ্যতা কামনা করছি, মামা।
ঐ সময়টা আমার একেবারে অজো পাড়া গাঁয়ে কেটেছে। তাই শহরের রাস্তা দিয়ে হাটার অভিজ্ঞতা নেই। তবে গাঁয়ের মেঠো পথ ধরে অনেক হেটেছি... বেশ কিছুদিন কাটিয়েছি গোরস্তানের পাশের ফাঁকা মাঠটায় আড্ডা দিয়ে...
শহরের রাস্তা খুব কম সময়ে ফাঁকা থাকে। তাও আবার রাতের শেষ ভাগে।
সেদিক থেকে শহর থেকে কিছুটা দূরে কিংবা গ্রামের রাস্তায় ভালো। যদি জনমানবহীন (একেবারে শূন্য নয়। দু-একজন থাকলে থাকতে পারে) রাস্তায় হাঁটা পছন্দের হয় তবে।
ওখানে নগদ কোনো কিছুই লেন-দেন করতে পারবেন না। ওখানে আপনার কাছে থাকা পয়েন্টস আর ক্রেডিট লেনদেন করতে পারবেন। ঐ ব্যাংক থেকে নির্দিস্ট পরিমান ইন্টারেস্টের বিনিময়ে পয়েন্টস আর ক্রেডিট লোনও নিতে পারবেন।