অবস্থা খুবই ভয়াবহ তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
সরকারের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই, পাশাপাশি সকল প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যাক্তিদের কাছ থেকেও সহযোগিতা আশা করি। সরকার যেভাবেই বুঝাতে চাক না কেনো, আসলে আমরা কতোটুকু উন্নয়নশীল দেশের আওতায় আসতে পেরেছি সেটা দেশের নব্বইভাগ লোক খুব ভালোভাবেই উপলব্ধি করে। আর সেই উপলব্ধি থেকেই শুধুমাত্র বাঁচার জন্য দেশের জনগণ এই শাটডাউন কর্মসুচী কার্য্যকর করবেন সেটা প্রতাশা রাখি। এই প্রত্যাশা দেশের সকল জনগণের উপর। আমাদের প্রত্যেককেই অনুধাবন করতে হবে, আমাদেরকে উন্নয়নশীল দেশের ছালার পোষাক পরিধান করানো হলেও আমরা আসলে অনুন্নত একটা জাতী। যে জাতী হাসপাতালে ভেন্টিলেটরের অভাবজনীত কারনে তো বটেই অক্সিজেনের অভাবেও প্রাণ বিসর্জন দিতে হতে পারে। সেকারনেই যতো পারা যায় হাসপাতালে যেনো যাওয়া না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর এজন্যই উচিৎ এই শাটডাউন কার্য্যক্রমকে সফল করে তোলা। আশা করা যায় সঠিকভাবে এই কার্য্যক্রম পালন করা গেলে খুব কম সংখ্যক লোককেই হাসপাতালে যেতে হবে। কারন হাসপাতালে করোনা রুগি হিসবে যাবার পর যে সেবার আশায় ওখানে যারা যাবে তার কতোটুকু তারা পাবে সেটা নিয়ে অনেকের মনেই বেশ সংশয় আছে...