মনেতো হচ্ছে শাটডাউন না, শাটার ডাউন হবে। গতকাল শুক্রবার হলেও মন্ত্রীপরিষদ থেকে মনেহয় তেমনই কিছু কথা এসেছে। কথাগুলির ধরন এমনঃ ১। ২৮ জুন ২০২১ থেকে সারা দেশ শাটডাউন থাকবে পরবর্তি নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত।
২। সরকারী বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠান এর আওতাভুক্ত থাকবে।
৩। কাঁচামাল, হাসপাতাল ও জরুরী ঔষধ বা স্বাস্থ্য সেবা, বিদ্যুৎ পরিসেবা, ইন্টারনেট ও টেলিফোন পরিসেবা বাদে সকল পরিসেবা বন্ধ থাকবে।
৪। এ্যাম্বুলেন্স, বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট ব্যতীত সকল পরিসেবার পরিবহণ বন্ধ থাকবে। ৫। এদিন থেকে মাঠে পুলিশের পাশাপাশি, সেনা এবং বিজিবি মাঠে নামবে।
আপন
কতজন কত অপ্রত্যাশিত কত কিছুই না করে, নিজের জন্য বা অন্যের জন্য। কখনও সে সেটা করেই তৃপ্তি পায় কখনও অন্যকে তৃপ্তি দেয়। তৃপ্তি দেয়ার ব্যাপারটা কখনও সে বীঝে আবার কখনও তার না বোঝাতেই সীমাবদ্ধ থাকে। কেও একজন গণপিটুনি খেয়েছে, একজন দূর থেকে দেখে দুঃখ প্রকাশ করেছে, একজন পালিয়ে বেঁচেছে (যেন বুঝতে না পারে সে এখানে ছিল এটা ভুক্তভুগি না বোঝে) আরেকজন একটু ভালোবাসার মলম লাগিয়ে আশা জাগিয়ে রেখেছে। প্রেরনা দিয়েছে, সাহস জুগিয়েছে। এতো কথা বলছি আপন খোঁজার জন্য। পেয়েছেন কি?
কাল অফিস শেষ করে ডেরায় ফেরার সাথে সাথে তেমনই একজন কথা বলেছে অনেক্ষন। কথা যেন শেষই হয়না, না আমার না তার। মনে হচ্ছিল দুজন পাশাপাশি বসেই গল্প করছি। মনটাই ভাল হয়ে গেল। অনুভুতির রেষটা এই লেখার সময়ও অটুট ছিল। আপনজন গণ ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
পাখি মামা সেদিন ফোন দিলেন ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে আসবেন বলে। আমি অপেক্ষায় রইলাম, উনি পরে ফোন দিয়ে কোন বিল্ডিং-এর পিছনে যেন নাম বললেন। আমি বললাম যে ঐ বিল্ডিং না, এই বিল্ডিং। পরে উনি হাসি দিয়ে বললেন যে উনি ভুল করে গুলশানে গিয়ে আমাকে ফোন দিয়েছেন।
এইবার বুঝেন অবস্থা !! বেচারা সত্যিই পিছনের ব্যথায় সব ভুলে গেছে।