শুনেন মামু, আমি আমার যে থিওরিতে চলি তা হচ্ছে যে রাগ ক্ষোভ হাসি কান্নার কোনো স্থানই নেই কারণ এটা শুধুই আড্ডা, সিরিয়াস ভাবে নেবার কোনোই জায়গা নেই. আপনারা অনেকেই হয়তোবা অফলাইনে সম্পৃক্ত আছেন কিন্তু আমি না আর এটা সবাই জানে, আপনারা একে অন্যের কথায় মনে করলেও সেখানে আমি কখনোই তেমনটা করতে পারিনা কারণ আমি ব্যাক্তিগত ভাবে সম্পৃক্ত না.
জবাব কারো কাছে নেই আর আমার থাকবে কেন? আমি কি কোনো মহাপুরুষ? নাকি ভিনগ্রহবাসী যা আর সবার থেকে আলাদা? বক্তৃতা ছাড়া আমি কি দিতে পারি সেখানে? এরপর থেকে দেখতে হবে আমাকে যেন আর কখনো এমন বক্তৃতা না দেই. আপনি পেরেশানিতে আছেন আর সবাই যে সুখের স্বর্গে বসবাস করতাছে এমনটা তো নয়. গতসপ্তাহে মারা গেলো আমার কাজিনের বন্ধু, যদিও সে কেউই না আমার কিন্তু তাদের ফ্যামিলি নিশ্চই আমার চাইতেও বড় পেরেশানিতে আছে এখন. আবার এর ভেতরে দূরসম্পর্কের এক আত্মীয় করোনা থেকে সুস্থ হল যে কিনা ২০ বছর যাবৎ কিডনি রোগে ভুগছে.