শেষ পর্যন্ত মনে হয় সেদিকেই যাচ্ছি আমরা... দ্যাশে এখন আর তেমন কোনো করোনা নেই ! স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাতে ক্ষমতা এখন। দুদিনেই সব করোনাকে করোল্লা বানিয়ে দিবে, মামা ! এরপরই হবে আমাদের ইফতার পার্টি...
আমি তখন হয়তো সবে স্কুলে ভর্তি হয়েছি। আমার স্পস্ট মনে আছে, লীগের ফাইনাল খেলা মোহামেডান আর আবাহনীর মধ্যে। এজন্য ডেকোরেটর থেকে ডেক ভাড়া করে এনে বিরিয়ানি রান্না করা হয়েছিল। শর্ত ছিলো যে দল হারবে সেই দলের সমর্থকেরা খরচ দিবে। আমাদের ক্লাবের পাশে তখন একটা ফ্যাক্টরী ছিলো, তার ম্যানেজার খরচের টাকা দিত সব সময়। পরে খেলা শেষে হারা দল উনাকে টাকা দিয়ে দিত। সেই সোনালী দিনগুলো আর কখনোই ফিরে আসবেনা