What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২০ (21 Viewers)

Status
Not open for further replies.
ছানার অমৃত্তির কথা বাদ দিলেও সাধারন অমৃত্তিও আমার কাছে আগে খুব ভালো লাগতো। খেতামও প্রচুর। বিশেষ করে মোহামেডান কোনো খেলায় জিতলেই আমাদের মাঝে মিস্টি বিতরণ ছিলো কমন একটা ব্যাপার। আর লীগ বা টুর্ণামেন্ট জিতলে তো কথাই নেই। রাস্তার অপরিচিত লোক থেকে নিয়ে আশেপাশের সবাইকেই বিলি করা হতো এই অমৃত্তি। আর বিলিও হতো দফায় দফায়। একেকজনে একেক সময় অমৃত্তি নিয়ে হাজির হয়ে যেতো তখন ! তখনকার অমৃত্তি ভালো লাগার অন্যতম একটা কারন হলো, তখন অমৃত্তি বানানো হতো মাশ দিয়ে ময়দার সাথে প্রচুর পরিমাণে মাশ কলাইয়ের মিশ্রণ থাকার ফলে ঐ অমৃত্তির স্বাদ আর গন্ধই ছিলো অন্যরকম... গরম গরম সেই অমৃত্তের স্বাদ আসলেই বেশ ভালো ছিলো... একদম মুখে লেগে থাকার মতোই...
আমি তখন হয়তো সবে স্কুলে ভর্তি হয়েছি। আমার স্পস্ট মনে আছে, লীগের ফাইনাল খেলা মোহামেডান আর আবাহনীর মধ্যে। এজন্য ডেকোরেটর থেকে ডেক ভাড়া করে এনে বিরিয়ানি রান্না করা হয়েছিল। শর্ত ছিলো যে দল হারবে সেই দলের সমর্থকেরা খরচ দিবে। আমাদের ক্লাবের পাশে তখন একটা ফ্যাক্টরী ছিলো, তার ম্যানেজার খরচের টাকা দিত সব সময়। পরে খেলা শেষে হারা দল উনাকে টাকা দিয়ে দিত। সেই সোনালী দিনগুলো আর কখনোই ফিরে আসবেনা
 
সেটা আমরাও দেখতাম।
আপনেরা তো স্টেডিয়ামের ফ্লাড লাইটের আলো দিয়া বারান্দায় বইস্যা রাইতের খাওন খাইতেন !
 
দুরত্বটা পায়ে হাটা।
তবে যেতে নাকি হবে নৌকা যোগে...
এর আগে পাখি মামা এরকমই বলেছিলেন !
এখন আর নৌকা নেই মামা। হাতিরঝিলে বোট চালু করার পর সরকার নৌকা বন্ধ করে দিয়েছে
 
গত সপ্তাহে গিয়েছিলাম আপনার অফিসের কাছে। মোটরসাইকেল আর বের করিনি, পুরোটাই পায়ে হেঁটে ঘুরে এসেছিলাম। সব মিলিয়ে কাজ সেরে ফিরে আসতে ঘন্টাখানেক লেগেছিল
বেশম মাইন্ড খাইলাম।
 
আপনেরা তো স্টেডিয়ামের ফ্লাড লাইটের আলো দিয়া বারান্দায় বইস্যা রাইতের খাওন খাইতেন !
আমাদের বারান্দায় আসতো না, তবে আমার শোয়ার ঘরে আসতো।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top