এখন কিমার বদলে কিসের যেন গুড়া দেয়, মজা লাগেনা।
তবে মাঝে পুরান ঢাকায় আমাদের বাসার সামনে খানের হোটেলের কিমা পুরী খেয়ে দেখলাম এখনো কিমা দেওয়ার প্রচলনটা তারা বজায় রেখেছে।
না মামা, এটি মিষ্টি জাতিও খাবার না, এটি একটি ফাস্ট ফুড জাতিও খাবার, আমাদের পুলি পিথা যেরকম বানানো হয় সেরকম
এর ভেতরে সবজি বা কুচ করে কাটা মাংসের পুর দিয়ে ফুটন্ত গরম জলের বাস্পে সেদ্ধ করা হয়। সাধারনত আমাদের এখানে
যে কোন ফাস্ট ফুড স্টলে হাতে হাতে গরম গরম পরিবেসন করা হয়, এমনকি দার্জিলিং এর যে কোন খাবার হোটেলে পাওয়া
যায় এটি। আপনাদের ঢাকায় কোথায় কেমন পাওয়া যায় আমার কোন ধারনা নেই।
ছবি দেখে খাবার মান বোঝা যায় না কোন সন্দেহ নেই এতে।
আবার বানানোর পদ্ধতি দেখলে বমি এসে যায় এরকম খাবারে মধ্যে চটপটির নাম ১ নম্বরে।
মুমু ভাপা নারকলি পিঠার অনুরুপ বলা যায়।
মুমু এখন ঢাকাতে অনেক দোকানেই পাওয়া যায়।
এর স্বাদ নির্ভর শীল ভাপা ময়দার আবরনের সাথে পুর এর স্বাদ কতটা ম্যাচ করে তার ওপর যেমনটা যুবি মামা উল্লেখ করেছে।
ঢাকায় আসলে চলে আসেন আমার এখানে। খুব কাছেই একটা স্টলে পাওয়া যায় বিকালের দিকে।
ঠিকি বলেছেন মামা, আসলে এটি আমাদের পাহার অঞ্চলের ট্র্যাডিশনাল ডিস, তাই এর ভালো ভিডিও পাওয়া দুস্কর।
সুধু একটি ধারনা দেবার জন্য সেটি দেওয়া,
আসলেই এটি তৈরি পদ্ধতি অনেকটা নারকলি পিঠা তইরির মতই, সুধু এখানে মিষ্টির কোন ব্যবহার নেই।
তবে কি এর মাহাত্ত অন্য, এর স্বাদ বিশেষ খারাপ না, আমাদের বেস ভালো লাগে, তবে হ্যাঁ এটি একমাত্র
ফাস্ট ফুড যা খুব ভালো খিদা নিবারক এবং সাস্থের কোন ক্ষতি করে না, কারন এখানে কোন প্রকার তেলে
ভাজার বা কোন মসলার ব্যবহার নেই, একদম সাদা মাটা এবং সরল।
না থাকার সম্ভাবনাই বেশী। কারন তখন চারিদিকে যুদ্ধ যুদ্ধ একটা ভাব বিরাজ করছিলো... যুদ্ধের মানসিকতায় সবার মনেই আগুন জ্বলতেছিলো। সেই আগুনের উত্তাপ পরিবেশেও কিছুটা প্রভাব ফেলেছিলো বৈকি !