মামু, আশির দশকে যখন ওই যন্ত্রটার নামও এদেশে অনেকে শোনে নাই তখন দেশের বাইরে বড় দুই টন এসি দ্বারা নিজের ঘর ঠান্ডা করার ব্যবস্থা থাকতো কিন্তু আমি এড়ায় চলতাম জিনিসটাকে
আমি সব রুমে লিকুইড এর মেশিন লাগিয়ে দিয়েছি
বাসার বাইরে যাওয়ার সময় এরোসল দিয়ে যাচ্ছি
জানালার গ্লাস নইলে নেট সব সময় লাগিয়ে রাখছি
কম মশা দেখলে র্যাকেট ব্যবহার করছি
মশা বেশি দেখলে কয়েল জ্বেলে দিচ্ছি
ব্যবস্থা নিচ্ছি, কিন্তু গ্যারান্টি কই?
এখন আল্লাহ ভরসা।
হ্যাঁ, বিশেষ করে উৎপাদনে অনেক অগ্রগতি হয়েছে... সঞ্চালনে ও বিতরনে বেশ খানিকটা সমস্যা রয়ে গেছে... চাহিদাও ব্যাপক বেড়েছে, নতুন শিল্প-কারখানা, বাসা-বাড়ী, এসি ও অটোর ব্যাটারী চার্জিং ইত্যাদিতে...
চাহিদার প্রেক্ষিতেই উৎপাদন বাড়াতে হয়েছে। এর জন্য আমরা সাধারন পাবলিকরা মাশুলও দিয়ে যাচ্ছি উঁচুহারে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে। তার সাথে মিটার ভাড়া থেকে শুরু করে সার্ভিস চার্জ আর ভ্যাটের বোঝা তো আছেই। এতো কিছুর পরও এখন আর সেই দুঃসহ বিদ্যুৎ বিহীন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটাতে যে হচ্ছে না সে জন্য বিদ্যুতের এই আসা যাওয়া নিয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই।