দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতা রক্ষা করুন
১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর যখন বিগত আওয়ামী লীগ সরকার সর্বপ্রথম তথাকথিত শান্তি বাহিনীর নেতা সন্তু লারমার সঙ্গে শান্তিচুক্তি করে, তখন বিএনপি সহ সকল বিরোধী দল এ চুক্তির তীব্র বিরোধিতা করে মিটিং-মিছিল-হরতাল করেছিল। এই চুক্তিকে বাংলাদেশের এক দশমাংশ ভূখন্ড হারানোর চুক্তি হিসাবে সকলে আশংকা প্রকাশ করেছিল। এখন সে আশংকা ক্রমেই তীব্রতর হচ্ছে সন্তুলারমাদের সাম্প্রতিক আন্দোলনে। তখন তারা নিজেদেরকে 'উপজাতি' মেনে নিয়েই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল। সে চুক্তির অধিকাংশ ইতিমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। বাকীগুলি বাস্তবায়নের পথে। চুক্তি অনুযায়ী ইতিমধ্যে সেখান থেকে ১৪৫টি সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে বাঙালী ও সাধারণ নিরীহ উপজাতীয়রা এখন সন্ত্রাসীদের হাতে যিম্মী হয়ে পড়েছে। চুক্তি অনুযায়ী ১২ হাযারের বেশী ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয়দের পুনর্বাসন করা হয়েছে। চলছে তাদের সূদসহ যাবতীয় ঋণ মওকূফের প্রক্রিয়া। উপজাতীয়দের শিক্ষা ও বৃত্তি কোটা চালু হয়েছে। প্রতিবছর তাদের ২০ জন ছাত্র বৃত্তি নিয়ে অষ্ট্রেলিয়া যাচ্ছে। তাদের সন্ত্রাসীদের অস্ত্র জমা দেবার শর্তে যে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছিল, তার আলোকে তাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত অধিকাংশ মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। পুলিশ বাহিনীতে তাদের নিয়োগের জন্য উচ্চতা শিথিলকরণ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে উপজাতীয়দের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় ও তাদের মধ্য থেকে উক্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এতকিছু করার পরেও তারা এখন হুমকি দিচ্ছে পুনরায় অস্ত্র হাতে তুলে নেওয়ার। তারা এখন নতুন আবদার তুলেছে যে, তাদেরকে 'আদিবাসী' হিসাবে স্বীকৃতি দিতে হবে। হঠাৎ এ দাবীর নেপথ্যে কারণ কি?
১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর যখন বিগত আওয়ামী লীগ সরকার সর্বপ্রথম তথাকথিত শান্তি বাহিনীর নেতা সন্তু লারমার সঙ্গে শান্তিচুক্তি করে, তখন বিএনপি সহ সকল বিরোধী দল এ চুক্তির তীব্র বিরোধিতা করে মিটিং-মিছিল-হরতাল করেছিল। এই চুক্তিকে বাংলাদেশের এক দশমাংশ ভূখন্ড হারানোর চুক্তি হিসাবে সকলে আশংকা প্রকাশ করেছিল। এখন সে আশংকা ক্রমেই তীব্রতর হচ্ছে সন্তুলারমাদের সাম্প্রতিক আন্দোলনে। তখন তারা নিজেদেরকে 'উপজাতি' মেনে নিয়েই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল। সে চুক্তির অধিকাংশ ইতিমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। বাকীগুলি বাস্তবায়নের পথে। চুক্তি অনুযায়ী ইতিমধ্যে সেখান থেকে ১৪৫টি সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে বাঙালী ও সাধারণ নিরীহ উপজাতীয়রা এখন সন্ত্রাসীদের হাতে যিম্মী হয়ে পড়েছে। চুক্তি অনুযায়ী ১২ হাযারের বেশী ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয়দের পুনর্বাসন করা হয়েছে। চলছে তাদের সূদসহ যাবতীয় ঋণ মওকূফের প্রক্রিয়া। উপজাতীয়দের শিক্ষা ও বৃত্তি কোটা চালু হয়েছে। প্রতিবছর তাদের ২০ জন ছাত্র বৃত্তি নিয়ে অষ্ট্রেলিয়া যাচ্ছে। তাদের সন্ত্রাসীদের অস্ত্র জমা দেবার শর্তে যে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছিল, তার আলোকে তাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত অধিকাংশ মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। পুলিশ বাহিনীতে তাদের নিয়োগের জন্য উচ্চতা শিথিলকরণ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে উপজাতীয়দের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় ও তাদের মধ্য থেকে উক্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এতকিছু করার পরেও তারা এখন হুমকি দিচ্ছে পুনরায় অস্ত্র হাতে তুলে নেওয়ার। তারা এখন নতুন আবদার তুলেছে যে, তাদেরকে 'আদিবাসী' হিসাবে স্বীকৃতি দিতে হবে। হঠাৎ এ দাবীর নেপথ্যে কারণ কি?