বাড়ন্ত বয়সে দুধ খেলে দেহের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি শারীরিক বৃদ্ধি বজায় থাকে। দুধে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান।
প্রোটিনের উৎস
যারা অন্যান্য উৎস থেকে পর্যাপ্ত প্রোটিন নিতে পারে না, তাদের নিয়মিত এক গ্লাস করে দুধ খাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গরুর দুধ হলো পূর্ণাঙ্গ প্রোটিন। অন্যান্য উদ্ভিজ্জ উৎস থেকে প্রোটিন পাওয়া গেলেও তার চেয়ে দুধের প্রোটিন উন্নত।
ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ
দুধ ও অন্যান্য দুগ্ধজাত সামগ্রীতে আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। এটি বাড়ন্ত বয়সে দেহের চাহিদা মেটাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া বয়স বাড়লেও হাড়ের ক্ষয়রোধে ক্যালসিয়াম খাওয়া প্রয়োজন।
ভিটামিন
দুধে আছে অসংখ্য ভিটামিন। ভিটামিন এ ও বি এর মধ্যে অন্যতম। দেহের ভিটামিনের চাহিদা মেটানোর জন্য তাই দুধের গুরুত্ব আছে।
মুখরোচক
সরাসরি দুধ থেকে অরুচি হলে এটি বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যায়। এটি দিয়ে যেমন দই বানানো যায়, তেমনই দুধের ছানা দিয়ে মিষ্টিও বানানো যায়। আবার ঘির মূল উৎস দুধ। এ ছাড়া আছে পনির, ক্রিম ইত্যাদি।