পুলিশের সাথে ক্রস ফায়ারে মারা গেল অত্যন্ত সুপুরুষ সন্ত্রাসী সেলিম। সেলিমের লাশ তারা রেখে গেল সদর হাসপাতালে পোস্ট মর্টেমের জন্য। রাত তখন প্রায় দুইটা। পোস্টমর্টেম যে ডাক্তার করবেন তার আবার ম্যারেজ ডে। তিনি ম্যানেজ করে চলে গেছেন। আগামী সকালের আগে কোনভাবেই কিছু করা সম্ভব না। ডিউটিরত তিন নার্স ডিসিশান নিলেন আপাতত লাশ মর্গে রেখে দেওয়া যাক। তারা স্ট্রেচার ঠেলে মর্গে নিয়ে গেলেন লাশ। নার্গিস, এলাকায় নতুন পোস্টিং পাওয়া নার্স, সেলিমের রুপের প্রশংসা শুনেছে। সে জিদ করে বসল একবার অন্তত সেলিমকে দেখবে। মুরুব্বি নার্স, রেখাদি, আপত্তি করতে করতেও লাশ ঢাকা চাদরে টান দিলেন। বুকে দুইটা বুলেটের গর্ত বাদ দিলেও সেলিম তখনও অত্যন্ত সুদর্শন। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হল- সেলিমের বিশেষ অঙ্গ তখনও একদম খাড়া, লোহার মত শক্ত! মেজ নার্স, সেলিনার মাথায় বুদ্ধির বাতি জ্বলল। সে বলল, "রেখাদি, দোহাই লাগে মানা করো না। এমন সুযোগ নষ্ট করা বোকামি হবে।" এই কথা বলেই সে সালোয়ার নামিয়ে ঘোড়ায় চড়ল। প্রায় আধা ঘণ্টার জার্নি শেষে সেলিনা ভুবন মাতানো এক অর্গাজমের অভিজ্ঞতা অর্জন করল। সেলিনার কাণ্ড দেখে রেখাদির অবস্থাও বেগতিক। তিনিও ঘোড়ায় চড়লেন। আবার আধাঘণ্টা! আরও একটা মাইন্ড ব্লোয়িং অর্গাজম! রেখেদি ঘোড়া থেকে নেমে নার্গিসকে উঠতে বললেন। নার্গিস বলল, "না, দিদি। আমার মাসিক চলছে।" রেখাদি ধমক দিয়ে বললেন, "গাধি মেয়ে। মর তুই।" নার্গিসও বুঝতে পারল খামোখা সুযোগটা মিস করা উচিৎ হবে না। সুতরাং সেও যথারিতী........... আধা ঘণ্টা............ অর্গাজম।
নার্গিস নামতেই মরা সেলিম উঠে বসল। তিন এলোবসনা নারী অত্যন্ত কুন্ঠিত হয়ে বললেন, "সেলিম ভাই, যদি জানতাম আপনি বেঁচে আছেন তাহলে কখনোই এই কাজ করতাম না।" সেলিম কৃতজ্ঞতার সুরে বলল, "বাঁচার সম্ভাবন বোধহয় ছিলই না। বুকে এক ঘণ্টার ব্যপক কিল গুতো, আর আধাঘণ্টা ধরে রক্ত দেওয়ার জন্যই বোধহয় এবারের মত বেঁচে গেলাম। "
নার্গিস নামতেই মরা সেলিম উঠে বসল। তিন এলোবসনা নারী অত্যন্ত কুন্ঠিত হয়ে বললেন, "সেলিম ভাই, যদি জানতাম আপনি বেঁচে আছেন তাহলে কখনোই এই কাজ করতাম না।" সেলিম কৃতজ্ঞতার সুরে বলল, "বাঁচার সম্ভাবন বোধহয় ছিলই না। বুকে এক ঘণ্টার ব্যপক কিল গুতো, আর আধাঘণ্টা ধরে রক্ত দেওয়ার জন্যই বোধহয় এবারের মত বেঁচে গেলাম। "