বাবুল: দোস্ত, তুই কি আমাগোর হুজুরের বৌরে দেখছোস?
আবুলঃ না, ক্যারে?
বাবুল: খুবই সুন্দরী। আমারে খুব পছন্দ করে মাগার সমস্যা হলো ঐ হুজুর।
তুই হুজুররে এশার নামাজের পর গপ-শপ কইরা ঘন্টাখানিক ব্যস্ত রাখবি। আমি উনার বৌয়ের লগে ডেট করুম। আমি ফোন দিলে তখন তুই ছেড়ে দিবি হুজুর রে।
:
আবুল প্রতি এশারের পর হুজুরকে ব্যস্ত রাখে।
মাস খানিক পর। একদিন হুজুর বলে:
আচ্ছা, আবুইল্লা, তুই আমারে আবুল-তাবুল কথা কইয়া ব্যস্ত রাখোস কেন? (আবুল ভাবলো মসজিদে বইসা মিছা কথা কমু না)
বললোঃ হুজুর, বাবুল আপনের বৌয়ের লগে ডেটিং করে
হুজুরঃ তুই বিয়া করছোস?
আবুলঃ হো হুজুর, ছয় মাস আগে।
হুজুরঃ হারামজাদা, তুই শিঘ্রী বাড়ী যা। বেক্কল।আমার বৌ পাঁচবছর আগে মারা গেছে।
©
আবুলঃ না, ক্যারে?
বাবুল: খুবই সুন্দরী। আমারে খুব পছন্দ করে মাগার সমস্যা হলো ঐ হুজুর।
তুই হুজুররে এশার নামাজের পর গপ-শপ কইরা ঘন্টাখানিক ব্যস্ত রাখবি। আমি উনার বৌয়ের লগে ডেট করুম। আমি ফোন দিলে তখন তুই ছেড়ে দিবি হুজুর রে।
:
আবুল প্রতি এশারের পর হুজুরকে ব্যস্ত রাখে।
মাস খানিক পর। একদিন হুজুর বলে:
আচ্ছা, আবুইল্লা, তুই আমারে আবুল-তাবুল কথা কইয়া ব্যস্ত রাখোস কেন? (আবুল ভাবলো মসজিদে বইসা মিছা কথা কমু না)
বললোঃ হুজুর, বাবুল আপনের বৌয়ের লগে ডেটিং করে
হুজুরঃ তুই বিয়া করছোস?
আবুলঃ হো হুজুর, ছয় মাস আগে।
হুজুরঃ হারামজাদা, তুই শিঘ্রী বাড়ী যা। বেক্কল।আমার বৌ পাঁচবছর আগে মারা গেছে।
©