What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bergamo

Forum God
Elite Leader
Joined
Mar 2, 2018
Threads
9,649
Messages
117,051
Credits
1,241,096
Glasses sunglasses
Berry Tart
Statue Of Liberty
Profile Music
Sandwich
নুনু দিয়ে যোনি পেটানো – ১

আমার জন্মের পরপর যেটা আমাকে বলা হতো তা ছিল "এই মেয়ে তার মা-বাবা দুজনেরই মুখ খুব উজ্জল করবে". হয়তো সবাই খুব খুসি হয়েই কথাগুলো বলতো. কেননা একটুকরো চাঁদের মতো সুন্দর ফুটফুটে একটি শিশু,যার জন্মও হএেছিল এইড'র দিন সুক্রবার. আমি একটু একটু করে বড়ো হতে লাগলাম আর আমার সৌন্দর্জো আরও প্রকাশ পেতে থাকলো. আমার বাবা ছিলেন একজন গার্মেংট ব্যবসায়ী. কোলকাতা, বড়বাজার আর গড়িয়াহাটে ছিল তার গার্মেংট্স সপ. মা প্রথম দিকে চাকরী করতেন এয়ার হোস্টেস্স হিসেবে. কিন্তু প্রেম করে বাবাকে বিয়ে করার পর চাকরী ছেড়ে দিলেন. এই নয় বাবা'র অভিযোগের অন্ত ছিলনা.আমার বাবা ছিলেন খুবই স্বাধীনচেতা একজন মানুষ. তার বক্তব্য ছিল-"আমার এতগুলো ফ্যাক্টরী তে হাজার হাজার মহিলা কাজ করেন,অতছ আমার স্ত্রী হয়ে তুমি গৃহিণী হয়ে বাড়িতে বসে থাকবে! অলস মস্তিষ্কো শয়তানের কারখানা!" কথাগুলো আমি প্রথম দিকে বুঝতাম না. আমার কাছে মনে হতো বাবা কেনো শুধু শুধু চাকরী করতে বলছে! আমাদের কী আরও টাকার প্রয়োজন? না, বাবা তো মা'র হাত খরচ হিসেবে অনেক টাকা দেন,চাকরী করলে মা যা পেত তার চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি. আমি কোন সমাধান পেতাম না. আমার বয়সের আর দশটা মেয়ের তুলনায় আমি ছিলাম নিতান্তয় গাধা!তখন আমার বয়স নয় পর হয়েছে মাত্র.

আমাদের বাড়িতে তিনজন কাজের লোক,একজন মালি,দুজন ড্রাইভার,একজন ম্যানেজার কাজ করতো. কাজের লোকের মধ্যে দুজন ছিল ১৬/১৭ বছর বয়সী,আরেকজন ৩৫/৩৬,নাম ছিল- পলাসি,মানসি এবং রমেনের মা. আমি তখন ফ্রক পরি. বুকের মাপ তখনো চেংজ হয়নি. একদিন দেখি পলাসি আমার রূম পরিস্কার করতে এসে ফাঁকা রূমে (হয়তো ভেবেছিল আমি নেয়! আমি ছিলাম টয়লেটে) আয়নার সামনে দাড়িয়ে জামাটা ওপরেই তুলে বুকদুটোতে হাত বুলিয়ে বুলিয়ে দেখছে. আমি অবাক হয়ে গেলাম যখন দেখলাম-পলাসি'র পাতলা শরীরে ভাড়ি দুটো দুধ ফুলে অনেক বড়ো হয়ে গেছে! আমি বুঝতে দিলাম না,যে,আমি এই রূমে আছি. ঠিক একই ঘটনা মানসিকে একদিন করতে দেখেছিলাম.পলাসি আর মানসি আমার রূমে রাতে থাকতো. এক রাতে আমার ঘুম মাঝ রাতে ভেঙ্গে গেলো. পলাসি আর মানসি তখন ঘুমে কাদা হয়ত.আমার রূম তকে বাবা মার রূম করীডোর দিয়ে একটু ভেতরের দিকে. আমি রূম থেকে বের হয়ে মার কাছে ঘুমাবার জন্য মার রূমের দিকে এগযে গেলাম. গিয়ে দরজা আল্তো করে ধাক্কা দিয়ে রূমের ভেতর ঢুকলাম. আলো জ্বালানো ছিল কিন্তু রূমে কেউ নেয়. মার ড্রেসিংগ রূমটা বাবা বেড রূমের মতয় বড়ো করে বানিয়েছে,সেখানে খুব সুন্দর আর বড়ো একটা ডেভাইন ও আছে. ড্রেসিংগ রূমের দরজায় দাড়িয়ে আমার সারা শরীর দিয়ে একটা শিহরণ চলে গেলো! মা দু পা ফাঁক করে ডেভাইনে শোয়া,আর বাবা মার যোনিতে মুখ দিয়ে কী যেন চুসে খাচ্ছে!

আমি এক দৌড় দিয়ে আমার রূমে এসে বিছানায় শুয়ে হাঁপাতে লাগলাম!কিন্তু কোনো এক ওজানা মোহ আমাকে আবার সে রূমে টেনে নিয়ে গেলো. আমি এবার যা দেখলাম তা আমার নিজেরি বিশ্বাস হলো না. কেননা,মার যোনিতে বাবা তার ইয়া লম্বা আর মোটা নূনু ঢূকাচ্ছে আর বের করছে. আর মা ব্যাথায় কুঁকিয়ে উঠছে. আমার খুব রাগ হলো বাবার উপর,মা কী এমন অপরাধ করেছে যে বাবা এভাবে মাকে মারছে. আমি আমার রূমে ফিরে গিয়ে বালিসে মুখ গুজে কাঁদতে লাগলাম! পরদিন বাবা চলে গেলো সিংগাপুর. কী যেন এক বিজ়্নেসের কাজে. আমি ডি পি এস স্কূলে পড়তাম,তাই খুব সকালে উঠে গাড়িতে করে ড্রাইভার কাকা আমাকে নিয়ে বের হতো স্কূল এর উদ্দ্যেস্যে. সেদিন স্কূল থেকে ফেরার পথে হঠাত্ আমার কাকাতো দাদা অনিকেত এর সাথে দেখা. অনিকেত দাদা একটু শ্যামলা কিন্তু দারুন ম্যান্লী ও হ্যান্ডসাম চেহারা. আমার এই কাকা ডেন্টিস্ট. মনিপালে তার একটা ডেন্টাল কলেজ আছে. অনিকেত দাও নাকি বাবার মতো ডেন্টিস্ট হবে! আমি খুব পছন্দ করতাম দাদাকে. ছোট বেলায় কতদিন আমাকে কোলে করে নিয়ে ঘুরিযে এনেছিল! অনেক বার আমাকে চিলড্রেন পার্ক নিয়ে গেছিল. আমাদের বাড়িতে এলেই আমার জন্য একগাদা চকলেট নিয়ে আসতো.

সেই দাদা কে কলকাতাতে দেখে আমি গাড়ি থেকে মাথা বের করে চিতকার করে ডাক দিলাম "অনি দাদা"… আমার ডাক শুনে দাদা আমাদের গাড়ির কাছে এসে বল্লো,"কী রে পিকচি শয়তান,কেমন আছিস?" আমি একগাল হেঁসে বললাম ভালো. তারপর দাদা বল্লো পরিক্ষা শেষ,তাই একটা ল্যাপটপ কিনলো. আমি খুব এগ্জ়াইটেড. কারন পী সী থাকলেও বাবা আমাকে গেম খেলতে দেয় না,দাদা কে কোনো ভাবে টিয়ে যদি বাড়িতে নিয়ে যেতে পারি তাহলে মন ভরে গেম খেলতে পারতাম! তাই দাদা কে রাজী করালাম আমাদের বাড়িতে গিয়ে কয়েকদিন থাকতে. দাদা আমার সাথে ওদের বাড়িতে গিয়ে ব্যাগে কাপড় আর ল্যিপটপটা নিয়ে কাকা-কাকি কে বলে আমাদের বাড়ি গেল. আমার একমাস সামার ভেকেশন,তাই এই একমাস কোনভাবে দাদা কে আটকে রেখে গেম খেলার সাধ মিটিয়ে নিতাম! বাবাও একমাস পর দেশে ফিরবেন. আমার আনন্দ আর দেখে কে?

বাড়িতে গিয়েই আমার মধ্যে একটা ওসুখ আবিস্কার করলাম! কয়েকদিন ধরেয় পেটে পেইন ছিল,স্নান করতে গিয়ে দেখলাম আমার প্যান্টিতে রক্ত! আমি চিতকার করে মা কে ডেকে বাথরূমে এনে বললাম আমার কেটে গেছে,কিন্তু কোথায় কেটে গেছে তা বুঝলাম না,কিন্তু যোনি দিয়ে রক্ত পরছে,আমি বোধহয় মরেই যাবো,এই বলে ভিসন কান্না জুড়ে দিলাম. মা হাঁসতে হাঁসতে পেটে খিল ধরিযে ফেল্লো. আমার খুব রাগ হলো,আমি বললাম আমার কস্টের কথা,আর মা হাঁস্‌ছে! মা তখন আমাকে বুঝিযে বল্লো যে এখন থেকে অনেকদিন পর্যন্তও প্রতি মাসে আমার এমন হবে! আমি ঘৃণায় শিউরে উঠলাম. তখন মা আমাকে এক প্যাকেট ন্যাপকিন দিলো আর কিভাবে পড়তে হয় দেখিয়ে দিলো. আমি অত্যন্ত ঘৃণা নিয়ে ব্যাপারটা আয়ত্ব করলাম. বাড়িতে অনিকেত দাদা,আর তার সামনে গিয়ে যদি আমার শর্ট্সে রক্ত লেগে থাকে! কী লজ্জা কী লজ্জা!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top