কম্পিউটার এর বিভিন্ন প্রোগ্রামিং এর ক্ষেত্রে Bootstrap বা Bootstrapping শব্দটা ব্যাবহারিত হয়। বেশিরভাগ প্রোগ্রামেরই একটা অংশ, ফাইল বা প্রোগ্রামের অধীন একটা ছোট প্রোগ্রাম থাকে যাকে Bootstrap বলা হয়।
এই Bootstrap এর কাজ হল, প্রোগ্রামটি চলার জন্য যা যা প্রয়োজনীয় অন্যান্য লাইব্রেরী বা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামসমুহের দরকার তা আগে থেকে ফিজিকাল বা ভার্চুয়াল মেমরিতে লোড করে নেওয়া।
আমাদের কম্পিউটার চলে অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে। এটি এমন একটি প্রোগ্রাম যা আমাদের (ব্যবহারকারি) ও কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে ও হার্ডওয়্যারকে আমাদের কমান্ডগুলো বা কম্পিউটারকে আমরা কিভাবে ব্যাবহার করব তা বুঝিয়ে দেয়।
অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রোগ্রাম থাকে যা বিভিন্ন কাজের জন্য প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে আমাদের কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ড্রাইভারের প্রয়োজন। এরকম সকল আনুসাঙ্গিক প্রোগ্রাম ও ড্রাইভার অপারেটিং সিস্টেম চালুর আগে মেমরি বা র্যামে লোড করে নেয়। অপারেটেং সিস্টেমের এই প্রক্রিয়ার মধ্যে আরও একটি বিশেষ কাজ হয় তা হল বিভিন্ন সার্ভিস চালু করা। এসকল সার্ভিসগুলো না থাকলে অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহারের উপযোগী থাকত না।
অপারেটিং সিস্টেমের এই প্রক্রিয়াই হল Bootstrap তথা Bootstrapping যাকে সংক্ষেপে Boot বা Booting বলা হয়।
উল্লেখ্য যে কম্পিউটার চালুর সাথে সাথেই অনেকগুলো ধাপ রয়েছে। এগুলোকে এভাবে বলা জায়ঃ
১. Power On Self-Test (POST): কম্পিউটার চালু হওয়ার পর চিপসেট, প্রসেসর, র্যাম, কিবোর্ড ও অন্যান্য হার্ডওয়্যার যেগুলো অত্যাবসকীয় সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে একটি বিপ (Beep) দেওয়া হয়।
২. Find Booting Device: কম্পিউটার অনেক রকম মিডিয়া থেকে বুট করতে পারে। হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ, অপটিক্যাল ড্রাইভ, রিমুভেবল মিডিয়া বা নেটওয়ার্ক এর ভেতর কোন কোন মাধ্যম Bootable সেটা বার করা হয় ও আগে থেকে নিরধারিত অর্ডার অনুযায়ী যেটা আগে থাকবে সেটা সিলেক্ট করা হয়।
৩. Booting OS: অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী Boot প্রোসেস সম্পন্ন করা হয়।
৪. Handover Controls: এ পর্যায়ে Operating System এর মাধ্যমে ইউজারের কাছে কম্পিউটারের কন্ট্রোল দিয়ে দেওয়া হয়।
এখানে POST এর সাথে অনেকে Boot কে মিলিয়ে ফেলে যেটা ঠিক নয়। Boot সম্পূর্ণ একটি আলাদা প্রক্রিয়া এবং তা অপারেটিং সিস্টেম ভেদে আলাদা আলাদা হয়ে থাকে।
এই Bootstrap এর কাজ হল, প্রোগ্রামটি চলার জন্য যা যা প্রয়োজনীয় অন্যান্য লাইব্রেরী বা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামসমুহের দরকার তা আগে থেকে ফিজিকাল বা ভার্চুয়াল মেমরিতে লোড করে নেওয়া।
আমাদের কম্পিউটার চলে অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে। এটি এমন একটি প্রোগ্রাম যা আমাদের (ব্যবহারকারি) ও কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে ও হার্ডওয়্যারকে আমাদের কমান্ডগুলো বা কম্পিউটারকে আমরা কিভাবে ব্যাবহার করব তা বুঝিয়ে দেয়।
অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রোগ্রাম থাকে যা বিভিন্ন কাজের জন্য প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে আমাদের কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ড্রাইভারের প্রয়োজন। এরকম সকল আনুসাঙ্গিক প্রোগ্রাম ও ড্রাইভার অপারেটিং সিস্টেম চালুর আগে মেমরি বা র্যামে লোড করে নেয়। অপারেটেং সিস্টেমের এই প্রক্রিয়ার মধ্যে আরও একটি বিশেষ কাজ হয় তা হল বিভিন্ন সার্ভিস চালু করা। এসকল সার্ভিসগুলো না থাকলে অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহারের উপযোগী থাকত না।
অপারেটিং সিস্টেমের এই প্রক্রিয়াই হল Bootstrap তথা Bootstrapping যাকে সংক্ষেপে Boot বা Booting বলা হয়।
উল্লেখ্য যে কম্পিউটার চালুর সাথে সাথেই অনেকগুলো ধাপ রয়েছে। এগুলোকে এভাবে বলা জায়ঃ
১. Power On Self-Test (POST): কম্পিউটার চালু হওয়ার পর চিপসেট, প্রসেসর, র্যাম, কিবোর্ড ও অন্যান্য হার্ডওয়্যার যেগুলো অত্যাবসকীয় সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে একটি বিপ (Beep) দেওয়া হয়।
২. Find Booting Device: কম্পিউটার অনেক রকম মিডিয়া থেকে বুট করতে পারে। হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ, অপটিক্যাল ড্রাইভ, রিমুভেবল মিডিয়া বা নেটওয়ার্ক এর ভেতর কোন কোন মাধ্যম Bootable সেটা বার করা হয় ও আগে থেকে নিরধারিত অর্ডার অনুযায়ী যেটা আগে থাকবে সেটা সিলেক্ট করা হয়।
৩. Booting OS: অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী Boot প্রোসেস সম্পন্ন করা হয়।
৪. Handover Controls: এ পর্যায়ে Operating System এর মাধ্যমে ইউজারের কাছে কম্পিউটারের কন্ট্রোল দিয়ে দেওয়া হয়।
এখানে POST এর সাথে অনেকে Boot কে মিলিয়ে ফেলে যেটা ঠিক নয়। Boot সম্পূর্ণ একটি আলাদা প্রক্রিয়া এবং তা অপারেটিং সিস্টেম ভেদে আলাদা আলাদা হয়ে থাকে।