চার বছরের সম্পর্ক ভেঙ্গে দিতে তোমার সময় লেগেছিলো মাত্র দশ মিনিট।কারন একটাই তুমি নাকি আমাকে বিয়ে করলে সুখী হতে পারবে না।কারন তুমি চেয়েছিলে রানীর মতো থাকতে।যেখানে কারি কারি টাকা-পয়সা থাকবে তোমার সব শখ পূরন হবে।আমার মতো একটা বেকার ছেলেকে বিয়ে করে তুমি তোমার সুন্দর জীবনটাকে আরাম আয়েশ থেকে বঞ্চিত করতে চাও নি।
অথচ আমি চেয়েছিলাম তোমাকে রানীর মতো করে আমার মনের সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ করে রাখতে।যাকে দেখলে সবাই হিংসে করে বলতো,কেউ কারো বউকে এতোটা ভালোবাসতে পারে! কিন্তু এসব কিছুই তোমার কাছে শুধু আবেগ মনে হয়েছিলো।
মাত্র একটা বছর সময় চেয়েছিলাম তোমার কাছে।তুমি আমার জন্য তেমার বাবার ঠিক করা কোটিপতি পাত্রকে রিজেক্ট করতে পারনি।শেষ যেদিন তোমার সাথে দেখা হয়েছিলো আমি তোমার চোখে সুখে থাকার ব্যাকুলতা দেখেছিলাম।আমার প্রতি ভালোবাসা খুঁজে পাই নি।তোমাকে আমি জোর করিনি, বাঁধাও দেই নি।যার কাছে টাকা নেই সে কিসের জোরে ভালোবাসার মানুষকে আটকাতো বলো! তুমি তো আর আমার ভালোবাসায় আটকে ছিলে না।মুক্তি চেয়েছিলে আমার কাছে।আমিও তোমায় মুক্তি দিয়ে দিয়েছিলাম।
তোমার বিয়ের দিন দূর থেকে চকচকে গাড়িতে করে তোমার চলে যাওয়া দেখছিলাম।ভেবেছিলাম তোমার সুখই আমার সুখ।তুমি ভালো থাাকলেই আমার ভালোবাসা সার্থক হবে।হয়তো তুমি অন্য কারো সাথে ভালো থাকবে কিন্তু থাকবে তো।এটাই আমার সবচেয়ে বড় পাওয়া ছিলো।
কিন্তু দেখো ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস।তোমার বরের এতো বড় পোস্টের চাকরিটা চলে গেলো।সেও আজ বেকার।ঘুরে ফিরে সেই আমার অফিসেই এসেছিলো আজ চাকরির ইন্টারভিউ দিতে।ভয় পেয়ো না আমি তোমার উপর কোনো রিভেঞ্জ নেয়ার জন্য তোমার বরকে চাকরি না দিয়ে বের করে দেই নি।তাকে আমি সবার আগে সিলেক্ট করেছি।কারন আমি সেদিনও চাইতাম তোমাকে সুখী দেখতে আর আজও তাই চাই।আমি এবার সত্যিই তোমাকে সুখী করতে পারবো কি বলো প্রমা? পারবো তো?
অথচ আমি চেয়েছিলাম তোমাকে রানীর মতো করে আমার মনের সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ করে রাখতে।যাকে দেখলে সবাই হিংসে করে বলতো,কেউ কারো বউকে এতোটা ভালোবাসতে পারে! কিন্তু এসব কিছুই তোমার কাছে শুধু আবেগ মনে হয়েছিলো।
মাত্র একটা বছর সময় চেয়েছিলাম তোমার কাছে।তুমি আমার জন্য তেমার বাবার ঠিক করা কোটিপতি পাত্রকে রিজেক্ট করতে পারনি।শেষ যেদিন তোমার সাথে দেখা হয়েছিলো আমি তোমার চোখে সুখে থাকার ব্যাকুলতা দেখেছিলাম।আমার প্রতি ভালোবাসা খুঁজে পাই নি।তোমাকে আমি জোর করিনি, বাঁধাও দেই নি।যার কাছে টাকা নেই সে কিসের জোরে ভালোবাসার মানুষকে আটকাতো বলো! তুমি তো আর আমার ভালোবাসায় আটকে ছিলে না।মুক্তি চেয়েছিলে আমার কাছে।আমিও তোমায় মুক্তি দিয়ে দিয়েছিলাম।
তোমার বিয়ের দিন দূর থেকে চকচকে গাড়িতে করে তোমার চলে যাওয়া দেখছিলাম।ভেবেছিলাম তোমার সুখই আমার সুখ।তুমি ভালো থাাকলেই আমার ভালোবাসা সার্থক হবে।হয়তো তুমি অন্য কারো সাথে ভালো থাকবে কিন্তু থাকবে তো।এটাই আমার সবচেয়ে বড় পাওয়া ছিলো।
কিন্তু দেখো ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস।তোমার বরের এতো বড় পোস্টের চাকরিটা চলে গেলো।সেও আজ বেকার।ঘুরে ফিরে সেই আমার অফিসেই এসেছিলো আজ চাকরির ইন্টারভিউ দিতে।ভয় পেয়ো না আমি তোমার উপর কোনো রিভেঞ্জ নেয়ার জন্য তোমার বরকে চাকরি না দিয়ে বের করে দেই নি।তাকে আমি সবার আগে সিলেক্ট করেছি।কারন আমি সেদিনও চাইতাম তোমাকে সুখী দেখতে আর আজও তাই চাই।আমি এবার সত্যিই তোমাকে সুখী করতে পারবো কি বলো প্রমা? পারবো তো?