ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড
টেস্ট ক্রিকেটে আবারও আসছে পরিবর্তন। প্রথা ভেঙে টেস্ট ক্রিকেটেও এবার জার্সি বিপ্লব। আগামী অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটারদের সাদা জামার পিছনে লেখা থাকবে খেলোয়াড়ের নাম ও জার্সি নম্বর। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশেই খেলোয়াড়দের জার্সিতে নম্বর ব্যবহার করা হয়। ১৮৭৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে যাত্রা শুরুর পর অনেক ব্যাপারেই পরিবর্তন আসলেওপোশাকের ব্যাপারে দেড়শ বছরে কোনো বদল আসেনি।
অনেকেই হয়তো জানেন না,একটা সময়৫০ ওভারের ক্রিকেটওসাদা পোশাক পরেই খেলতেন ক্রিকেটাররা। তারপর বড় পরিবর্তন আসে ওয়ানডে ক্রিকেটের জার্সিতে। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে এই প্রথা অনেক আগে থেকেইচালু হলেও এতদিনে টেস্ট ক্রিকেটে তার অভিষেক ঘটতে চলেছে।ইংল্যান্ড দলের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে এর মধ্যেই দলের অধিনায়ক জো রুটের নতুন জার্সি পরা ছবি দিয়ে ক্যাপশনে বলা হয়েছে, টেস্ট শার্টের পিছনে নাম ও নম্বর।
আগামী ১ আগস্ট থেকে এজবাস্টনে শুরু হতে যাওয়া ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট থেকেই দুই দলের খেলোয়াড়দের জার্সির পেছনে নাম ও নম্বর লেখা শুরু হবে। চলতি বছরের শুরুর দিকেক্রিকেটের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) বলেছিল, ইংল্যান্ড বনাম অস্ট্রেলিয়ার আসন্ন অ্যাশেজ সিরিজে ক্রিকেট কিটের আধুনিকীকরণ হতে চলেছে। যার মধ্যে জার্সিতে নতুনত্ব আনার ব্যাপারটাও ছিল।এবার তা বাস্তবায়িত হচ্ছে। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসিও ব্যাপারটিকে স্বাগতে জানিয়েছে। তাদের মতে, টেস্ট ক্রিকেটকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এটি কাজে দেবে।
তবে টেস্ট ক্রিকেটের দেড়শ বছরের পরম্পরা ভেঙে এই পরিবর্তন নিয়ে টুইটারে দ্বিধাবিভক্ত ক্রিকেটপ্রেমীরা। কারও মতে, জামার পিছনে লেখা নম্বর ও নাম কী সুবিধা দেবে তা বলতে পারব না। মনে হচ্ছে, বিজ্ঞাপনের কথা ভেবেই এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। আবার কারও মনে হয়েছে, ক্রিকেট জার্সিতে খেলোয়াড়ের নাম থাকায় অসুবিধা নেই, কিন্তু ক্রিকেটে ইচ্ছে মতো নম্বর ব্যবহারের রীতির কোনোমানে হয় না। ওয়ানডেবা টি-টোয়েন্টিতে যদিও বা তা চলে, দয়া করে টেস্ট ক্রিকেটে রেহাই দিন। নাম থাকুক, কিন্তু নম্বর বাদ দিন।
টেস্ট ক্রিকেটে আবারও আসছে পরিবর্তন। প্রথা ভেঙে টেস্ট ক্রিকেটেও এবার জার্সি বিপ্লব। আগামী অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটারদের সাদা জামার পিছনে লেখা থাকবে খেলোয়াড়ের নাম ও জার্সি নম্বর। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশেই খেলোয়াড়দের জার্সিতে নম্বর ব্যবহার করা হয়। ১৮৭৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে যাত্রা শুরুর পর অনেক ব্যাপারেই পরিবর্তন আসলেওপোশাকের ব্যাপারে দেড়শ বছরে কোনো বদল আসেনি।
অনেকেই হয়তো জানেন না,একটা সময়৫০ ওভারের ক্রিকেটওসাদা পোশাক পরেই খেলতেন ক্রিকেটাররা। তারপর বড় পরিবর্তন আসে ওয়ানডে ক্রিকেটের জার্সিতে। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে এই প্রথা অনেক আগে থেকেইচালু হলেও এতদিনে টেস্ট ক্রিকেটে তার অভিষেক ঘটতে চলেছে।ইংল্যান্ড দলের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে এর মধ্যেই দলের অধিনায়ক জো রুটের নতুন জার্সি পরা ছবি দিয়ে ক্যাপশনে বলা হয়েছে, টেস্ট শার্টের পিছনে নাম ও নম্বর।
আগামী ১ আগস্ট থেকে এজবাস্টনে শুরু হতে যাওয়া ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট থেকেই দুই দলের খেলোয়াড়দের জার্সির পেছনে নাম ও নম্বর লেখা শুরু হবে। চলতি বছরের শুরুর দিকেক্রিকেটের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) বলেছিল, ইংল্যান্ড বনাম অস্ট্রেলিয়ার আসন্ন অ্যাশেজ সিরিজে ক্রিকেট কিটের আধুনিকীকরণ হতে চলেছে। যার মধ্যে জার্সিতে নতুনত্ব আনার ব্যাপারটাও ছিল।এবার তা বাস্তবায়িত হচ্ছে। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসিও ব্যাপারটিকে স্বাগতে জানিয়েছে। তাদের মতে, টেস্ট ক্রিকেটকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এটি কাজে দেবে।
তবে টেস্ট ক্রিকেটের দেড়শ বছরের পরম্পরা ভেঙে এই পরিবর্তন নিয়ে টুইটারে দ্বিধাবিভক্ত ক্রিকেটপ্রেমীরা। কারও মতে, জামার পিছনে লেখা নম্বর ও নাম কী সুবিধা দেবে তা বলতে পারব না। মনে হচ্ছে, বিজ্ঞাপনের কথা ভেবেই এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। আবার কারও মনে হয়েছে, ক্রিকেট জার্সিতে খেলোয়াড়ের নাম থাকায় অসুবিধা নেই, কিন্তু ক্রিকেটে ইচ্ছে মতো নম্বর ব্যবহারের রীতির কোনোমানে হয় না। ওয়ানডেবা টি-টোয়েন্টিতে যদিও বা তা চলে, দয়া করে টেস্ট ক্রিকেটে রেহাই দিন। নাম থাকুক, কিন্তু নম্বর বাদ দিন।