আল্লাহ সর্ব শক্তিমান
এ পৃথিবীতে মানুষ পার্থিব জগতের উন্নয়নে বড় বড় বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা করে অনেক বড় পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন বা করছেন। আল্লাহর শক্তির (বিকল্প) অন্তর্ভুক্ত প্রাকৃতিক শক্তি নিয়েও ব্যাপক গবেষণা চলছে বিভিন্ন দেশে বিজ্ঞানীদের মাঝে। বিশ্বের বিজ্ঞানীদের দৃষ্টি এখন নতুন নতুন আবিষ্কারের দিকে। এসব আবিষ্কারে মানুষ আর আশ্চর্য বোধ করেনা। মনে হয় এগুলো যেন একটা চিরাচরিত ব্যাপার বা মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধি, চিন্তা-বিবেচনাও গবেষণার সুফল। কিন্তু এগুলোর গুরুত্ব, মাহাত্ম্যও আধ্যাত্মিক অর্থ কি তাই? একটি সামান্য মোবাইল সেটের কার্যকারিতা বা ক্ষমতা নিয়ে আমরা চিন্তা করেছি কি? কম্পিউটার সারা বিশ্বে আজ প্রায় ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে। কিন্তু এর সীমারেখা বা কার্যক্ষমতা কত ব্যাপক! অথচ এগুলো এখন সহজ ব্যবহার্য বস্ত্ত হয়ে পড়েছে। কারণ আজকাল পাঁচ-সাত বছর বয়সের একটা বুদ্ধিমান শিশুও মোবাইলের ব্যবহার সম্বন্ধে ওয়াকেফহাল। কম্পিউটারও ভিডিও চিত্রের অদ্ভূত নৈপূণ্য সম্পর্কেও তারা অনেক অবগত, যা ষাট-সত্তর বছর বয়সের বৃদ্ধরাও বুঝে না। শুধু এগুলোই নয়, আরও অসংখ্য বিষয়ে মানুষ সর্বশক্তিমান আল্লাহর শক্তিরও জ্ঞানের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বর্তমানে মহাকাশের অন্তর্ভুক্ত গ্রহ-উপগ্রহগুলোতে মনুষ্য বসবাসের উপযোগী পরিবেশের অনুসন্ধান করছেন। মহাশূন্যের নিকটতম চাঁদের দেশে বসবাস নিয়েও উন্নত দেশসমূহে চলছে বিপুল আলোড়ন। এসব আলোড়নও আন্দোলনে এখন আর কোন বিষ্ময়ের নমুনা প্রতিফলিত হচ্ছেনা। বরং অনেকের কাছেই যেন এগুলো স্বাভাবিক। ভাল কর্মপরিকল্পনার ক্ষেত্রে যেমন প্রকাশ্য বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়। অনুরূপ মন্দ পরিকল্পনা তথা সন্ত্রাস, হত্যা, নির্যাতন, নিপীড়ন প্রভৃতিও দিন দিন বেড়েই চলেছে। এসব আল্লাহ বন্ধ করতে পারেন। আল্লাহ তা'আলার নিকট এটা অতি সহজ। কারণ তিনি সকল শক্তির মালিকও উৎস। বিশ্বশ্রেষ্ঠ মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে আল্লাহ তা'আলা তাঁর মহাক্ষমতার কথা জানিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন,
قُلْسِيْرُوْافِيالْأَرْضِفَانْظُرُوْاكَيْفَبَدَأَالْخَلْقَثُمَّاللهُيُنْشِئُالنَّشْأَةَالْآخِرَةَإِنَّاللهَعَلَىكُلِّشَيْءٍقَدِيْرٌ.
'বলুন, তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ কর এবং দেখ, কিভাবে তিনি সৃষ্টিকর্ম শুরু করেছেন, অতঃপর আল্লাহ পুনর্বার সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বশক্তিমান' (আনকাবুত২৯/২০)।
এ পৃথিবীতে মানুষ পার্থিব জগতের উন্নয়নে বড় বড় বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা করে অনেক বড় পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন বা করছেন। আল্লাহর শক্তির (বিকল্প) অন্তর্ভুক্ত প্রাকৃতিক শক্তি নিয়েও ব্যাপক গবেষণা চলছে বিভিন্ন দেশে বিজ্ঞানীদের মাঝে। বিশ্বের বিজ্ঞানীদের দৃষ্টি এখন নতুন নতুন আবিষ্কারের দিকে। এসব আবিষ্কারে মানুষ আর আশ্চর্য বোধ করেনা। মনে হয় এগুলো যেন একটা চিরাচরিত ব্যাপার বা মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধি, চিন্তা-বিবেচনাও গবেষণার সুফল। কিন্তু এগুলোর গুরুত্ব, মাহাত্ম্যও আধ্যাত্মিক অর্থ কি তাই? একটি সামান্য মোবাইল সেটের কার্যকারিতা বা ক্ষমতা নিয়ে আমরা চিন্তা করেছি কি? কম্পিউটার সারা বিশ্বে আজ প্রায় ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে। কিন্তু এর সীমারেখা বা কার্যক্ষমতা কত ব্যাপক! অথচ এগুলো এখন সহজ ব্যবহার্য বস্ত্ত হয়ে পড়েছে। কারণ আজকাল পাঁচ-সাত বছর বয়সের একটা বুদ্ধিমান শিশুও মোবাইলের ব্যবহার সম্বন্ধে ওয়াকেফহাল। কম্পিউটারও ভিডিও চিত্রের অদ্ভূত নৈপূণ্য সম্পর্কেও তারা অনেক অবগত, যা ষাট-সত্তর বছর বয়সের বৃদ্ধরাও বুঝে না। শুধু এগুলোই নয়, আরও অসংখ্য বিষয়ে মানুষ সর্বশক্তিমান আল্লাহর শক্তিরও জ্ঞানের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বর্তমানে মহাকাশের অন্তর্ভুক্ত গ্রহ-উপগ্রহগুলোতে মনুষ্য বসবাসের উপযোগী পরিবেশের অনুসন্ধান করছেন। মহাশূন্যের নিকটতম চাঁদের দেশে বসবাস নিয়েও উন্নত দেশসমূহে চলছে বিপুল আলোড়ন। এসব আলোড়নও আন্দোলনে এখন আর কোন বিষ্ময়ের নমুনা প্রতিফলিত হচ্ছেনা। বরং অনেকের কাছেই যেন এগুলো স্বাভাবিক। ভাল কর্মপরিকল্পনার ক্ষেত্রে যেমন প্রকাশ্য বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়। অনুরূপ মন্দ পরিকল্পনা তথা সন্ত্রাস, হত্যা, নির্যাতন, নিপীড়ন প্রভৃতিও দিন দিন বেড়েই চলেছে। এসব আল্লাহ বন্ধ করতে পারেন। আল্লাহ তা'আলার নিকট এটা অতি সহজ। কারণ তিনি সকল শক্তির মালিকও উৎস। বিশ্বশ্রেষ্ঠ মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে আল্লাহ তা'আলা তাঁর মহাক্ষমতার কথা জানিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন,
قُلْسِيْرُوْافِيالْأَرْضِفَانْظُرُوْاكَيْفَبَدَأَالْخَلْقَثُمَّاللهُيُنْشِئُالنَّشْأَةَالْآخِرَةَإِنَّاللهَعَلَىكُلِّشَيْءٍقَدِيْرٌ.
'বলুন, তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ কর এবং দেখ, কিভাবে তিনি সৃষ্টিকর্ম শুরু করেছেন, অতঃপর আল্লাহ পুনর্বার সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বশক্তিমান' (আনকাবুত২৯/২০)।