ঢং ঢং শব্দ হচ্ছে। মগজের ভিতর শব্দটা বারবার প্রতিধ্বনিত হচ্ছে আইসক্রিমমমমম!!!!! হ্যাঁ আইসক্রিম ,খুজলে এমন অনেক কেই পাওয়া যাবে যারা ছোটবেলায় টাকার অঙ্ক না বুঝেই ১০০ টাকা দিয়ে ২ টাকার আইসক্রিমও কিনে খেয়েছে। তাই বুঝাই যাছে ছেলে বুড়ো সবার কাছে আইসক্রিম এর জনপ্রিয়তা কততুকু। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছি কবে , কোথায়, কার দ্বারা কিংবা কোন পরিস্থিতিতে এই আইসক্রিম এর আগমন হয়েছে ?
তাহলে চলুন প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করি।
কিভাবে আগমন ঘটল?
বাংলাতে কুলফি নামেও পরিচিত। কিভাবে আগমন ঘটল এই বর্তমান কুলফির। অনেকের ধারণা এই লোভনীয় আইসক্রিমের জন্মস্থান চীনে। তৎকালীনসময়ে কুবলাইখানের লোকেরা জমাট দুধের খাবার বিক্রি করত। ইতালির পর্যটক মার্কোপোলো খাবারটি খেয়ে প্রচন্ড পছন্দ করেন এবং এর কৌশল শিখে নেন| এর পর তা চীন থেকে ইউরোপে নিয়ে আসেন।
তবে খ্রিষ্টপূর্ব চারশ বছর আগেও পারস্য সাম্রাজ্যে আইসক্রিম এর মত এক ধরণের রাজকীয় খাবার দেখা যেত, গোলাপজল আর সেমাইয়ের মতোই একটা জিনিস বরফে ঠান্ডাকরা। তাতে ফল থাকত, জাফরান থাকত।
চীনকে আইসক্রিমের জন্মস্থান বললেও তারা পারস্য সাম্রাজ্যের কাছ থেকে আরও দুইশত বছর পর অর্থাৎ খ্রিষ্টের জন্মেরও দুইশত বছর আগে আইসক্রিম বানানো শিখে। সেই থেকে শুরু। ইতালি থেকে ১৫৫৩ সালে আসে ফ্রান্সে সেখান থেকে পরে আসে ইংল্যান্ডে, এর পর আমেরিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। এছারাও ১৭ শ শতাব্দিতে 'চার্লস আই' এর সময় খাবার টেবিলে এ নিয়মিত আইসক্রিম পরিবেশন করা হত ।
খ্রিস্টপূর্ব চারশ বছর আগে থেকে এখন পর্যন্ত নানা ধরণের শতশত জাতের রেসিপিতে আইসক্রিম এর ব্যাবহার উল্লেখযোগ্য| কারো কারো মতে সমগ্র বিশ্বে ১ হাজারেরও বেশি রকম আইস্ক্রিম এর ফ্লেভার পাওয়া জায়। তবে সবার বেশি পছন্দ সাদামাটা ভ্যানিলা, চকলেট, মেঙ্গো ইত্যাদি । অনেক দেশের আবার নিজস্ব ফ্লেভার আছে।
তাহলে চলুন প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করি।
কিভাবে আগমন ঘটল?
বাংলাতে কুলফি নামেও পরিচিত। কিভাবে আগমন ঘটল এই বর্তমান কুলফির। অনেকের ধারণা এই লোভনীয় আইসক্রিমের জন্মস্থান চীনে। তৎকালীনসময়ে কুবলাইখানের লোকেরা জমাট দুধের খাবার বিক্রি করত। ইতালির পর্যটক মার্কোপোলো খাবারটি খেয়ে প্রচন্ড পছন্দ করেন এবং এর কৌশল শিখে নেন| এর পর তা চীন থেকে ইউরোপে নিয়ে আসেন।
তবে খ্রিষ্টপূর্ব চারশ বছর আগেও পারস্য সাম্রাজ্যে আইসক্রিম এর মত এক ধরণের রাজকীয় খাবার দেখা যেত, গোলাপজল আর সেমাইয়ের মতোই একটা জিনিস বরফে ঠান্ডাকরা। তাতে ফল থাকত, জাফরান থাকত।
চীনকে আইসক্রিমের জন্মস্থান বললেও তারা পারস্য সাম্রাজ্যের কাছ থেকে আরও দুইশত বছর পর অর্থাৎ খ্রিষ্টের জন্মেরও দুইশত বছর আগে আইসক্রিম বানানো শিখে। সেই থেকে শুরু। ইতালি থেকে ১৫৫৩ সালে আসে ফ্রান্সে সেখান থেকে পরে আসে ইংল্যান্ডে, এর পর আমেরিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। এছারাও ১৭ শ শতাব্দিতে 'চার্লস আই' এর সময় খাবার টেবিলে এ নিয়মিত আইসক্রিম পরিবেশন করা হত ।
খ্রিস্টপূর্ব চারশ বছর আগে থেকে এখন পর্যন্ত নানা ধরণের শতশত জাতের রেসিপিতে আইসক্রিম এর ব্যাবহার উল্লেখযোগ্য| কারো কারো মতে সমগ্র বিশ্বে ১ হাজারেরও বেশি রকম আইস্ক্রিম এর ফ্লেভার পাওয়া জায়। তবে সবার বেশি পছন্দ সাদামাটা ভ্যানিলা, চকলেট, মেঙ্গো ইত্যাদি । অনেক দেশের আবার নিজস্ব ফ্লেভার আছে।