অ্যানেসথেসিয়া দর্শন
অ্যানেসথেসিয়া প্রয়োগ করলে মানুষ সাময়িকভাবে অচেতন হয়। যদি এই ঔষধ স্থানিক হয়, তাহ'লে রোগী নিজে তার দেহের কাটাছেঁড়ার সবকিছু দেখতে পায়। কিন্তু ঔষধের প্রভাবে সে ব্যথাতুর হয় না বা কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় না। চেতনানাশক ঔষধ তৈরী হয় ফ্যাক্টরীতে, প্রয়োগ করেন চিকিৎসক এবং ব্যবহৃত হয় রোগীর উপর। রোগীই এর ভাল-মন্দ সবকিছু ভোগ করেন। দেশের জাতীয় জীবনে এমনিতরো চেতনানাশক ঔষধ তৈরী হচ্ছে হর-হামেশা। যা ব্যবহৃত হচ্ছে নিরীহ জনগণের উপর। ভোটের মওসুমে নেতারা সব পাক্কা মুসলমানী পোষাকে হাযির হন। কবরে ফাতিহা পাঠ করে নির্বাচনী সফর শুরু করেন। কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন করা হবেনা বলে তার স্বরে ভাষণ দেন ও নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেন। ব্যস এটাতেই বাজিমাত। সরল-সিধা ভোটারগণ এতেই খুশীতে বেহুঁশ। এটাই হ'ল প্রথম চেতনানাশক ঔষধ। যা দিয়ে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণকে ঘুম পাড়ানো হয়। এর মাধ্যমে জননেতারা আগামী পাঁচ বছরের জন্য জনগণের উপর শাসন-শোষণ, দলীয় করণ, হামলা-মামলা ও যুলুম করার অবাধ লাইসেন্স পেয়ে যান।
অ্যানেসথেসিয়া প্রয়োগ করলে মানুষ সাময়িকভাবে অচেতন হয়। যদি এই ঔষধ স্থানিক হয়, তাহ'লে রোগী নিজে তার দেহের কাটাছেঁড়ার সবকিছু দেখতে পায়। কিন্তু ঔষধের প্রভাবে সে ব্যথাতুর হয় না বা কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় না। চেতনানাশক ঔষধ তৈরী হয় ফ্যাক্টরীতে, প্রয়োগ করেন চিকিৎসক এবং ব্যবহৃত হয় রোগীর উপর। রোগীই এর ভাল-মন্দ সবকিছু ভোগ করেন। দেশের জাতীয় জীবনে এমনিতরো চেতনানাশক ঔষধ তৈরী হচ্ছে হর-হামেশা। যা ব্যবহৃত হচ্ছে নিরীহ জনগণের উপর। ভোটের মওসুমে নেতারা সব পাক্কা মুসলমানী পোষাকে হাযির হন। কবরে ফাতিহা পাঠ করে নির্বাচনী সফর শুরু করেন। কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন করা হবেনা বলে তার স্বরে ভাষণ দেন ও নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেন। ব্যস এটাতেই বাজিমাত। সরল-সিধা ভোটারগণ এতেই খুশীতে বেহুঁশ। এটাই হ'ল প্রথম চেতনানাশক ঔষধ। যা দিয়ে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণকে ঘুম পাড়ানো হয়। এর মাধ্যমে জননেতারা আগামী পাঁচ বছরের জন্য জনগণের উপর শাসন-শোষণ, দলীয় করণ, হামলা-মামলা ও যুলুম করার অবাধ লাইসেন্স পেয়ে যান।