যে কাজ করতে বিশেষভাবে আদেশ করেছেন রাসুল [সা.] !!
আরবি হাদিস
عَنِ البَرَاءِ بنِ عَازِبٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا، قَالَ: أَمَرَنَا رَسُولُ اللهِ ﷺ بعِيَادَةِ الْمَريضِ، وَاتِّبَاعِ الجَنَازَةِ، وَتَشْمِيتِ العَاطِسِ، وَإبْرَارِ الْمُقْسِمِ، وَنَصْرِ المَظْلُومِ، وَإجَابَةِ الدَّاعِي، وَإفْشَاءِ السَّلاَمِ . متفقٌ عَلَيْهِ
বাংলা হাদিস
বারা' ইবনে আযেব রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে রোগীর কুশল জিজ্ঞাসা করতে যাওয়া, জানাযার সঙ্গে যাওয়া, কেউ হাঁচলে তার জবাব দেওয়া, কসমকারীর কসম পুরা করা, অত্যাচারিতের সাহায্য করা, নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ও সালাম প্রচার করার আদেশ দিয়েছেন।'
[বুখারি ১২৩৯, ২৪৪৫, ৫১৭৫, ৫৬৩৪, ৫৬৫০, ৫৮৩৮, ৫৮৪৯, ৫৮৬৩, ৬২২২, ৬২৩৫, ৬৬৫৪, মুসলিম ২০৬৬, তিরমিযি ১৭৬০, ২৮০৯, নাসায়ি ১৯৩৯, ৩৭৭৮, ৫৩০৯, ইবন মাজাহ ২১১৫,আহমদ ১৮০৩৪, ১৮০৬১, ১৮১৭০]
রমজানে যে দোয়া পড়লে ৪০ বছরের গুনাহ মাফ হবে
পবিত্র রমজান মাসে হলো ত্যাগের মাস। অর্থ্যাত এ মাসে সকল খারাপ কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায়। এই মাসটি ক্ষমা পাওয়ার মাস, এই মাসটি অশেষ সওয়াব হাসিলের মাস। এই মাসেই পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে।
এই মাসেই এমন রাত আছে যে রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। ফলে মুসলিম উম্মাহর জন্য এই মাসের গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না। যে ব্যক্তি রমযানের প্রতিটি রাতে নিম্নোক্ত দোয়া পড়বে তার চল্লিশ বছরের গুনাহ মাফ করা হবে :
اَللَّهُمَّ رَبَّ شَهْرِ رَمَضَانَ الَّذِيْ أَنْزَلْتَ فِيْهِ الْقُرْآنَ و اقْتَرَضْتَ عَلَى عِبَادِكَ فِيْهِ الصِّيَامَ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَ آلِ مُحَمَّدٍ وَ ارْزُقْنِيْ حَجَّ بَيْتِكَ الْحَرَامِ فِيْ عَامِيْ هَذَا وَ فِيْ كُلِّ عَامٍ وَ اغْفِرْلِيْ تِلْكَ الذُّنُوْبَ الْعِظَامَ فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُهَا غَيْرُكَ يَا رَحْمَانُ يَا عَلَّامُ
অর্থ: হে আল্লাহ্! হে রমযান মাসের প্রভু! যে মাসে তুমি পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছ এবং এ মাসে তুমি তোমার বান্দাদের ওপর রোজা ফরজ করেছ। হে আল্লাহ্! হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ও তাঁর বংশধরদের ওপর সালাম ও দরূদ প্রেরণ কর। এ বছর এবং প্রতি বছর তোমার পবিত্র ঘর কাবায় হজ্ব করার তৌফিক দান করো। আমার সকল বড় পাপ ক্ষমা করে দাও। কেননা, তুমি ছাড়া আর কেউই পাপ ক্ষমা করতে পারে না। হে দয়ালু ও সর্বজ্ঞানী!
আরবি হাদিস
عَنِ البَرَاءِ بنِ عَازِبٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا، قَالَ: أَمَرَنَا رَسُولُ اللهِ ﷺ بعِيَادَةِ الْمَريضِ، وَاتِّبَاعِ الجَنَازَةِ، وَتَشْمِيتِ العَاطِسِ، وَإبْرَارِ الْمُقْسِمِ، وَنَصْرِ المَظْلُومِ، وَإجَابَةِ الدَّاعِي، وَإفْشَاءِ السَّلاَمِ . متفقٌ عَلَيْهِ
বাংলা হাদিস
বারা' ইবনে আযেব রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে রোগীর কুশল জিজ্ঞাসা করতে যাওয়া, জানাযার সঙ্গে যাওয়া, কেউ হাঁচলে তার জবাব দেওয়া, কসমকারীর কসম পুরা করা, অত্যাচারিতের সাহায্য করা, নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ও সালাম প্রচার করার আদেশ দিয়েছেন।'
[বুখারি ১২৩৯, ২৪৪৫, ৫১৭৫, ৫৬৩৪, ৫৬৫০, ৫৮৩৮, ৫৮৪৯, ৫৮৬৩, ৬২২২, ৬২৩৫, ৬৬৫৪, মুসলিম ২০৬৬, তিরমিযি ১৭৬০, ২৮০৯, নাসায়ি ১৯৩৯, ৩৭৭৮, ৫৩০৯, ইবন মাজাহ ২১১৫,আহমদ ১৮০৩৪, ১৮০৬১, ১৮১৭০]
রমজানে যে দোয়া পড়লে ৪০ বছরের গুনাহ মাফ হবে
পবিত্র রমজান মাসে হলো ত্যাগের মাস। অর্থ্যাত এ মাসে সকল খারাপ কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায়। এই মাসটি ক্ষমা পাওয়ার মাস, এই মাসটি অশেষ সওয়াব হাসিলের মাস। এই মাসেই পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে।
এই মাসেই এমন রাত আছে যে রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। ফলে মুসলিম উম্মাহর জন্য এই মাসের গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না। যে ব্যক্তি রমযানের প্রতিটি রাতে নিম্নোক্ত দোয়া পড়বে তার চল্লিশ বছরের গুনাহ মাফ করা হবে :
اَللَّهُمَّ رَبَّ شَهْرِ رَمَضَانَ الَّذِيْ أَنْزَلْتَ فِيْهِ الْقُرْآنَ و اقْتَرَضْتَ عَلَى عِبَادِكَ فِيْهِ الصِّيَامَ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَ آلِ مُحَمَّدٍ وَ ارْزُقْنِيْ حَجَّ بَيْتِكَ الْحَرَامِ فِيْ عَامِيْ هَذَا وَ فِيْ كُلِّ عَامٍ وَ اغْفِرْلِيْ تِلْكَ الذُّنُوْبَ الْعِظَامَ فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُهَا غَيْرُكَ يَا رَحْمَانُ يَا عَلَّامُ
অর্থ: হে আল্লাহ্! হে রমযান মাসের প্রভু! যে মাসে তুমি পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছ এবং এ মাসে তুমি তোমার বান্দাদের ওপর রোজা ফরজ করেছ। হে আল্লাহ্! হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ও তাঁর বংশধরদের ওপর সালাম ও দরূদ প্রেরণ কর। এ বছর এবং প্রতি বছর তোমার পবিত্র ঘর কাবায় হজ্ব করার তৌফিক দান করো। আমার সকল বড় পাপ ক্ষমা করে দাও। কেননা, তুমি ছাড়া আর কেউই পাপ ক্ষমা করতে পারে না। হে দয়ালু ও সর্বজ্ঞানী!
Last edited by a moderator: