একটি শহরের সৌন্দর্যের পরিমাপক কিসে? এই প্রশ্নের উত্তর সাধারণত নির্ভর করে একটি শহরের ভূপ্রাকৃতিক দৃশ্য, স্থাপত্যশৈলী, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, শান্তিপূর্ণতা, জনসংখ্যা ইত্যাদির উপর। এগুলো ছাড়াও রঙের ব্যবহারও কোন শহরের ব্যতিক্রমধর্মী সৌন্দর্য বয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে আছে এমন কিছু শহর যাদের রঙের যাদুময়তা সকলকে মুগ্ধ করে। আজকে আমরা জানব পৃথিবীর সেরা ১০ টি রঙিন শহর সম্পর্কে-
১০. সেইন্ট জন'স, নিউফাউন্ডল্যান্ড, কানাডা
সেইন্ট জন'স, কানাডা - Source: destinationstjohns
নিউফাউন্ডল্যান্ড প্রদেশে অবস্থিত সেইন্ট জন শহরটি কানাডার সবচেয়ে প্রাচীন শহর গুলোর একটি।এই শরের ইতিহাসের গোড়াপত্তন হয়েছিলো ১৪০০ সালের দিকে।ফান্ড উপসাগরের তীরে অবস্থিত সুন্দর এই শহরটির জনপ্রিয়তা মূলত শহরের কেন্দ্রস্থলে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি রঙিন বাড়ির কারণে। চমৎকার স্থাপত্যকলায় শোভিত এই শহরটি পৃথিবীর সেরা রঙিন শহর গুলোর একটি। শহর জুড়ে ছড়িয়ে থাকা এসব বর্ণীল বাড়ি গুলোর কারণে শহরের সম্পূর্ণ একটা অংশের নামই হয়ে গিয়েছে 'জেলিবীন রো'। যদিও এই নামে সেখানে কোন রাস্তা নেই,তবু স্থানীয়রা শহরের এই অংশটি বোঝাতে এই নাম ব্যবহার করে। 'জেলিবীন রো' এর বর্ণময়তার পেছনে রয়েছে জাহাজের ক্যাপ্টেনদের অবদান। শোনা যায় যে,দুর সমুদ্র থেকে নিজের বাড়িটিকে যাতে সহজেই চিহ্নিত করে যায় তাই ক্যাপ্টেনরা যে কোন একটি ক্যান্ডি রঙে নিজেদের বাড়িটিকে রাঙিয়ে তুলত। আর এরই ফলাফল বহু বর্ণীল এই রঙিন শহর। এছাড়াও উজ্জ্বল রঙের ব্যবহারের ফলে কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশেও বাড়ি গুলোর ঝলমলে রূপ অক্ষুণ্ণ থাকতো। এই শহরটি তাই পর্যটকদের নিকট খুবই জনপ্রিয়।
১০. সেইন্ট জন'স, নিউফাউন্ডল্যান্ড, কানাডা
সেইন্ট জন'স, কানাডা - Source: destinationstjohns
নিউফাউন্ডল্যান্ড প্রদেশে অবস্থিত সেইন্ট জন শহরটি কানাডার সবচেয়ে প্রাচীন শহর গুলোর একটি।এই শরের ইতিহাসের গোড়াপত্তন হয়েছিলো ১৪০০ সালের দিকে।ফান্ড উপসাগরের তীরে অবস্থিত সুন্দর এই শহরটির জনপ্রিয়তা মূলত শহরের কেন্দ্রস্থলে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি রঙিন বাড়ির কারণে। চমৎকার স্থাপত্যকলায় শোভিত এই শহরটি পৃথিবীর সেরা রঙিন শহর গুলোর একটি। শহর জুড়ে ছড়িয়ে থাকা এসব বর্ণীল বাড়ি গুলোর কারণে শহরের সম্পূর্ণ একটা অংশের নামই হয়ে গিয়েছে 'জেলিবীন রো'। যদিও এই নামে সেখানে কোন রাস্তা নেই,তবু স্থানীয়রা শহরের এই অংশটি বোঝাতে এই নাম ব্যবহার করে। 'জেলিবীন রো' এর বর্ণময়তার পেছনে রয়েছে জাহাজের ক্যাপ্টেনদের অবদান। শোনা যায় যে,দুর সমুদ্র থেকে নিজের বাড়িটিকে যাতে সহজেই চিহ্নিত করে যায় তাই ক্যাপ্টেনরা যে কোন একটি ক্যান্ডি রঙে নিজেদের বাড়িটিকে রাঙিয়ে তুলত। আর এরই ফলাফল বহু বর্ণীল এই রঙিন শহর। এছাড়াও উজ্জ্বল রঙের ব্যবহারের ফলে কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশেও বাড়ি গুলোর ঝলমলে রূপ অক্ষুণ্ণ থাকতো। এই শহরটি তাই পর্যটকদের নিকট খুবই জনপ্রিয়।