রুমানার অনভিজ্ঞ চোখে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের চওড়া লোমশ বুক, মেদহীন পেট, প্রশস্ত দেহই একরকম আকর্ষন সৃষ্টি করল। স্যারের উপর নিজের অজান্তেই একরকম টান সবসময় অনুভব করেছে সে। শুধু সে ই নয়, আরো অনেক অল্প বয়সী ছাত্রীর আকাঙ্ক্ষার পাত্র আফসার সাহেব। ক্লিন শেভড রুক্ষ মুখে আধপাকা গোঁফ ছোট করে ছাঁটা। কালো চুলগুলো ঢেউ খেলানো, ব্যাকব্রাশ করা। স্যারে প্রতি আরো বেশি টান অনুভব করল রুমানা।
ছাত্রীকে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে আরো বিব্রত হয়ে গেলেন আফসার সাহেব। পায়জামার ফিতা খুলতে হাত দেয়ার আগেই চেঁচিয়ে উঠল রুমা,
-এই দাড়ান, দাড়ান। আপনে আমার প্যান্টি খুইলা দিছিলেন না? আমি আপনার পায়জামা খুলব।
উৎসাহী হয়ে পজামার ফিতা ধরে এক টান দিতেই ঢলঢলে সাদা পাজামা ভেজা স্লাভের উপর লুটিয়ে পড়ল। লোমশ দেহের নিচে বড় বড় গুপ্তকেশ দিয়ে ঘেরা পুরুষাঙ্গটা একদৃষ্টিতে দেখতে লাগল রুমানা। মাসখানেকের না কাটা জংলার মাঝে কালো কুচকুচে পুরুষাঙ্গ একেবারে মাথা নিচু করে ঝুলন্ত অন্ডকোষের সাথে লেপ্টে আছে। বাস্তবে প্রাপ্ত বয়ষ্ক পুরুষের গুপ্তাঙ্গ প্রথমবার দেখে চোখ সরছে না তার। ছোট ভাইয়ের লোমহীন ছোটখাট লিঙ্গের সাথে এর পার্থক্য এক দেখায়ই ধরা পড়ল তার চোখে। অবশ্য যৌনতা নিয়ে একরকম শূণ্য মানের ধারণা থাকায় একটা কথা সে আর জিজ্ঞেস না করে থাকতে পারল না।
– এইটা দিয়া আপনেরা বাথরুম করেন, না?
– হুম
– আচ্ছা, একটু আগে না দেখলাম আপনের পায়জামা এত্ত উঁচা হইয়া আছে, ভিতরে দেখি কিছুই নাই!
অবাক কন্ঠে বলল রুমানা।
একটু আগে ছোটখোকার বড়বাবু মূর্তি দেখতে পায়নি রুমা। নার্ভাস হলে উত্তেজনা চলে যাওয়ার নিয়মটা রুমার জানার কথাও নয়।
– এইরকম মাঝে মাঝে হয়। সব সময় না।
– কি হয়? এইটা তো এত ছোট। তাহইলে এত উঁচা দেখলাম কি একটু আগে?
– আসলে মাঝে মাঝে এইটা.. এইটারে কি বল তুমি?
– এইটা তো নুনু, কেন আপনার জিনিস আপনে জানেন না? হি হি হিহি
– না, আজকে জানলাম। থ্যাংকইউ।
– উম, এইটা মাঝে মাঝে কি হয়?
– মাঝে মাঝে এইটা এইরকম ছোট থাকেনা, একদম শক্ত আর বড় হয়ে যায়, অনেক মোটাও হয়।
– আগে তো দেখি নাই।
অবিশ্বাস রুমানার গলায়।
– এমনি তো জাঙ্গিয়া পড়ি, তাই দেখোনা। সব ছেলেদেরই এইরকম হয়।
– আচ্ছা, এইরকম হয় ক্যান?
– মেয়েদের দেখলে হয়।
– উমম, আমাকে দেখে শক্ত হইছিল এইটা?
– হুম।
– আবার শক্ত করেন, প্লীজ। আমি দেখিনাই।
– এইভাবে হবেনা। সেক্স করতে গেলে আবার শক্ত হবে।
– ছি ছি, ইয়া.. স্যার আপনে খারাপ কথা বলেন।
– কি বললাম, হা?
– এইযে সেক্স করবেন বললেন।
– সেক্স বুঝ তুমি পাকনা ছেমরী?
– ইহ, আমি বুঝি।
– কে বলছে তোমারে? জান কিছু সেক্সের?
– আমি আরো অনেকদিন আগেই জানি। বান্ধবীরা বলছে এইটা কিভাবে করে। আমি ভিডিও দেখছি।
– খারাপ মেয়ে, তা কি দেখছ, অ্যাঁ? সেক্স কিভাবে করে বলতো?
– আমি জানি, ছেলেটা নুনু নিয়া মেয়ের নুনুতে দেয়, তারপর উপর নিচ করে অনেকক্ষণ আর মেয়েটা চিল্লায় জোরে জোরে। তারপর দুইজনে উইঠা যায়, শেষ।
– উইঠা যায় কেন, হুম? আন্দাজে উইঠা গেলেই কি সেক্স শেষ?
– না, কি জানি বাইর হয় ছেলেদের নুনু থেইকা। ঐটা বাইর হইলেই সেক্স শেষ। কিন্তু ভিডিওতে ঐটা দেখায় না।
– ও, আচ্ছা। তোমারে ভিডিও দেখায় কে?
– আছে, আমাদের ক্লাসেরই মেয়ে। বলব না। ওর কম্পিউটারে অনেক আছে। ভাইয়ের গুলা চুরি কইরা দেখে হিহি হিহি। আমি দুইটা দেখছি দুইদিন গিয়া।
– হুম, নুনু থেকে যেটা বাইর হয় ঐটার নাম জান?
– বীর্্য নাকি বলে? আমি এক জায়গায় পড়ছি। কিন্তু আমাদের ক্লাসের মেয়েরা বলে আরেকটা হিহি হিহি
– কি?
– বলব না।
কথার এক ফাঁকে রুমানার ভেজা দেহে সাবান মাখানো শুরু করেছেন আফসার সাহেব। গলা, পেট, পিঠ, বগল ফেনায় ভরিয়ে এবার স্তন নিয়ে লাগলেন । এদিকে এক খেয়ালে কথা বলে যাচ্ছে রুমানা।
– আচ্ছা, বীর্য কি হয় সেক্সের পরে?
– কেন, মেয়ের নুনুতে পড়ে।
– সেক্স করলে কি হয় জানো?
– হুমম, বাচ্চা হয়। জানবনা কেন?
– তাহইলে ভিডিওর মেয়ের কি কিছু হয়?
– আরে, না, ওরা তো বেলুন লাগায়, হহি হিহি হি।
– অ, তাই নাকি?
– এহ, জানেন না? টিভিতে এডভেরটাইজ দেখেন না?
ছাত্রীকে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে আরো বিব্রত হয়ে গেলেন আফসার সাহেব। পায়জামার ফিতা খুলতে হাত দেয়ার আগেই চেঁচিয়ে উঠল রুমা,
-এই দাড়ান, দাড়ান। আপনে আমার প্যান্টি খুইলা দিছিলেন না? আমি আপনার পায়জামা খুলব।
উৎসাহী হয়ে পজামার ফিতা ধরে এক টান দিতেই ঢলঢলে সাদা পাজামা ভেজা স্লাভের উপর লুটিয়ে পড়ল। লোমশ দেহের নিচে বড় বড় গুপ্তকেশ দিয়ে ঘেরা পুরুষাঙ্গটা একদৃষ্টিতে দেখতে লাগল রুমানা। মাসখানেকের না কাটা জংলার মাঝে কালো কুচকুচে পুরুষাঙ্গ একেবারে মাথা নিচু করে ঝুলন্ত অন্ডকোষের সাথে লেপ্টে আছে। বাস্তবে প্রাপ্ত বয়ষ্ক পুরুষের গুপ্তাঙ্গ প্রথমবার দেখে চোখ সরছে না তার। ছোট ভাইয়ের লোমহীন ছোটখাট লিঙ্গের সাথে এর পার্থক্য এক দেখায়ই ধরা পড়ল তার চোখে। অবশ্য যৌনতা নিয়ে একরকম শূণ্য মানের ধারণা থাকায় একটা কথা সে আর জিজ্ঞেস না করে থাকতে পারল না।
– এইটা দিয়া আপনেরা বাথরুম করেন, না?
– হুম
– আচ্ছা, একটু আগে না দেখলাম আপনের পায়জামা এত্ত উঁচা হইয়া আছে, ভিতরে দেখি কিছুই নাই!
অবাক কন্ঠে বলল রুমানা।
একটু আগে ছোটখোকার বড়বাবু মূর্তি দেখতে পায়নি রুমা। নার্ভাস হলে উত্তেজনা চলে যাওয়ার নিয়মটা রুমার জানার কথাও নয়।
– এইরকম মাঝে মাঝে হয়। সব সময় না।
– কি হয়? এইটা তো এত ছোট। তাহইলে এত উঁচা দেখলাম কি একটু আগে?
– আসলে মাঝে মাঝে এইটা.. এইটারে কি বল তুমি?
– এইটা তো নুনু, কেন আপনার জিনিস আপনে জানেন না? হি হি হিহি
– না, আজকে জানলাম। থ্যাংকইউ।
– উম, এইটা মাঝে মাঝে কি হয়?
– মাঝে মাঝে এইটা এইরকম ছোট থাকেনা, একদম শক্ত আর বড় হয়ে যায়, অনেক মোটাও হয়।
– আগে তো দেখি নাই।
অবিশ্বাস রুমানার গলায়।
– এমনি তো জাঙ্গিয়া পড়ি, তাই দেখোনা। সব ছেলেদেরই এইরকম হয়।
– আচ্ছা, এইরকম হয় ক্যান?
– মেয়েদের দেখলে হয়।
– উমম, আমাকে দেখে শক্ত হইছিল এইটা?
– হুম।
– আবার শক্ত করেন, প্লীজ। আমি দেখিনাই।
– এইভাবে হবেনা। সেক্স করতে গেলে আবার শক্ত হবে।
– ছি ছি, ইয়া.. স্যার আপনে খারাপ কথা বলেন।
– কি বললাম, হা?
– এইযে সেক্স করবেন বললেন।
– সেক্স বুঝ তুমি পাকনা ছেমরী?
– ইহ, আমি বুঝি।
– কে বলছে তোমারে? জান কিছু সেক্সের?
– আমি আরো অনেকদিন আগেই জানি। বান্ধবীরা বলছে এইটা কিভাবে করে। আমি ভিডিও দেখছি।
– খারাপ মেয়ে, তা কি দেখছ, অ্যাঁ? সেক্স কিভাবে করে বলতো?
– আমি জানি, ছেলেটা নুনু নিয়া মেয়ের নুনুতে দেয়, তারপর উপর নিচ করে অনেকক্ষণ আর মেয়েটা চিল্লায় জোরে জোরে। তারপর দুইজনে উইঠা যায়, শেষ।
– উইঠা যায় কেন, হুম? আন্দাজে উইঠা গেলেই কি সেক্স শেষ?
– না, কি জানি বাইর হয় ছেলেদের নুনু থেইকা। ঐটা বাইর হইলেই সেক্স শেষ। কিন্তু ভিডিওতে ঐটা দেখায় না।
– ও, আচ্ছা। তোমারে ভিডিও দেখায় কে?
– আছে, আমাদের ক্লাসেরই মেয়ে। বলব না। ওর কম্পিউটারে অনেক আছে। ভাইয়ের গুলা চুরি কইরা দেখে হিহি হিহি। আমি দুইটা দেখছি দুইদিন গিয়া।
– হুম, নুনু থেকে যেটা বাইর হয় ঐটার নাম জান?
– বীর্্য নাকি বলে? আমি এক জায়গায় পড়ছি। কিন্তু আমাদের ক্লাসের মেয়েরা বলে আরেকটা হিহি হিহি
– কি?
– বলব না।
কথার এক ফাঁকে রুমানার ভেজা দেহে সাবান মাখানো শুরু করেছেন আফসার সাহেব। গলা, পেট, পিঠ, বগল ফেনায় ভরিয়ে এবার স্তন নিয়ে লাগলেন । এদিকে এক খেয়ালে কথা বলে যাচ্ছে রুমানা।
– আচ্ছা, বীর্য কি হয় সেক্সের পরে?
– কেন, মেয়ের নুনুতে পড়ে।
– সেক্স করলে কি হয় জানো?
– হুমম, বাচ্চা হয়। জানবনা কেন?
– তাহইলে ভিডিওর মেয়ের কি কিছু হয়?
– আরে, না, ওরা তো বেলুন লাগায়, হহি হিহি হি।
– অ, তাই নাকি?
– এহ, জানেন না? টিভিতে এডভেরটাইজ দেখেন না?
Last edited: