ঢাকার_বন্ধুরা, যদি দেখেন হঠাৎ জ্বর আসলো, কোনো সর্দি কাশি নাই, জ্বর ১০২-১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠানামা করতেছে, সাথে মাথা ব্যাথা আর চোখের পিছনে ব্যাথা, তাহলে প্রথম মাথায় রাখুন ডেঙ্গু জ্বর,
কারণ ঢাকাতে এখন ডেঙ্গু জ্বরের মহামারি চলতেছে,,
শরীরে প্রচুর ব্যাথা হতে পারে, তবে প্লিজ কোনো ব্যাথার ঔষুধ খাবেন না, কারণ ব্যাথার মেডিসিন খেলে
ব্লিডিং হতে পারে এমন কি মৃত্যু হতে পারে।
জ্বর ১০২ এর নিচে থাকলে ৬ ঘন্টা পর পর নাপা ট্যাবলেট খান, ১০২ এর উপরে গেলে নাপা সাপোজিটরি দেন। বেশি বেশি ডাবের পানি, ওরস্যালাইন, ফলের জুস খান। খাওয়ার রুচি অনেক কমে যাবে, তথাপি জোর করে হলেও ফ্লুইড খেতে থাকেন।
প্রতিদিন platelet count দেখেন।
এক সপ্তাহ পর্যন্ত ডাক্তারের পর্যবেক্ষণে থাকেন।
যদি দেখেন, মুখে খাওয়ার বন্দ হয়ে গেছে, বমির পরিমান বেড়ে গেছে, platelet count কমে গেছে,
কিংবা শরিরের কোনো জায়গা থেকে ব্লিডিং হচ্ছে, তাহলে দেরি না করে সাথে সাথে হসপিটালে ভর্তি হয়ে যান।।
অবহেলা করবেননা....
ডেঙ্গু জ্বর মৃত্যু ঘটাতে পারে..
কারণ ঢাকাতে এখন ডেঙ্গু জ্বরের মহামারি চলতেছে,,
শরীরে প্রচুর ব্যাথা হতে পারে, তবে প্লিজ কোনো ব্যাথার ঔষুধ খাবেন না, কারণ ব্যাথার মেডিসিন খেলে
ব্লিডিং হতে পারে এমন কি মৃত্যু হতে পারে।
জ্বর ১০২ এর নিচে থাকলে ৬ ঘন্টা পর পর নাপা ট্যাবলেট খান, ১০২ এর উপরে গেলে নাপা সাপোজিটরি দেন। বেশি বেশি ডাবের পানি, ওরস্যালাইন, ফলের জুস খান। খাওয়ার রুচি অনেক কমে যাবে, তথাপি জোর করে হলেও ফ্লুইড খেতে থাকেন।
প্রতিদিন platelet count দেখেন।
এক সপ্তাহ পর্যন্ত ডাক্তারের পর্যবেক্ষণে থাকেন।
যদি দেখেন, মুখে খাওয়ার বন্দ হয়ে গেছে, বমির পরিমান বেড়ে গেছে, platelet count কমে গেছে,
কিংবা শরিরের কোনো জায়গা থেকে ব্লিডিং হচ্ছে, তাহলে দেরি না করে সাথে সাথে হসপিটালে ভর্তি হয়ে যান।।
অবহেলা করবেননা....
ডেঙ্গু জ্বর মৃত্যু ঘটাতে পারে..