What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

সোডা বা কোলা খেলে সত্যিই কি গ্যাস কমে? (1 Viewer)

Eastman

Member
Joined
Dec 6, 2023
Threads
13
Messages
167
Credits
2,072
Audio speakers
Automobile
দাওয়াত বা নেমন্তন্নে রিচ ফুড বা ভারী খাবার খাওয়ার পর অনেকেই কোলাজাতীয় পানীয়ের দিকে হাত বাড়ান। এক বা দুই গ্লাস কোমল পানীয় বা সোডাজাতীয় পানীয় ছাড়া তাঁদের চলেই না! অনেকেরই ধারণা, এতে হজমে সুবিধা হবে, গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা কমবে। আসলে কি কমে?

গ্যাস বা অ্যাসিডিটি কেন হয়
মানবদেহের অন্ত্র বা কোলনে কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে। এসব ব্যাকটেরিয়া খাবারকে ভেঙে গ্যাস তৈরি করে। এর সঙ্গে পাকস্থলীতে থাকা অ্যাসিড, যা আমাদের খাদ্য হজমে সাহায্য করে, সেই অ্যাসিড বেড়ে গেলে বা ওপরের দিকে উঠে এলেও অ্যাসিডিটি হয়।

কোল্ড ড্রিংকস বা কোলাতে কী থাকে
বেশির ভাগ সোডা বা কোলা হলো কার্বোনেটেড ড্রিংকস। এতে কার্বন ডাই-অক্সাইড থাকে। আর মেশানো থাকে সোডিয়াম বাই কার্বোনেট। কিছু পরিমাণে ক্যাফেইনও থাকে। আর থাকে সুগার। কিছু ফ্লেভারও যোগ করা হয়। এগুলো মিলিয়েই একেক কোম্পানি একেক ভাবে তৈরি করে থাকে। এ ছাড়া আরও কিছু উপকরণও মেশানো হয়।

কোলা বা সোডা কি গ্যাস নিরাময়ে কাজ করে
গ্যাস বা অ্যাসিডিটি হলে পেটের পিএইচ লেভেল অস্বাভাবিক হয়ে যায়। কোল্ড ড্রিংকসে থাকা উপাদানগুলো রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় পেটের পিএইচ কিছুটা হলেও শুধরে দিতে পারে। তাই এ রকম পানীয় পান করলে কিছুটা আরাম পাওয়া যায়। এ কারণে অনেকেই পেটের সমস্যায় কোল্ড ড্রিংকস খান। তবে মনে রাখতে হবে, এটা কোনো চিকিৎসা নয়, সাময়িক সমাধান।

কেউ কেউ কয়েকবার উন্নতি দেখলে এ রকম সমস্যায় ঘন ঘন এসব সোডা বা কোলা খান, তাতে উল্টো শরীরের ক্ষতি হয়। এমনকি পরে দীর্ঘদিন এভাবে চালিয়ে গেলে, অ্যাসিডিটি আরও বাড়তে পারে। তাই সাময়িক সুফল পেতে মাসে একবার বা সর্বোচ্চ দুবার খেতেই পারেন। এর বেশি খেলে লাভ নয়, বরং ক্ষতি। কোলাতে যে ক্যাফেইন থাকে, তা অ্যাসিডিটি বাড়ায়। আর যে সুগার থাকে, সেটাও শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
 
মূল কথা কোলা না খাওয়াই ভালো 🙂
এদিকে আমি কোক ছাড়া অচল। শীতের সময় ছাড়া সারাবছর আমার দৈনিক হাফ লিটার খাওয়া থাকেই।
 
আমি দুই একবারে এর বেশি কখনোই কোক খাই ই নাই
 
দাওয়াত বা নেমন্তন্নে রিচ ফুড বা ভারী খাবার খাওয়ার পর অনেকেই কোলাজাতীয় পানীয়ের দিকে হাত বাড়ান। এক বা দুই গ্লাস কোমল পানীয় বা সোডাজাতীয় পানীয় ছাড়া তাঁদের চলেই না! অনেকেরই ধারণা, এতে হজমে সুবিধা হবে, গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা কমবে। আসলে কি কমে?

গ্যাস বা অ্যাসিডিটি কেন হয়
মানবদেহের অন্ত্র বা কোলনে কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে। এসব ব্যাকটেরিয়া খাবারকে ভেঙে গ্যাস তৈরি করে। এর সঙ্গে পাকস্থলীতে থাকা অ্যাসিড, যা আমাদের খাদ্য হজমে সাহায্য করে, সেই অ্যাসিড বেড়ে গেলে বা ওপরের দিকে উঠে এলেও অ্যাসিডিটি হয়।

কোল্ড ড্রিংকস বা কোলাতে কী থাকে
বেশির ভাগ সোডা বা কোলা হলো কার্বোনেটেড ড্রিংকস। এতে কার্বন ডাই-অক্সাইড থাকে। আর মেশানো থাকে সোডিয়াম বাই কার্বোনেট। কিছু পরিমাণে ক্যাফেইনও থাকে। আর থাকে সুগার। কিছু ফ্লেভারও যোগ করা হয়। এগুলো মিলিয়েই একেক কোম্পানি একেক ভাবে তৈরি করে থাকে। এ ছাড়া আরও কিছু উপকরণও মেশানো হয়।

কোলা বা সোডা কি গ্যাস নিরাময়ে কাজ করে
গ্যাস বা অ্যাসিডিটি হলে পেটের পিএইচ লেভেল অস্বাভাবিক হয়ে যায়। কোল্ড ড্রিংকসে থাকা উপাদানগুলো রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় পেটের পিএইচ কিছুটা হলেও শুধরে দিতে পারে। তাই এ রকম পানীয় পান করলে কিছুটা আরাম পাওয়া যায়। এ কারণে অনেকেই পেটের সমস্যায় কোল্ড ড্রিংকস খান। তবে মনে রাখতে হবে, এটা কোনো চিকিৎসা নয়, সাময়িক সমাধান।

কেউ কেউ কয়েকবার উন্নতি দেখলে এ রকম সমস্যায় ঘন ঘন এসব সোডা বা কোলা খান, তাতে উল্টো শরীরের ক্ষতি হয়। এমনকি পরে দীর্ঘদিন এভাবে চালিয়ে গেলে, অ্যাসিডিটি আরও বাড়তে পারে। তাই সাময়িক সুফল পেতে মাসে একবার বা সর্বোচ্চ দুবার খেতেই পারেন। এর বেশি খেলে লাভ নয়, বরং ক্ষতি। কোলাতে যে ক্যাফেইন থাকে, তা অ্যাসিডিটি বাড়ায়। আর যে সুগার থাকে, সেটাও শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
Ekhon theke khawa komanor cheshta korbo
 

Users who are viewing this thread

Back
Top