সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাতে না ঘুমানো যেন ট্রেন্ডে পরিণত হচ্ছে। অবশ্য বিশ্বকাপের মৌসুমে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপদেশ দিয়েও লাভ নেই! তবে রাতে সাত থেকে আট ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুমের বিকল্প নেই। কিন্তু কিছু খাবার আপনার রাতের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাবেই। চিনে নিন সেই খাবারগুলো।
১. চা, কফি
তালিকার প্রথমেই যে এই দুই পানীয়ের নাম থাকবে, তা খুবই স্বাভাবিক। কেননা, এগুলোয় প্রচুর ক্যাফেইন থাকে। আর তা আপনাকে ঘুমাতে দেয় না। এ ছাড়া হজমেও গোলযোগ করে। রাতে ঘুমানোর অন্তত ছয় ঘণ্টা আগে চা বা কফি পান বন্ধ করা উচিত।
রাতের বেলা চা, কফি নয়
২. ফল
অনেকেই রাতে ফল খেতে ভালোবাসেন। ভাত, রুটি বা ভারী অন্য কিছু খাওয়ার পর আপনি এক বাটি ফল ডেজার্ট হিসেবে খেতেই পারেন। তবে আপনার ডিনারই যদি হয় এক বাটি ফল, তাহলে কিন্তু বিপদ। কিছুদিনের ভেতরেই গ্যাসের সমস্যায় ভুগবেন। আর রাতের ঘুমেরও বেজে যাবে বারোটা।
ভাত, রুটি বা ভারী অন্য কিছু খাওয়ার পর আপনি এক বাটি ফল ডেজার্ট হিসেবে খেতেই পারেন
৩. অতিরিক্ত মসলাজাতীয় খাবার
ব্যস্ততায় সারা দিন ভালো করে খাওয়া হয়ে ওঠে না। ঘুমানোর আগে তাই পেট আর মন দুটোই ভরে খাওয়ার চেষ্টা থাকে। তবে ঘুমানোর আগে কখনোই ভরপেটে খাওয়া উচিত নয়। খেলেও দুই থেকে তিন ঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রম করে, খাবার হজম করে, পেট যথাসম্ভব খালি করে ঘুমানো উচিত। কেননা, ঘুমের পর হজমপ্রক্রিয়ার গতি কমে যায়। আর তখন যদি ভারী খাবার পেটে বেশি পরিমাণে জমে থাকে, তো হজমে গোলযোগ ঘটবেই। একই কারণে রাতে মাংস আর মসলাজাতীয় খাবার খাওয়াও উচিত নয়। পিৎজা, বার্গার, ভারী স্যান্ডউইচ, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, খিচুরি, গরু, খাসির মাংসও নয়।
যদি ভারী খাবার পেটে বেশি পরিমাণে জমে থাকে, তো হজমে গোলযোগ ঘটবেই
৪. টমেটো, বেগুন
টমেটো আর বেগুন অ্যামিনো অ্যাসিড টাইরামিনে ভরপুর। এই টাইরামিন নোরপাইনফ্রিনের মাত্রা বাড়ায়। নোরপাইনফ্রিন বা নোরঅ্যাড্রিনালিন একটি উদ্দীপক, যা শরীরকে সক্রিয় রাখে। ফলে আপনার রাতের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটবে।
টমেটো আর বেগুন অ্যামিনো অ্যাসিড টাইরামিনে ভরপুর
৫. ব্রকলি ও ক্যাপসিকাম
এই দুই খাবার অ্যাসিডিটি বাড়ায়। তাই রাতে এই দুই খাবার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিন।
ব্রকলি ও ক্যাপসিকাম অ্যাসিডিটি বাড়ায়
তা ছাড়া রাতে মিষ্টিজাতীয় খাবার না খাওয়ার চেষ্টা করবেন। চকলেট, আইসক্রিম, দই, মিষ্টি—কিছুই নয়। খেলেও খুব সামান্য। কেননা, যা কিছু মিষ্টি, তাতেই রয়েছে ফ্যাট। আর ফ্যাটজাতীয় খাবার রাতে খাওয়া ঠিক নয়।
১. চা, কফি
তালিকার প্রথমেই যে এই দুই পানীয়ের নাম থাকবে, তা খুবই স্বাভাবিক। কেননা, এগুলোয় প্রচুর ক্যাফেইন থাকে। আর তা আপনাকে ঘুমাতে দেয় না। এ ছাড়া হজমেও গোলযোগ করে। রাতে ঘুমানোর অন্তত ছয় ঘণ্টা আগে চা বা কফি পান বন্ধ করা উচিত।
রাতের বেলা চা, কফি নয়
২. ফল
অনেকেই রাতে ফল খেতে ভালোবাসেন। ভাত, রুটি বা ভারী অন্য কিছু খাওয়ার পর আপনি এক বাটি ফল ডেজার্ট হিসেবে খেতেই পারেন। তবে আপনার ডিনারই যদি হয় এক বাটি ফল, তাহলে কিন্তু বিপদ। কিছুদিনের ভেতরেই গ্যাসের সমস্যায় ভুগবেন। আর রাতের ঘুমেরও বেজে যাবে বারোটা।
ভাত, রুটি বা ভারী অন্য কিছু খাওয়ার পর আপনি এক বাটি ফল ডেজার্ট হিসেবে খেতেই পারেন
৩. অতিরিক্ত মসলাজাতীয় খাবার
ব্যস্ততায় সারা দিন ভালো করে খাওয়া হয়ে ওঠে না। ঘুমানোর আগে তাই পেট আর মন দুটোই ভরে খাওয়ার চেষ্টা থাকে। তবে ঘুমানোর আগে কখনোই ভরপেটে খাওয়া উচিত নয়। খেলেও দুই থেকে তিন ঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রম করে, খাবার হজম করে, পেট যথাসম্ভব খালি করে ঘুমানো উচিত। কেননা, ঘুমের পর হজমপ্রক্রিয়ার গতি কমে যায়। আর তখন যদি ভারী খাবার পেটে বেশি পরিমাণে জমে থাকে, তো হজমে গোলযোগ ঘটবেই। একই কারণে রাতে মাংস আর মসলাজাতীয় খাবার খাওয়াও উচিত নয়। পিৎজা, বার্গার, ভারী স্যান্ডউইচ, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, খিচুরি, গরু, খাসির মাংসও নয়।
যদি ভারী খাবার পেটে বেশি পরিমাণে জমে থাকে, তো হজমে গোলযোগ ঘটবেই
৪. টমেটো, বেগুন
টমেটো আর বেগুন অ্যামিনো অ্যাসিড টাইরামিনে ভরপুর। এই টাইরামিন নোরপাইনফ্রিনের মাত্রা বাড়ায়। নোরপাইনফ্রিন বা নোরঅ্যাড্রিনালিন একটি উদ্দীপক, যা শরীরকে সক্রিয় রাখে। ফলে আপনার রাতের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটবে।
টমেটো আর বেগুন অ্যামিনো অ্যাসিড টাইরামিনে ভরপুর
৫. ব্রকলি ও ক্যাপসিকাম
এই দুই খাবার অ্যাসিডিটি বাড়ায়। তাই রাতে এই দুই খাবার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিন।
ব্রকলি ও ক্যাপসিকাম অ্যাসিডিটি বাড়ায়
তা ছাড়া রাতে মিষ্টিজাতীয় খাবার না খাওয়ার চেষ্টা করবেন। চকলেট, আইসক্রিম, দই, মিষ্টি—কিছুই নয়। খেলেও খুব সামান্য। কেননা, যা কিছু মিষ্টি, তাতেই রয়েছে ফ্যাট। আর ফ্যাটজাতীয় খাবার রাতে খাওয়া ঠিক নয়।