[HIDE]
একটু পর্যবেক্ষণ করে বুঝলো যে এটা আসলে কোন ধরনের তরল। বুঝতে পেরে এবার আনিতার দেহেও গরম হয়ে যাবে বলে মনে হচ্ছে। হঠাৎ কোনো একজায়গায় কুলকুল করে রস বের হয়ে তার নিচে থাকা নরম কাপড়কে ভিজিয়ে দেবে মনে হচ্ছে। আনিতা নিজের দুইপা একে অপরের সাথে চেপে রেখে চোখ বন্ধ করে রাখে, নিজের গলতে থাকা রসকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করতে থাকে।)
আমি-মা, মা। (মায়ের কাঁধে হাত রেখে)
মা- হুহ (হুশ আসে এবার)
আমি- ওটা ঠিক আছে মা?
মা- মনে হচ্ছে খুব একটা ঠিক নেই সোনা। (কাপা গলায়)
আমি- তাহলে এখন কি হবে মা। ডাক্তারকে কি এখন ডাকবে?
আমি ডাক্তারের ভয়ে ছিলাম তবুও এতোটুকু জানি এই রাতে কোনো ডাক্তারই আসবে না। তাই বুদ্ধি বানিয়ে মাকে বললাম,
আমি- মা ইন্টারনেটে দেখবো?
মা- হ্যা দেখ সোনা।
আমি- টেবিলের উপর থেকে ফোনটা দাও তাহলে।
(আনিতা টেবিলের উপর থেকে আকাশের মোবাইলটা হাতে নিয়ে পাওয়ার বাটনে চাপ দেয় এতে করে আকাশের ফোনের লকস্ক্রীন সামনে ভেসে ওঠে।
লকস্ত্রিনের উপর আনিতার হাস্যজ্জল একটা ছবি দেখা যায়। আনিতা কোনো একদিকে তাকিয়ে কারো সাথে কথা বলছে আর ছবিটা তার ডান পাশ থেকে তোলা। অনিতার মনে পড়লো এটা আকাশের শেষ পরীক্ষার দিন তোলা ছবি, সে যখন সুনিধির সাথে কথা বলছিলো তখন হয়তো এ ছবিটা আকাশ তুলেছে।)
আমি মায়ের হাত থেকে মোবাইলটা নিয়ে কিছু সার্চ দেওয়ার অভিনয় করি।
এরপর মাকে বলি,
আমি- মা নেটে রয়েছে সরিষার তেল গরম করে পেনিস মালিশ করলেই প্রাথমিক একটা উপকার হবে। তুমি কি একটু সাহায্য করবে, মালিশ করে দেবে আমার পেনিস?
মা- না না না আমি মালিশ করে দিতে পারবো না। (চোখে মুখে আতংক এবং কাপা কাপা গলায়।)
(যেখানে নিজ সন্তানের পুরুষাঙ্গ দেখাটায় অনেক কিছু সেখানে ওই জায়গায় হাত দিয়ে তা মালিশ করা কোনো ভাবেই আনিতার জন্য সম্ভব না। ওদিকে আকাশ ও ভাবলো হিতে বিপরীত হতে পারে তাই সে কথা ঘুরিয়ে নেয়।)
আমি- আহহহ আমি মজা করছি মা। তুমি শুধু সরিষার তেল উষ্ণ গরম করে দাও ,আমি নিজেই মালিশ করে নেবো।
মা- আমি এখনি আনছি সোনা।
মা দৌড়ে রান্না ঘরে চলে যায়। প্রায় ৪/৫ মিনিট পর একটা বাটিতে করে গরম সরিষার তেল নিয়ে আসে।
মা- এই নে সোনা।
(আনিতা আকাশের হাতে তেলের বাটিটা দিয়ে সেখান থেকে চলে যায়। ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে শুয়ে পড়ে। তার বুকের ভিতর ধড়ফড় করতে থাকে।
সে এতো বড় লিঙ্গ আগে কখনোই দেখেনি। যেন কোনো দানব কলার মত হালকা বাকা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সিলিঙ্গের দিকে তাকিয়ে আর দানিবের মাথায় হালকা গাঢ় রস। উফফফ কি উত্তেজক! এজন্যই বুঝি আনিতা দুইপা চেপেচিপে নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছিলো।
কিন্তু ঘরে এসে যে আর নিজেকে আটকে রাখা সম্ভব হচ্ছে না তার জন্য। নিজের পেতের নিচ দিয়ে শাড়ির ভিতর হাত ঢুকিয়ে দিলো, সেই হাত পেটিকোট এবং পেন্টির ইলাস্টিক ভেদ করে তার ছেলের জন্মস্থানে পৌঁছে গেল।
জায়গাটা ভিজে জবজব করছে। আনিতা হাতটা বের করে প্যান্টির উপর রাখলো এরপর সেটাকে নিজের আঙ্গুলের ফাসিয়ে নরম,পিচ্ছিল জবজবে যোনীর ভিতর বেশ খানিকটা ঢুকিয়ে দিলো। তবে উদ্দেশ্য স্বমৈথুন ছিলোনা বরং ভিজে থাকা নরম অংশটা যাতে সুন্দর করে মুছে ফেলতে পারে। কিন্তু একটু পর আবার জায়গাটা ভিজে গেলো। আসলে মনের সম্পর্ক আর দেহের সম্পর্ক কখনো এক হয়না।
আকাশ আনিতার মনের জন্য ছেলে কিন্তু দেহের জন্য হয়তো অন্যকিছু নাহলে তার উদলা পুরুষাঙ্গ দেখে কেন আনিতার নির্দষ্ট জায়গা কুলকুল করে নিজের রস ছাড়বে! আনিতা এবার ভাবলো অন্য কোনো উপায়ে ভিজে যাওয়া রোধ করবে আর তা হলো স্বমৈথুন। কিন্তু তখনই দরজায় কেও ধাক্কা দিতে লাগলো।)
আমি- মা দরজা খোলো।
মা- আসছি এখুনি।
মা দরজা খুলে আমাকে বলে,
মা- মালিশ করেছিস সোনা?
আমি- হ্যা মা করেছি।
মা- তাহলে শুয়ে পড় ,কালকে সকালেই আমরা ডাক্তারের কাছে যাবো।
আমি- কিন্তু মা , আমার ঘুম আসছে না। আমি কি তোমার এখানে শুতে পারি মা?
(আনিতা গোপনাঙ্গ ভিজে একাকার ,এই অবস্থায় আকাশ তার সাথে থাকলে অঘটন ঘটতে সময় লাগবেনা। একেই তো আকাশের এমন লম্বা আর মোটা পুরুষাঙ্গ দেখে আনিতার ভিতর নারীত্ব জেগে উঠেছে তার উপর নিজের দেহের নিচের অঙ্গে কাটতে থাকা থকথকে রস, কি একটা আজব পরিস্থিতিতে সে পড়েছে!
এখনো আকাশের প্যান্টের ভিতর তার পুরুষাঙ্গ খাড়া হয়ে রয়েছে। যেটা দেখে আনিতার ওইখানটা ভীষণভাবে দপদপ করতে থাকে, রস কাটতে থাকে। আজ মনে হয়ে কিছু একটা হয়েই যাবে। মাতৃত্ব হয়তো এখানেই শেষ করে নারীত্ত্বের প্রাধান্য দিতে হবে। আনিতা চায়না এসবের কিছুই হোক কিন্তু ছেলে যদি মায়ের কাছে একটা রাত থাকতে চায় তাহলে কোনো মা-ই তা অগ্রাহ্য করতে পারেনা, আনিতাও পারলোনা।
নিজের ভিজে যাওয়া যোনী নিয়েই আকাশকে তার ঘরের ভিতরে যেতে বলল। আজ ভিজে জায়গা যদি আরও ভিজে যায় তবুও ছেলের কথা তো ফিরিয়ে দেওয়া যায়না! একমাত্র ছেলে বলে কথা।)
মা- আয় সোনা।
আমি হাটার সময় দুইপা একটু দূরে রেখে আস্তে আস্তে হাটছিলাম যাতে মায়ের কাছে সবকিছু সত্যি মনে হয়। আমি বিছানার একপাশে শুয়ে পড়ি, মা-ও বিছানার অন্য পাশে শুয়ে পড়ে। এরপর আমার দিকে তাকিয়ে বলে,
মা- এখন কি ভালো লাগছে সোনা?
আমি- মা ওই জায়গাটা এতো গরম কেন? যখন তেল মালিশ করছিলাম তখন মনে হচ্ছিলো হাত পুড়ে যাবে।
(খাড়া হয়ে থাকা পুরুষাঙ্গ তো গরম হবেই, আনিতা মনে করে আকাশ এসবের কিছুই জানেনা। কিন্তু সে এটা জানতোই না যে আকাশ আনিতার সাথে বেশি ফ্রি হওয়ার জন্য এসব বলছে।
আনিতার সামনে সেই দৃশ্য ভেসে উঠলো যখন তার স্বামী আনিতার যোনীর ভিতর তার পুরুষাঙ্গ ঢুকিয়েছিলো প্রথমবারের মত।
সেদিন মনে হচ্ছিলো কোনো উত্তপ্ত লোহা আনিতার দেহের ভিতর ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিলো। উত্তপ্ত সেই পুরুষাঙ্গ আনিতা তার দাতহীন জায়গা দিয়ে খাবল দিতে দিতে প্রথম মিনিটেই নিজের রতীরস ছেড়ে দেয়। তবে আনিতার সন্তানের পুরুষাঙ্গ তার স্বামীর থেকে অনেকাংশে বড়, দৈর্ঘ্য এবং মোটাত্ত্বেও তার ছেলের পুরুষাঙ্গ তার স্বামীর থেকে কয়েকধাপ এগিয়ে।)
আমি- মা বলোনা এখানটা এতো গরম কেন?
মা- আঘাত লাগার কারণে এমন হয়েছে সোনা। তোর কিছু লাগলে আমাকে ডাকবি সোনা। এখন ঘুমা।
আমি- ঠিক আছে মা।
আমি মায়ের গালে আজকে চুমু দিই না এবং বেশি কথাও বাড়াই না যাতে আমার মিথ্যা ব্যাথা মায়ের কাছে সত্যিকারের অনুভূত হয়। মা অন্যদিকে ঘুরে যায় আর আমিও ঘুমানোর চেষ্টা করি।
(রাত ৩ টায় থাকো আকাশের ঘুম ভেঙ্গে যায়। এরপর সে আনিতাকে ঘুমাচ্ছে দেখে তার দিকে এগিয়ে যায়।
আনিতা অন্য পাশে ফিরে ঘুমাচ্ছিলো। আকাশ আনিতার কাছে এগিয়ে গিয়ে তার কোমরে হাত রাখে আর পিছন থেকে নিজের শরীর তার মায়ের দেহের সাথে লেপ্টে রাখে। যার ফলে আকাশের গরম আর খাড়া হয়ে থাকা লিঙ্গ আনিতার নরম পাছায় নিজের আচর কাটতে থাকে।
আনিতা ছেলের চিন্তায় তখনও জেগে ছিলো চুপচাপ। তার যোনীর কাটতে থাকা তরল অনেক আগেই শুকিয়ে গেছিলো কিন্তু আকাশের এমন দুষ্টু ছোঁয়া হঠাৎ করেই তার যোনীর ভিতরটা ভিজিয়ে দিতে শুরু করে।
[/HIDE]
একটু পর্যবেক্ষণ করে বুঝলো যে এটা আসলে কোন ধরনের তরল। বুঝতে পেরে এবার আনিতার দেহেও গরম হয়ে যাবে বলে মনে হচ্ছে। হঠাৎ কোনো একজায়গায় কুলকুল করে রস বের হয়ে তার নিচে থাকা নরম কাপড়কে ভিজিয়ে দেবে মনে হচ্ছে। আনিতা নিজের দুইপা একে অপরের সাথে চেপে রেখে চোখ বন্ধ করে রাখে, নিজের গলতে থাকা রসকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করতে থাকে।)
আমি-মা, মা। (মায়ের কাঁধে হাত রেখে)
মা- হুহ (হুশ আসে এবার)
আমি- ওটা ঠিক আছে মা?
মা- মনে হচ্ছে খুব একটা ঠিক নেই সোনা। (কাপা গলায়)
আমি- তাহলে এখন কি হবে মা। ডাক্তারকে কি এখন ডাকবে?
আমি ডাক্তারের ভয়ে ছিলাম তবুও এতোটুকু জানি এই রাতে কোনো ডাক্তারই আসবে না। তাই বুদ্ধি বানিয়ে মাকে বললাম,
আমি- মা ইন্টারনেটে দেখবো?
মা- হ্যা দেখ সোনা।
আমি- টেবিলের উপর থেকে ফোনটা দাও তাহলে।
(আনিতা টেবিলের উপর থেকে আকাশের মোবাইলটা হাতে নিয়ে পাওয়ার বাটনে চাপ দেয় এতে করে আকাশের ফোনের লকস্ক্রীন সামনে ভেসে ওঠে।
লকস্ত্রিনের উপর আনিতার হাস্যজ্জল একটা ছবি দেখা যায়। আনিতা কোনো একদিকে তাকিয়ে কারো সাথে কথা বলছে আর ছবিটা তার ডান পাশ থেকে তোলা। অনিতার মনে পড়লো এটা আকাশের শেষ পরীক্ষার দিন তোলা ছবি, সে যখন সুনিধির সাথে কথা বলছিলো তখন হয়তো এ ছবিটা আকাশ তুলেছে।)
আমি মায়ের হাত থেকে মোবাইলটা নিয়ে কিছু সার্চ দেওয়ার অভিনয় করি।
এরপর মাকে বলি,
আমি- মা নেটে রয়েছে সরিষার তেল গরম করে পেনিস মালিশ করলেই প্রাথমিক একটা উপকার হবে। তুমি কি একটু সাহায্য করবে, মালিশ করে দেবে আমার পেনিস?
মা- না না না আমি মালিশ করে দিতে পারবো না। (চোখে মুখে আতংক এবং কাপা কাপা গলায়।)
(যেখানে নিজ সন্তানের পুরুষাঙ্গ দেখাটায় অনেক কিছু সেখানে ওই জায়গায় হাত দিয়ে তা মালিশ করা কোনো ভাবেই আনিতার জন্য সম্ভব না। ওদিকে আকাশ ও ভাবলো হিতে বিপরীত হতে পারে তাই সে কথা ঘুরিয়ে নেয়।)
আমি- আহহহ আমি মজা করছি মা। তুমি শুধু সরিষার তেল উষ্ণ গরম করে দাও ,আমি নিজেই মালিশ করে নেবো।
মা- আমি এখনি আনছি সোনা।
মা দৌড়ে রান্না ঘরে চলে যায়। প্রায় ৪/৫ মিনিট পর একটা বাটিতে করে গরম সরিষার তেল নিয়ে আসে।
মা- এই নে সোনা।
(আনিতা আকাশের হাতে তেলের বাটিটা দিয়ে সেখান থেকে চলে যায়। ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে শুয়ে পড়ে। তার বুকের ভিতর ধড়ফড় করতে থাকে।
সে এতো বড় লিঙ্গ আগে কখনোই দেখেনি। যেন কোনো দানব কলার মত হালকা বাকা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সিলিঙ্গের দিকে তাকিয়ে আর দানিবের মাথায় হালকা গাঢ় রস। উফফফ কি উত্তেজক! এজন্যই বুঝি আনিতা দুইপা চেপেচিপে নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছিলো।
কিন্তু ঘরে এসে যে আর নিজেকে আটকে রাখা সম্ভব হচ্ছে না তার জন্য। নিজের পেতের নিচ দিয়ে শাড়ির ভিতর হাত ঢুকিয়ে দিলো, সেই হাত পেটিকোট এবং পেন্টির ইলাস্টিক ভেদ করে তার ছেলের জন্মস্থানে পৌঁছে গেল।
জায়গাটা ভিজে জবজব করছে। আনিতা হাতটা বের করে প্যান্টির উপর রাখলো এরপর সেটাকে নিজের আঙ্গুলের ফাসিয়ে নরম,পিচ্ছিল জবজবে যোনীর ভিতর বেশ খানিকটা ঢুকিয়ে দিলো। তবে উদ্দেশ্য স্বমৈথুন ছিলোনা বরং ভিজে থাকা নরম অংশটা যাতে সুন্দর করে মুছে ফেলতে পারে। কিন্তু একটু পর আবার জায়গাটা ভিজে গেলো। আসলে মনের সম্পর্ক আর দেহের সম্পর্ক কখনো এক হয়না।
আকাশ আনিতার মনের জন্য ছেলে কিন্তু দেহের জন্য হয়তো অন্যকিছু নাহলে তার উদলা পুরুষাঙ্গ দেখে কেন আনিতার নির্দষ্ট জায়গা কুলকুল করে নিজের রস ছাড়বে! আনিতা এবার ভাবলো অন্য কোনো উপায়ে ভিজে যাওয়া রোধ করবে আর তা হলো স্বমৈথুন। কিন্তু তখনই দরজায় কেও ধাক্কা দিতে লাগলো।)
আমি- মা দরজা খোলো।
মা- আসছি এখুনি।
মা দরজা খুলে আমাকে বলে,
মা- মালিশ করেছিস সোনা?
আমি- হ্যা মা করেছি।
মা- তাহলে শুয়ে পড় ,কালকে সকালেই আমরা ডাক্তারের কাছে যাবো।
আমি- কিন্তু মা , আমার ঘুম আসছে না। আমি কি তোমার এখানে শুতে পারি মা?
(আনিতা গোপনাঙ্গ ভিজে একাকার ,এই অবস্থায় আকাশ তার সাথে থাকলে অঘটন ঘটতে সময় লাগবেনা। একেই তো আকাশের এমন লম্বা আর মোটা পুরুষাঙ্গ দেখে আনিতার ভিতর নারীত্ব জেগে উঠেছে তার উপর নিজের দেহের নিচের অঙ্গে কাটতে থাকা থকথকে রস, কি একটা আজব পরিস্থিতিতে সে পড়েছে!
এখনো আকাশের প্যান্টের ভিতর তার পুরুষাঙ্গ খাড়া হয়ে রয়েছে। যেটা দেখে আনিতার ওইখানটা ভীষণভাবে দপদপ করতে থাকে, রস কাটতে থাকে। আজ মনে হয়ে কিছু একটা হয়েই যাবে। মাতৃত্ব হয়তো এখানেই শেষ করে নারীত্ত্বের প্রাধান্য দিতে হবে। আনিতা চায়না এসবের কিছুই হোক কিন্তু ছেলে যদি মায়ের কাছে একটা রাত থাকতে চায় তাহলে কোনো মা-ই তা অগ্রাহ্য করতে পারেনা, আনিতাও পারলোনা।
নিজের ভিজে যাওয়া যোনী নিয়েই আকাশকে তার ঘরের ভিতরে যেতে বলল। আজ ভিজে জায়গা যদি আরও ভিজে যায় তবুও ছেলের কথা তো ফিরিয়ে দেওয়া যায়না! একমাত্র ছেলে বলে কথা।)
পর্বঃ ২২
মা- আয় সোনা।
আমি হাটার সময় দুইপা একটু দূরে রেখে আস্তে আস্তে হাটছিলাম যাতে মায়ের কাছে সবকিছু সত্যি মনে হয়। আমি বিছানার একপাশে শুয়ে পড়ি, মা-ও বিছানার অন্য পাশে শুয়ে পড়ে। এরপর আমার দিকে তাকিয়ে বলে,
মা- এখন কি ভালো লাগছে সোনা?
আমি- মা ওই জায়গাটা এতো গরম কেন? যখন তেল মালিশ করছিলাম তখন মনে হচ্ছিলো হাত পুড়ে যাবে।
(খাড়া হয়ে থাকা পুরুষাঙ্গ তো গরম হবেই, আনিতা মনে করে আকাশ এসবের কিছুই জানেনা। কিন্তু সে এটা জানতোই না যে আকাশ আনিতার সাথে বেশি ফ্রি হওয়ার জন্য এসব বলছে।
আনিতার সামনে সেই দৃশ্য ভেসে উঠলো যখন তার স্বামী আনিতার যোনীর ভিতর তার পুরুষাঙ্গ ঢুকিয়েছিলো প্রথমবারের মত।
সেদিন মনে হচ্ছিলো কোনো উত্তপ্ত লোহা আনিতার দেহের ভিতর ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিলো। উত্তপ্ত সেই পুরুষাঙ্গ আনিতা তার দাতহীন জায়গা দিয়ে খাবল দিতে দিতে প্রথম মিনিটেই নিজের রতীরস ছেড়ে দেয়। তবে আনিতার সন্তানের পুরুষাঙ্গ তার স্বামীর থেকে অনেকাংশে বড়, দৈর্ঘ্য এবং মোটাত্ত্বেও তার ছেলের পুরুষাঙ্গ তার স্বামীর থেকে কয়েকধাপ এগিয়ে।)
আমি- মা বলোনা এখানটা এতো গরম কেন?
মা- আঘাত লাগার কারণে এমন হয়েছে সোনা। তোর কিছু লাগলে আমাকে ডাকবি সোনা। এখন ঘুমা।
আমি- ঠিক আছে মা।
আমি মায়ের গালে আজকে চুমু দিই না এবং বেশি কথাও বাড়াই না যাতে আমার মিথ্যা ব্যাথা মায়ের কাছে সত্যিকারের অনুভূত হয়। মা অন্যদিকে ঘুরে যায় আর আমিও ঘুমানোর চেষ্টা করি।
(রাত ৩ টায় থাকো আকাশের ঘুম ভেঙ্গে যায়। এরপর সে আনিতাকে ঘুমাচ্ছে দেখে তার দিকে এগিয়ে যায়।
আনিতা অন্য পাশে ফিরে ঘুমাচ্ছিলো। আকাশ আনিতার কাছে এগিয়ে গিয়ে তার কোমরে হাত রাখে আর পিছন থেকে নিজের শরীর তার মায়ের দেহের সাথে লেপ্টে রাখে। যার ফলে আকাশের গরম আর খাড়া হয়ে থাকা লিঙ্গ আনিতার নরম পাছায় নিজের আচর কাটতে থাকে।
আনিতা ছেলের চিন্তায় তখনও জেগে ছিলো চুপচাপ। তার যোনীর কাটতে থাকা তরল অনেক আগেই শুকিয়ে গেছিলো কিন্তু আকাশের এমন দুষ্টু ছোঁয়া হঠাৎ করেই তার যোনীর ভিতরটা ভিজিয়ে দিতে শুরু করে।
[/HIDE]