গ্রীষ্মের এই সময়ে প্রচুর দেশি ফল পাওয়া যায়। সেসব ফল দিয়ে শরবত, সালাদ এমনকি পুডিং, কাস্টার্ড, ফালুদাও বানিয়ে খাওয়া যায়। এগুলো সুস্বাদু, সহজে হজম হয় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। এমনকি এই সময়ের রোজায় ইফতার কিংবা সাহ্রিতে থাকতে পারে মৌসুমি ফল দিয়ে বানোনো পদ, যা পুষ্টি নিশ্চিত করার পাশাপাশি সারা দিন শরীরকে রাখবে শীতল। এমন শরীর সতেজ করা একটি ইফতারের রেসিপি দিয়েছেন ফ্লোরা আফরোজ ঝিলমিল...
ডাবের পুডিং
ডাব একটি প্রাকৃতিক পানীয়। ছোট–বড় সবার জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর এবং ভীষণ রিফ্রেশিং। ইফতারে এক বাটি ডাবের পুডিং সারা দিনের ক্লান্তিহরা ও তৃপ্তিদায়ক। শরীরকে ভেতর থেকে রাখবে চাঙা। আবার বাসার ছোটদেরও দারুণ মনে ধরবে ডাবের পুডিং। ডাবের পানির পাশাপাশি ডাবের পুডিংও দেওয়া যেতে পারে কেবল ইফতারে নয়, যেকোনো সময়ে। মজা পাবে সব বয়সীরা।
উপকরণ
ডাবের পানি ২ কাপ, চিনি দেড় টেবিল চামচ, আগার আগার পাউডার ২ চা–চামচ এবং ডাবের শাঁসকুচি (পরিবেশনের জন্য)।
প্রণালি
প্যানে সবকিছু একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে চুলায় কিছুক্ষণ জ্বাল দিতে হবে। ফুটে উঠলেই নামিয়ে নিতে হবে। পরিবেশন পাত্রে ডাবের শাঁস কুচি করে ছড়িয়ে দিয়ে তার ওপর ডাবের মিশ্রণ ঢেলে দিলেই তৈরি ডাবের পুডিং। এবার রেখে দিন ফ্রিজে। ইফতারে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন।
ডাবের পুডিং
ডাব একটি প্রাকৃতিক পানীয়। ছোট–বড় সবার জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর এবং ভীষণ রিফ্রেশিং। ইফতারে এক বাটি ডাবের পুডিং সারা দিনের ক্লান্তিহরা ও তৃপ্তিদায়ক। শরীরকে ভেতর থেকে রাখবে চাঙা। আবার বাসার ছোটদেরও দারুণ মনে ধরবে ডাবের পুডিং। ডাবের পানির পাশাপাশি ডাবের পুডিংও দেওয়া যেতে পারে কেবল ইফতারে নয়, যেকোনো সময়ে। মজা পাবে সব বয়সীরা।
উপকরণ
ডাবের পানি ২ কাপ, চিনি দেড় টেবিল চামচ, আগার আগার পাউডার ২ চা–চামচ এবং ডাবের শাঁসকুচি (পরিবেশনের জন্য)।
প্রণালি
প্যানে সবকিছু একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে চুলায় কিছুক্ষণ জ্বাল দিতে হবে। ফুটে উঠলেই নামিয়ে নিতে হবে। পরিবেশন পাত্রে ডাবের শাঁস কুচি করে ছড়িয়ে দিয়ে তার ওপর ডাবের মিশ্রণ ঢেলে দিলেই তৈরি ডাবের পুডিং। এবার রেখে দিন ফ্রিজে। ইফতারে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন।