What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

পুটকি উল্টায় হাসার মত জোকস (2 Viewers)

প্রবাসী বন্ধু অনেক দিন পর ঢাকায় বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে এসেছেন। তিন দিন যাবৎ আছেন। কথাচ্ছলে প্রবাসী বন্ধু বললেন, ‘দেখো ভাই, শুরু থেকেই লক্ষ্য করছি-তুমি তোমার কুকুরটাকে খুব ভালোবাসো।’

শুনে ঢাকার বন্ধু বললেন, ‘বাসবো না? আমি তো ওকে একটা মানুষ বলেই ভাবি। এই যে তিন দিন ধরে চাকর-বাকর নেই। সব কাজ তো ও-ই করে।’

অবাক হয়ে প্রবাসী বন্ধু বললেন, ‘সে কি? সেটা কিভাবে সম্ভব?’ ঢাকার বন্ধু হাসি দিয়ে বললেন, ‘খাবার তো কিনে আনি। কিন্তু থালা-বাসন পরিষ্কার করবে কে? ও-ই তো জিভ দিয়ে সব সাফ করে দেয়।’
 
এক মা তার মেয়েকে ধমকে বলে উঠলেন, ‘দেখো রুবি, নিজের দুর্বলতা বাইরে প্রকাশ করতে নেই। যেমন- ধরো, আজ খেয়েছো মাছের পোনা। কিন্তু কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবে রুই, কাতলা, কোর্মা। বড় বড় মাছের নাম বলবে।’ রুবি ঘাড় নেড়ে সম্মতি দিলো।

কয়েকদিন পর রাস্তায় এক ভদ্রমহিলা রুবিকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মা আজ কী রান্না করেছেন?’ রুবি নিঃসঙ্কোচে উত্তর দেয়, ‘তিমি মাছ রান্না করেছেন।’
 
চেয়ারম্যান: আমি যদি এবার চেয়ারম্যান হতে পারি, তাহলে এ এলাকায় একটি ব্রিজ করে দেব।
জনৈক: এই গ্রামে তো কোনো খাল নেই। আপনি ব্রিজ করবেন কিভাবে?
চেয়ারম্যান: প্রথমে খাল করব, তারপর ব্রিজ করব।
 
মেয়ের বাবা: আমার মেয়েকে যে বিয়ে করতে চাও, ওকে খাওয়াবে-পরাবে কী?
ছেলে: যা আছে, তা-ই খাওয়াবো।
মেয়ের বাবা: তোমার মাসিক আয় কত?
ছেলে: নিশ্চিত আয় মাসে হাজার খানেক, আর এদিক-ওদিক করে...
মেয়ের বাবা: হাজার খানেক। জানো, আমার মেয়ে আমার কাছ থেকে মাসে হাতখরচই পায় এক হাজার টাকা।
ছেলে: নিশ্চিত আয় বলতে আমি ওটাই মিন করছি।
 
মেয়ের বাবার কাছে পাত্র হিসেবে সাক্ষাৎকার দিতে গেছে ছেলে-
মেয়ের বাবা: সিগারেট খাও?
ছেলে: হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা: মদ খাও?
ছেলে: হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা: বার বা নাইট ক্লাবে যাওয়ার অভ্যাস আছে?
ছেলে: হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা: সবই তো দেখছি নেগেটিভ, পজিটিভ কিছু নেই?
ছেলে: হ্যাঁ। তা-ও আছে।
মেয়ের বাবা: কী সেটা?
ছেলে: সেটা হচ্ছে এইচআইভি মানে এইচআইভি পভিটিভ।
 
বাবার গোলাপ প্রেমিকাকে দিলো ছেলে
ছেলে: এই নাও, তোমার জন্য গোলাপ এনেছি।
মেয়ে: ওমা, তুমি টাকা খরচ করতে শিখলে কবে?
ছেলে: টাকা খরচ করেছি মানে, ওটা তো
 
মিলি: বেলির পশুপ্রীতি আজকাল বেড়ে গেছে।
লিলি: কিভাবে?
মিলি: প্রতি সপ্তাহে দুইবার সে চিড়িয়াখানায় যাবেই।
লিলি: দুই দিনেই পশুপ্রীতি বাড়ে?
মিলি: আর অন্য দিনগুলো যায় পার্কে।
লিলি: তো পার্কে গেলে পশুপ্রীতি কিভাবে বাড়ে?
মিলি: আরে তখন তো ওর সাথে ওই গাধাটা থাকে।
 
স্ত্রী পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল। অনেক দূর থেকে এসে স্বামী দেখে প্রাণ যায় যায়। তিনি টেনে তুলে বললেন-
স্বামী: তুমি যখন পুকুরে ডুবে যাচ্ছিলে; তখন তুমি তোমার প্রতিবেশীকে ডাকোনি কেন?
স্ত্রী: কখনো না। আমি মরে গেলেও ওকে আমি ডাকব না।
স্বামী: কেন?
স্ত্রী: আমি চাই না আমার প্রাণ বাঁচিয়ে ও হিরো হয়ে যাক।
 
রাতের বেলা মদ খেয়ে দুই মাতাল রাস্তায় বসে গল্প করছে-
১ম জন: রাতের বেলা আমরা সূর্য দেখি না কেন?
২য় জন: দেখবি কীভাবে! রাতে যে রকম অন্ধকার থাকে, তাতে কি সূর্য দেখা যায়
 
বর্তমানে বিভিন্ন ফুড শপ, রেস্তোরাঁ, শপিং মলে ওয়াইফাই সুবিধা দেয়া হয়। কাস্টমারকে টানতেই এই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে ব্যবসায়ীরা।

এমন কি বিরক্তিকর জ্যামে সময় কাটাতে বা প্রয়োজনীয় কাজ সারতে বাসে ওয়াইফাই কানেকশন দেয়া হয়। ঠিক তেমনি এক ফাস্টফুড শপে ওয়াইফাই কানেকশনের সুবিধা দেখে এক যুবক ঢুকল।

ওয়েটারঃ স্যার কী খাবেন? আমাদের আছে বিফ, মাটন আর চিকেন বার্গার, হটডগ সঙ্গে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ফ্রি।

যুবকঃ আচ্ছা! তা না হয় খেলাম, তো আপনাদের ওয়াইফাই পাসওয়ার্ডটা দিন তো দেখি।

ওয়েটারঃ (একটু মন খারাপ করে)আগে কিছু খান।

যুবকঃ (মুচকি হেসে) আচ্ছা একটা বিফ বার্গার দেন।

খাওয়া শেষে যুবক ওয়েটারকে বলল, তো ওয়াইফাই পাসওয়ার্ডটা দিন, প্লিজ।

ওয়েটারঃ আগে কিছু খান।

যুবকঃ (ভ্রু কুঁচকে) খেলামতো! ওকে, একটা কোক দেন।

কোকে চুমুক দিতে দিতে যুবক আবার ওয়াইফাই কানেকশনের পাসওয়ার্ড চাইল।

ওয়েটার এবারও বললঃ আগে কিছু খান।

এবার যুবক গেল খেপে। তার চ্যাঁচামেচিতে শপের মালিক চলে এলেন। যুবকের মেজাজ ঠাণ্ডা করার চেষ্টা করলেন।

মালিকঃ ভাই, কী চান আপনি? যা চাইছেন তাই পাবেন। প্লিজ কুল ডাউন।

যুবকঃ ওয়াইফাই পাসওয়ার্ডটা দিন, প্লিজ।

মালিকঃ ওহ! এই কথা? আগে কিছু খান।

যুবকঃ (প্রচন্ড রেগে) মানে কী? খেতে খেতে ৫০০ টাকার খাবার খেয়ে ফেললাম আর তবু আপনারা বারবার বলছেন আগে কিছু খান? ফাজলামো চলছে? মালিকঃ আরে ভাই আপনি ভুল বুজছেন। আমাদের ওয়াইফাই কানেকশনের পাসওয়ার্ড হচ্ছে - আগে কিছু খান।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top