What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

পুটকি উল্টায় হাসার মত জোকস (2 Viewers)

এক লোক তার ডাক্তার বন্ধুকে ফোন করে বলে – ডাক্তার, আমার ছেলের মনে হয় এইডস হয়েছে। বাড়ির কাজের মেয়ের সাথেই সে একমাত্র আকামটি করেছে। - ঠিক আছে, ও তো একটা বাচ্চা। ওরসাথে খারাপ আচরণ করো না। ওকে চেম্বারে নিয়ে এসো। সব ঠিক হয়ে যাবে। - কিন্তু ডাক্তার। আমিও তো ওই কাজের মেয়ের সাথে উল্টাপাল্টা করেছি। আমারও মনে হয় এইডস হয়েছে। -তাহলে তুমিও চলে এসো। দু’জনেরচিকিৎসা এক সাথেকরে দেই। - ডাক্তার, তাহলে তো আমার স্ত্রীর-ও মনে হয় হয়েছে। - শয়তানের বাচ্চা। আগে বলবি না। তার মানে আমারও কাহিনী হয়ে গেছে।
 
এক লোকের বউয়ের নাম হাসি আর শ্যালিকার নাম খুশি। সেই লোক রাতের শিফটে কাজ করে। বহুদিন পর খুশি দুলাভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছে। হাসি আর খুশি ডিনার সেরে টিভি দেখতে দেখতে একই খাটে শুয়ে পড়লো। দুলাভাই ভোর চারটার দিকে বাড়ি ফিরলো। সে জানে শ্যালিকাটি বউয়ের পাশেই ঘুমোচ্ছে। বাসায় ফিরে রুমে ঢুকে কেয়ারফুলি কেয়ারলেস ভাব নিয়ে শ্যালিকার পাশে শুয়ে পড়লো। যেন সে ঘুমের ঘোরে এ কাজটি করছে,.... এমন কেয়ারলেস ভাব নিয়ে এক সময় শ্যালিকাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে থাকে। আদর পেয়ে শ্যালিকার ঘুম ভেঙ্গে যায়। সে চাপা স্বরে বলে, দুলাভাই আমি খুশি…আমি খুশি....! দুলাভাই এবার চেতন হবার ভাব ধরে ফিসফিস করে বলে, আমি তো ভাবছিলাম তুমি রাজিই হইবা না। চলো পাশের রুমে যাই।
 
এক পর্যবেক্ষক বোবাদের স্কুল এ গিয়েছে । সেখানে সবাই তার সাথে আঙ্গুলের ইশারার ভাষায় কথা বলছে । তিনি খুব খুশি হলেন । তার অনুবাদক আঙ্গুলের ভাষা অনুবাদ করে দিচ্ছিল ।একে একে সবাই তার সামনে আঙ্গুলের ইশারায় ভাষণ , গল্প , কবিতা , প্রবন্ধ পাঠ করলো । অনুবাদক সব অনুবাদ করে দিল । এক সময় পর্যবেক্ষক হটাৎ খেয়াল করলেন কয়েকজন বোবা মানুষ এক কোণায় বসে যার যার প্যান্টের ভিতর হাত ঢুকিয়ে আঙ্গুল নাড়িয়ে যাচ্ছে । পর্যবেক্ষক কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইলেন - ওরা কি বলছে ?? অনুবাদক বলল - ওরা অশ্লীল গল্পের আসর বসিয়েছে , স্যার ।
 
এক ছেলে বাবাকে এসে বলছে, “আমি পাশের বাড়ির আলোর সাথে প্রেম করতে পারি?” বাবাঃ”বাবা একটা গোপন কথা বলি,আলো আমার মেয়ে, সে তোমার বোন হয় ,তুমি অন্য মেয়ে দেখ” কয়েকদিন পর ছেলে আবার এসে বলল “আমি কি ওই পাড়ার আঁখির সাথে প্রেম করতে পারি?” বাবা “সেও তোমার বোন,সুতরাং অসম্ভব” এর কয়েকদিন পর ছেলে এসে আবার বলল,”তোমার বন্ধুর মেয়ে রাখীর সাথে প্রেম করলে কোন সমস্যা?” বাবাঃ “দুঃখজনক হলেও সেও তোমার বোন হয়” এরপর ছেলে রেগে গিয়ে মায়ের কাছে গিয়ে বলল,”আমি যে মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাই,সেই নাকি আমার বোন হয়।আমি কি করবো?” মা হেসে বলল, “বাবা,তুমি যে কারো সাথে প্রেম করতে পার,কারন সে তোমার বাবা না”…
 
এক কৃষক ভেটের কাছে গিয়ে বললো ” কিভাবে বুঝবো যে আমার শূকরগুলো গর্ভবতী কি নয়?” ভেট বললো “সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখ তারা চারপায়ের উপর বসে আছে তাহলে তারা গর্ভবতী, আর যদি দেখ দুই পায়ের উপর বসা তাহলে গর্ভবতী নয়।” খুশীমনে বাড়ী গিয়ে কৃষক তার সবগুলো শূকর ট্রাকে তুলে পার্শ্ববর্তী এক জঙ্গলে নিয়ে গেল, এবং সেখানে সবগুলোর সাথে একবার করে মিলিত হলো। পরদিন ক্লান্ত হয়ে ঘুম থেকে উঠে সে দেখলো শূকরগুলো দুই পায়েই বসা, অর্থাৎ তারা গর্ভবতী নয়। সেদিন সে শূকরগুলোকে ট্রাকে তুলে জঙ্গলে নিয়ে তাদের প্রত্যেকের সাথে দুইবার করে মিলিত হল। পরদিন আরো ক্লান্ত হয়ে ঘুম থেকে উঠে দেখলো তাও শূকরগুলো দুই পায়ে বসা। রেগেমেগে এবার সে সবগুলো শূকরের সাথে তিনবার মিলিত হল এবং পরদিন যারপরনাই ক্লান্ত হয়ে তার স্ত্রীকে বললো “দেখতো শূকরগুলো চারপায়ে বসে আছে না দুইপায়ে বসে আছে?” স্ত্রী বললো “দুটির কোনটিই নয়, তারা সবাই ট্রাকে উঠে বসে আছে।”
 
এক গ্রামের সব স্ত্রী বাসে করে পিকনিক করতে যাচ্ছিল। এমন সময় বাসটি কিছু দূর গিয়ে অ্যাকসিডেন্ট করে। এতে সবাই মারা যায়।

সব স্ত্রীর স্বামী টানা দুই দিন ধরে কেঁদেছিল সেই সময়। শুধু এক লোক পনেরো দিন কাঁদল। কারণ তার স্ত্রী বাসটা মিস করেছিল!
 
স্ত্রী: তোমার না আজ চোখের ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কথা, গিয়েছিলে?
বাবুল: গিয়েছিলাম তো।
স্ত্রী: ডাক্তার কী বলল?
বাবুল: দূর দূর! ডাক্তারের নিজের চোখ আমার চেয়ে খারাপ!
স্ত্রী: কেন?
বাবুল: দিনের বেলায়ও ব্যাটা টর্চ জ্বালিয়ে আমার চোখ দেখছিল!
 
স্ত্রী: ওগো, শুনছো! আমাদের বাসার সামনে একটা সুইমিং পুল করে দাও না।
স্বামী: কেন? সুইমিং পুল দিয়ে কী হবে?
স্ত্রী: পাশের বাড়ির ভাবি বলেছে, সাঁতার কাটলে না-কি স্লিম হওয়া যায়!
স্বামী: যত সব ফালতু কথা!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: তুমি কখনো ‘চিকন তিমি’র কথা শুনেছো?
 
একরাতে স্কুলের হেডমাস্টারের বাড়ির গাছের নারিকেল চুরি হচ্ছে। হেডমাস্টার তা টের পেয়ে গেলেন। তিনি নারিকেল গাছের নিচে চুপিচুপি এসে দাঁড়ালেন। গাছের উপরে তাকিয়ে বললেন-

হেডমাস্টার : এই, এত রাতে গাছে কে রে?

চোর : স্যার আমি বল্টু!

হেডমাস্টার : তুই? ফের চুরি! আমার গাছের নারিকেল চুরি করছিস? ক্লাসে কত করে বুঝালাম যে চুরি করা পাপ।

বল্টু : না স্যার, আমি নারিকেল চুরি করতে আসি নাই। আপনার গাছ থেইকা আমাগো গ্রামটা সুন্দর দেখায়।সেটা দেখছি।

হেডমাস্টার : ওই পড়া আমারে পড়াইতে আইস না। আমার সাথে বেয়াদবি? আমার গাছে এত রাতে নারিকেল চুরি করছিস! আবার আমারে ভূগোল পড়াস? দাঁড়া, তোর বাপের কাছে যদি না কইছি। আমি এখনই যাবো তোর বাড়ি।

বল্টু : স্যার, অতো কষ্ট কইরা না যাইয়া, অল্প কষ্ট কইরা একটু জোরে কন। তাইলে আব্বায় শুনবো।

হেডমাস্টার : মানে?

বল্টু: মানে, আব্বা আপনার পুকুরের ওই পাশের গাছে, আর কি!

হেডমাস্টার : কি? বল্টু : হ্যাঁ, স্যার। আব্বাও আমার মত গ্রাম দেখতে গাছে উঠছে।
 
শিক্ষক: পঞ্চান্ন কে অংকে লিখে দেখাও

ছাত্রী: স্যার পারিনা।

শিক্ষক: খুব সোজা। প্রথমে ৫ লিখ। ৫ তো লিখতে পারো। এরপর পাশে আরেকটা ৫ লিখবে। ব্যাস হয়ে যাবে পঞ্চান্ন।

ছাত্রী একটা ৫ লিখে থেমে গেল

শিক্ষক: কী হলো?

ছাত্রী: স্যার, ডানপাশে লিখবো না বামপাশে?
 

Users who are viewing this thread

Back
Top