আমাদের খাদ্যতালিকার একটি অবিচ্ছেন্দ্য অংশ আলু। তবে সারাবিশ্বে বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় হলেও আলু নিয়ে এক মজার কাহিনী রয়েছে।
বলা হয় ১৬ খ্রিষ্টাব্দে স্প্যানিশরা সর্বপ্রথম ইউরোপে নিয়ে আসে আলু। তবে আলু খাওয়া শিখতে ইউরোপীয়দের লেগে গেছে ২ শতাব্দী! হ্যাঁ প্রায় দুইশত বছর।
১৮ শতকে আলু ইউরোপে প্রচুর জনপ্রিয় হয়ে উঠে, সাথে এই গ্রহের প্রধান খাদ্যর একটি।
শুরুতে, আলু জনপ্রিয় ছিল না। মানুষজনের আলুকে এড়িয়ে যাওয়ার অনেক কারণ ছিল।
স্প্যানিশরা বিশ্বাস করত যে আলু তাদের জন্য অযোগ্য এবং শুধুমাত্র নেটিভ আমেরিকানদের খাওয়া উচিত।
অনেকে আবার বিশ্বাস করতো আলুগুলো খ্রিস্টান নয়। এগুলো খেলে পাপ হবে।
রাশিয়ানরা এই আলুকে বলতো শয়তানের আপেল! যেহেতু আলু মাটির নিচে জন্মাতো তাই রাশিয়ানদের মনে এমন উদ্ভট চিন্তা ভর করেছিল, শয়তানের আপেল খাওয়া মানে শয়তান কে সঙ্গ দেওয়াই তাই রাশিয়ানরা আলু থেকে সবসময় দূরেই রেখেছে।
তবে পরবর্তীতে তারা এই আলুকেই বেছে নিয়েছে অন্যতম প্রধান খাবার হিসেবে। তাদের বর্তমান খাবারের তালিকায় আলু ও আলুর তৈরি খাদ্য অবিচ্ছেদ্য।
বলা হয় ১৬ খ্রিষ্টাব্দে স্প্যানিশরা সর্বপ্রথম ইউরোপে নিয়ে আসে আলু। তবে আলু খাওয়া শিখতে ইউরোপীয়দের লেগে গেছে ২ শতাব্দী! হ্যাঁ প্রায় দুইশত বছর।
১৮ শতকে আলু ইউরোপে প্রচুর জনপ্রিয় হয়ে উঠে, সাথে এই গ্রহের প্রধান খাদ্যর একটি।
শুরুতে, আলু জনপ্রিয় ছিল না। মানুষজনের আলুকে এড়িয়ে যাওয়ার অনেক কারণ ছিল।
স্প্যানিশরা বিশ্বাস করত যে আলু তাদের জন্য অযোগ্য এবং শুধুমাত্র নেটিভ আমেরিকানদের খাওয়া উচিত।
অনেকে আবার বিশ্বাস করতো আলুগুলো খ্রিস্টান নয়। এগুলো খেলে পাপ হবে।
রাশিয়ানরা এই আলুকে বলতো শয়তানের আপেল! যেহেতু আলু মাটির নিচে জন্মাতো তাই রাশিয়ানদের মনে এমন উদ্ভট চিন্তা ভর করেছিল, শয়তানের আপেল খাওয়া মানে শয়তান কে সঙ্গ দেওয়াই তাই রাশিয়ানরা আলু থেকে সবসময় দূরেই রেখেছে।
তবে পরবর্তীতে তারা এই আলুকেই বেছে নিয়েছে অন্যতম প্রধান খাবার হিসেবে। তাদের বর্তমান খাবারের তালিকায় আলু ও আলুর তৈরি খাদ্য অবিচ্ছেদ্য।