সতর্কতাঃ
১। দরগার সামনের রাস্তায় অনেকেই দোকান সাজিয়ে বসেছে আগরবাতি, মোমবাতি, গোলাপজল, আতর, সুতা ইত্যাদি নিয়ে। চাইলে আপনি সেখান থেকে কিনতে পারেন, তবে কিনতেই হবে বা দরগায় এগুলি আপনাকে দিতেই হবে তা কিন্তু নয়।
২। জুতা খুলে মাজারে প্রবেশ করতে হয়।
৩। জুতা খুলে অবশ্যই হাতে করে নিয়ে যাবেন। বাইরে রেখে গেলে ফিরে এসে নাও পেতে পারেন।তবে এখন জুতা রাখার জন্য আলাদা ঘর ও লোক রাখা হয়েছে।
৪। ভেতরে প্রকাশ্য গঞ্জিকা সেবন হয়ে থাকে কখনো সখনো, মেলাতে অবশ্যই। তাই অপরিচিতদের সাথে না মেশাটাই ভালো সেখানে। বর্তমানে গঞ্জিকা সেবন কমেছে।
৫। কোন খাদেম বা অন্য কাউকে পাত্তা দেয়ার দরকার নেই, নিজের মত করে দেখে চলে আসুন। যায়গাটা নিরাপদ, অন্যান্য মাজারের মত টাউট বাটপারের ছড়াছড়ি নেই। তবুও সাবধান থাকতে কোন দোষ নেই।
চমৎকার বর্ণনা... যেনো সরাসরি নিজে হেটে বেড়াচ্ছি মাজারের এখানে সেখানে... প্রত্যেকটা ছবিই খুব সুন্দর হয়েছে। শুধু কাঁচে প্রতিফলিত হওয়া ছবিটি বাদে। যদিও এর থেকে ভালো হয়তো সম্ভব ছিলো না। দস্যু মামার হাতের টিপ জানা আছে বলেই মন্তব্যটা করলাম। সুন্দর উপস্থাপনার জন্য মামাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ !
চমৎকার বর্ণনা... যেনো সরাসরি নিজে হেটে বেড়াচ্ছি মাজারের এখানে সেখানে... প্রত্যেকটা ছবিই খুব সুন্দর হয়েছে। শুধু কাঁচে প্রতিফলিত হওয়া ছবিটি বাদে। যদিও এর থেকে ভালো হয়তো সম্ভব ছিলো না। দস্যু মামার হাতের টিপ জানা আছে বলেই মন্তব্যটা করলাম। সুন্দর উপস্থাপনার জন্য মামাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ !
ধন্যবাদ মামা।
কাঁচে আলোর প্রতিফলিণ ছাড়াও সুন্দর ছবি তোলা যেতো। তার জন্য যে সেটিং দরকার ছিলো তারও আমার জানা আছে। তবে সেই ক্ষেত্রে ক্যামেরাটা বসাতে হতো একটা ট্রাইপটের উপরে। আমার সাথে কোনো ট্রাইপট না থাকায় সেটা সম্ভব হয়নি। অবশ্য সেটা ছাড়াও ধয্য নিয়ে আস্তেধীরে ছবি তুললে আরো ভালো ছবি তোলা যেতো। আসলে আগে আরেকবার গিয়ে ওর কিছু পরিষ্কার ছবি তুলেছিলাম বলে এবার আর সেই কষ্টটা করি নি।