কিভাবে যেন ছয় ছয়টি রোজা চলে গেল, অবশ্য প্রতিটি রোজাই বাংলাদেশের প্রত্যেকটি রোজাদারকে স্বরন করিয়ে দিয়ে গেছে যে সে রোজাদার। দাবদাহ গরমে এমনিতেই যেখানে মানুষের নাভিশ্বাস অবস্থা সেখানে ১২ ঘন্টার কাছাকাছি সময় পর্যন্ত পানি না পান করে থাকা আসলেই কষ্টকর। আল্লাহ নিশ্চয়ই এই কষ্টের ফল দিবেন যারা এই কস্ট করছেন। তারপরেও মহান আল্লাহর দরবারে দুইহাত তুলে দোয়া করি তিনি যেন সমস্ত জাহানের রোজাদারদের জন্য গরমকে সহনীয় করে দেন বা এই কস্টকর রোজাকে ধৈর্য ধরে পালন করার তাওফিক দান করুন।
ধারাবাহীকতা বজায় রাখতে হলে তো গুরুজনদের উচিত আমাদের মত গোনাহগার রোজাদার বান্দাদের ইফতার করানো। কিন্তু আমরা তো তিনাদের মত ভুলে যেতে পারছি না। তাই তাদের মনে করিয়ে দিচ্ছি মাত্র। রোজাদারদের ইফতার করান আল্লাহ্ ভাল করব।
তাহলে ইফতার কবে হবে নিচে একটু কস্ট করে লিখে দেন।
কবে হবে?
উত্তরঃ ২৪/০৫/২০১৯ (সম্ভাব্য)
কোথায়?
উত্তরঃ বুকিং দেওনের পর অপেক্ষায় থাকেন, সময়মত আপনার কাছে ঠিকানা পৌছে যাবে। যদি ফোন নাম্বার পরিবর্তন না করেন আর ফোনটা দয়াকরে ধরেন।
কারা কারা হাজির থাকবেন?
উত্তরঃ আগে যারা যারা থেকেছেন তারাতো অবশ্যই আর নতুনদের দাওয়াত দিয়ে নিয়ে আসেন।
কি হবে?
উত্তরঃ ইফতার তো হবেই। ভরপেট গালগল্প, মনভালো করা নিদারুন হাসি, সাথে বিড়ির ধোঁয়ার কাশি ফ্রি।
ইফতারটা করাচ্ছে কে?
উত্তরঃ সবাই। আপনিও।
তো ব্যাস্ততাকে দূরে ঠেলুন, অজুহাত এড়িয়ে চলুন, আর হাত তুলে স্লোগান দিন, আমি আসছি... আপনি আসছেন তো?
কার সাথে যোগাযোগ করবেন?
মঈন মাম্মাঃ
দুঃখপাখী মামাঃ
@dipu ,@monipuri @arn43 , @ছোটভাই , @dukhopakhi (পিএম এর মাধ্যমে)
বলে রাখা ভালোঃ
১। আসন সংখ্যা একেবারেই সীমিত, আপনি আসতে চাইলে কনফার্ম করুন।
২। আপনার কনফার্মেশনের সময় ২৩/০৫/২০১৯ তারিখ দুপুর পর্যন্ত
৩। অতিথিও সাথে আনতে পারবেন (শর্ত প্রযোজ্য)।