What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

গান্ধীজী একশ পঁচিশ বছর বেঁচে থেকে ভূ – ভারতে শ্রীরামরাজা দেখে যেতে চেয়েছিলেন । রাশিয়ায় সম্প্রতি এক নতুন সিরাম অবিস্কৃত হয়েছে যার দৌলতে স্বছন্দে একশ পঁচিশ বছর বাঁচা যায় । হায় স্ট্যালিনকে সিরাম – রাজা না দেখেই যেতে হয়েছে ।
 
ডাক্তারবাবু , কি হয়েছে আপনার ?
— আজ্ঞে ভীষণ জ্বর , তাহলে এক কাজ করুন বাড়ী গিয়ে
ঠাণ্ডা জলে ভালাে চান করে পাখা খুলে।খালি গায়ে তিন ঘণ্টা শুয়ে থাকুন,
-এতে জুর ছেড়ে যাবে ?
-না নিউমােনিয়া হবে ।
-ঐ এ কি বলেন ? ।
-আমি নিউমােনিয়া রােগের ডাক্তার ।
 
দুই দিক থেকে দুই মাতাল এলােমেলাে এক মাতাল বললাে , জানিস মাঝে মাঝে মনটা খারাপ হয়ে যায় । তখন মনে হয় । গােটা পৃথিবীটা কিনে নিই । দ্বিতীয় মাতাল কিনবি কি করে ? আমি বিক্রি করলে তবে না কিনৰি । বর্তমান আমার বিক্রি ইচ্ছে নেই ।
 
বিলু পিলু দুই ভাই । ক্লাশে শিক্ষকমহাশয় বললেন , হারে বিলু পিলু আমি তােদের গরুর সম্বন্ধে রচনা লিখতে দিয়ে ছিলাম তােরা দুজনে দেখেছি একই রকম লিখেছিস । এর মানে কি ? স্যার আমাদের মােটা গরু একই রকম তাই । তাই রচনা হয়েছে একই রকম ।
 
শিক্ষক – বাংলা থেকে ইংরাজীতে অনুবাদ কর । মেয়েটি নীচে দাঁড়িয়ে আছে ।
ছাত্রী – মিস্ আন্ডার স্ট্যাণ্ডিং ।
 
ছয় বছরের ছেলে তার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাে আচ্ছা । বাবাদের বুদ্ধি কি সব সময় ছেলেদের চেয়ে বেশী হয় ? বাবা বললেন অবশ্যই । তাহলে বলাে ঘড়ি কে আবিষ্কার করেন ? কেন , জেমস্ ওয়াট?
 
শিক্ষক মহাশয় ছাত্রকে ? তােমার নাম । ছাত্র ও বিধান চন্দ্র রায় ।
শিক্ষক : বা বেশ নাম সকলেরই পরিচিতি ।
ছাত্র : তা তাে হবেই আমরা যে এই পাড়ায় অনেকদিন বলে আছি ।
 
হর্ষবর্ধন আর গােবর্ধনের বাড়ীতে একবার এক ভিখিরী এল হরিনাম করতে করতে । সাত সকালে দুই ভাই খুশী । ভিখিরিটাকে ডেকে একেবারে ঘরের মধ্যে নিয়ে এল । এই ভিখিরিটা ছিল খোড়া । দুই ভাই তা দেখে ভারী কষ্ট পেল । হর্ষবর্ধন কষ্ট পেল ।
হর্ষবর্ধন সান্ত্বনা দিলঃ ভগবান তােমাকে খোড়া করেছেন সেজন্য দুঃখ কোর না ভাই , পরজন্মে তারই দয়ায় —
গােবর্ধনঃ তুমি একজন সেরা ফুটবল প্লেয়ার হবে ।
ভিখারীঃ হবই তাে ।
হর্ষবর্ধনঃ ( পুলকিত হয়ে ) তবেই বােঝ । খোঁড়া হওয়া খুবই দুঃখের তাতে সন্দেহ নেই , কিন্তু কানা হলে আরাে কষ্ট পাবাে।
ভিখারীঃ ঠিক বলেছেন বাবু । আগে যখন কানা ছিলাম তখন লােকে আমাকে কেবল অচল পয়সা চালাত । বাধ্য হয়ে আমায় খোঁড়া সাজতে হল । কি করি বলুন ? লােকে ভারী ঠকায় ।
 

বিজ্ঞান এর অবদান​

হর্ষবর্ধন আর গােবর্ধন দিল্লী যাচ্ছে । পথে দুভাইয়ে বিজ্ঞানের বিভিন্ন অবদান নিয়ে আলাপ আলােচনা মশগুল ছিল । অবশেষে আগ্রাতে এসে গাড়ি দাঁড়ালো । হর্ষবর্ধনের ইচ্ছা হলাে আগ্রাতে নেমে তাজমহলটা দেখে যাবে । চেকারের কাছ থেকে জানলাে । অবস্থা ! গাড়ি আগ্রাতে আধঘণ্টা দাঁড়ায় । দুই ভাইয়ে তাড়াহুড়াে করে ছুটলাে তাজমহল দেখতে । যাবার আগে নিজেদের কামরা । চেনার জন্য একটা চিহ্ন খুঁজছিল । কারণ অতবড় ট্রেনের মধ্যে খুঁজে বের করা কঠিন তাে । হঠাৎ একটা ছাগলকে তাদের কামরার সামনে শালপাতা চিবােতে দেখে সেটাকেই চিহ্ন হিসাবে চিহ্নিত করে তারা তাজমহল দেখতে গেল । ফিরে এসে সেখানে কলকাতাগামী ট্রেন এসে দাঁড়ালাে । ছাগলটা তখনও পাতা চিবিয়ে চলেছে । ফিরে এসে তারা ভারী খুশীমনে নিজেদের কামরায় ঢুকলো । গাড়ি ছেড়ে দিল । কথায় কথায় হর্ষবর্ধন তার ওপরের বাঙ্কের লােককে জিজ্ঞাসা করলাে ভাই ,
-কোথায় যাচ্ছেন ?
জনৈকঃ কলকাতা।
হর্ষবর্ধন: দেখেছিস বিজ্ঞানের অবদান । ওপরের বার্থের লােক কলকাতা যাচ্ছে । আর নীচের বার্থের লােক ।অর্থাৎ আমরা দিল্লী যাচ্ছি । কেমন ব্যাপার ?
 
  • এক ফরাসি তরুণী হারিয়ে গেছে।
    ঘোড়ায় চড়ে এক রেড ইন্ডিয়ান এসে তাকে প্রস্তাব দিলো কাছের শহরে পৌঁছে দেয়ার।
    রাজি হয়ে তরুণী তার ঘোড়ার পেছনে চড়ে বসলো। ঘোড়া ছুটতে লাগলো।
    কিন্তু কোন এক বিচিত্র কারণে একটু পরপর রেড ইন্ডিয়ান লোকটি “আআআআআহহ” করে বিকট চিৎকার দিতে লাগলো।
    শহরে পৌঁছে বাস স্টেশনের সামনে লোকটি নামিয়ে দিলো তরুণীকে, তারপর আরেকটা বিকট ইয়াহু চিৎকার দিয়ে উল্টোপথে ছুটে গেলো।
    বাস স্টেশনের অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, ‘কী ব্যাপার, কী করেছেন আপনি, লোকটা অমন ক্ষেপে গেলো কেন?’
    ঘাবড়ে গিয়ে তরুণী বললো, ‘কিছুই না। আমি তো ওর পেছনে ঘোড়ায় চড়ে বসেছিলাম, আর ওর হাত বাড়িয়ে ওর স্যাডলের সামনের দিকে হ্যান্ডেলটা শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছিলাম শুধু।’
    অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, ‘মিস, রেড ইন্ডিয়ানদের ঘোড়ায় স্যাডল থাকে না।’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top