What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

স্ত্রী: অপারেশনের আগে রোগীদের বেহুঁশ করে কেন ডাক্তাররা?
স্বামী: আরে পাগলি! রোগীকে অজ্ঞান না করলে শুয়ে থেকে থেকে অপারেশনের সব কায়দা শিখে ফেলবে না!
স্ত্রী: তাতে কী?
স্বামী: এরপর ডাক্তারদের আর কে ডাকবে অপারেশন করার জন্য, বল?
 
প্রবাসী স্বামীর কাছে স্ত্রীর চিঠি

‘ওগো, সারা জীবন বিদেশেই কাটালে, এ ছিল তোমার কপালে আমার পা। আরো ফুলে উঠেছে ছোট খোকা। স্কুলে যেতে চায় না ছাগলটা। শুধু ঘাস খাইয়া জিমাইতেছে তোমার বাবা। পেটের অসুখে ভুগছে বাগানটা। ফুলে ভরে গেছে বাড়ির ছাদ। স্থানে স্থানে ফুটো হয়ে গেছে গাভির পেট। দেখিয়া মনে হয় বাচ্চা দিবে করিমের বাপ। রোজ আধা-সের দুধ দেয় বড় বউ। রান্না করতে গিয়ে হাত পুড়ে ফেলেছে ছাগলটা। লেজ নেড়ে খেলা করে বড় খোকা। খেলতে গিয়ে পা ভেঙেছে মিনুর বাপ। বার বার ফিট হইয়া যাইতেছেন ডাক্তার সাব। আসিয়া দেখে গিয়েছেন, এমন অবস্থায় তুমি নিশ্চয়ই বাড়িতে আসিবে না, আসিলে কষ্ট পাবো।
ইতি তোমার স্ত্রী।
 
তিন ছেলে, চার মেয়ে আর স্ত্রীকে নিয়ে বিশাল পরিবার রহিম সাহেবের। এত বড় পরিবার বিধায় কোনো বাড়িওয়ালাই তাকে বাসা ভাড়া দিতে চান না। একদিন তিনি তার স্ত্রীকে বললেন, ‘তোমরা একটু স্থানীয় কবরস্থানটা ঘুরে এসো, আমি ছেলেগুলোকে নিয়ে বের হচ্ছি।’

ঘুরতে ঘুরতে ‘বাড়ি ভাড়া হবে’ এমন নোটিশ দেখে এক বাড়িওয়ালার কাছে গেলেন রহিম সাহেব।
রহিম সাহেব : ভাই, আমি কি আপনার বাসাটা ভাড়া নিতে পারি।
বাড়িওয়ালা : আপনার পরিবারে কে কে আছেন?
রহিম সাহেব : আমি, আমার স্ত্রী, আমার তিন ছেলে আর চার মেয়ে। তবে চার মেয়েকে নিয়ে আমার স্ত্রী এখন কবরস্থানে।
বাড়িওয়ালা : আহা রে! ঠিক আছে ভাই, আপনি আমার বাসাটা ভাড়া নিতে পারেন।
 
স্ত্রী : ওগো জানো, আজ না আমি তোমার প্যান্ট ধুইতে গিয়া তোমার পকেটে একটা ১০০ টাকার নোট পাইছিলাম।
স্বামী : টাকাটা কই থুইছো?
স্ত্রী : আমি তো ওইটা ফালায়া দিছি।
স্বামী : ফালাইছো কেন?
স্ত্রী : কারণ ওই টাকাটা তো জাল আছিলো।
স্বামী : কিভাবে বুঝলা তুমি, যে ওই টাকাটা জাল আছিলো?
স্ত্রী : আরে তুমি তো দেখি অনেক বোকা, ১০০ টাকায় তো দুইটা শূন্য থাকে কিন্তু ওইটাতে তো আছিলো তিনটা শূন্য।
স্বামী : হায় হায়, তুমি করছোটা কী! তুমি আমার এক হাজার টাকার নোট ফালায়া দিছো!
 
এক বৃদ্ধ হাসপাতালে তার শেষ নিশ্বাস নিচ্ছিল। তার বিছানার পাশে তখন এক নার্স, তার স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে
ছিল। বৃদ্ধ বড় ছেলেকে বলল-
বৃদ্ধ : আমি তো আর বেশিক্ষণ বাঁচবো না। তাই পার্ক স্ট্রিটের ১৫টি বাড়ি তুই নে।
মেয়েকে বলল-
বৃদ্ধ : ধর্মতলার ১৭টি বাড়ি তুই নে।
ছোট ছেলেকে বলল-
বৃদ্ধ : তোকে তো আমি খুব ভালোবাসি। তাই বেহালার ২০টি বাড়ি তোর।
স্ত্রীকে বলল-
বৃদ্ধ : আমি মারা যাওয়ার পর কারো কাছে তোমাকে হাত পাততে হবে না। তাই ডিএলএফের ১০টি ফ্ল্যাট তুমি রাখো।

তখন নার্স বৃদ্ধের স্ত্রীকে বলল-
নার্স : আপনি কত ভাগ্যবতী। আপনার স্বামী আপনাদের জন্য কত সম্পত্তি রেখে যাচ্ছেন।
স্ত্রী : কীসের সম্পত্তি? ও দুধওয়ালা। আমাদেরকে সকালে দুধ দেওয়ার ডিউটি ভাগ করে দিলো!
 
বিয়ের আগে প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন-
প্রেমিকা : ডার্লিং, চাঁদ কোথায়?
প্রেমিক : একটা আকাশে, আরেকটা আমার পাশেই বসে আছে।

বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর কথোপকথন-
স্ত্রী : এই শোন না, চাঁদ কোথায়?
স্বামী : ওই, তুই কানা নাকি? আকাশে কি তোর বাপ বাত্তি জ্বালাইয়া রাখছে?
 
শ্বশুরকে কাছে পেয়ে আবেগঘন মুহূর্তে জামাই মুখ খুলেছে-
জামাই : বাবা, আপনার মেয়ে আমার নাকের আগায় দম এনে রেখেছে! কী যে করি…
শ্বশুর : বাবা, খুব খারাপ লাগছে শুনে! তবে আমার অবস্থাটাও চিন্তা কর! আমি তো পড়েছি তোমার বউয়েরও মায়ের পাল্লায়। বোঝ তাহলে আমার কীভাবে দিন যায়!
 
তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে স্ত্রীকে কঠিন থাপ্পড় মেরে বসল রিয়াজ। সঙ্গে সঙ্গে বুঝলো কাজটি ঠিক হয়নি। তাই শান্ত করতে চেহারায় রোমান্টিক মুড এনে বলল-
রিয়াজ : শাসন তাকেই করা যায়, যাকে ভালোবাসা যায়। এমনই তো বলেছেন রবি ঠাকুর! আমি তোমাকে কত ভালোবাসি তা যদি তুমি…….

কথার মাঝখানেই স্ত্রী রিয়াজ এর দুই গালে কষে দুইখান থাপ্পড় মেরে বলল-
স্ত্রী: তোমাকে তো সবসময় বলি- তোমার চেয়ে দুইগুণ ভালোবাসি আমি। এবার বিশ্বাস হলো?
 
স্ত্রী: এই ড্রাইভারকে আজকেই বিদায় করতে হবে!
স্বামী: কেন কেন?
স্ত্রী: আজ তো শেষ করেই ফেলেছিল আমাকে। ট্রাকের চাকার নিচে যেতে যেতে বেঁচে গেছি, জানু!
স্বামী: ওকে আরেকটা সুযোগ দাও, প্লিজ!
 
বল্টুর বউ: সারক্ষণ তো খাচ্ছ আর ঘুরে বেড়াচ্ছ। কোনো কাজেই আসছ না। ঘরের কোন কাজে আসো তুমি শুনি?





বল্টু: বলো কী? আমি না থাকলে ঘর মোছার গেঞ্জিটা কোথা থেকে আসত শুনি?​
 

Users who are viewing this thread

Back
Top