What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

একদিন এক বিবাহিত নারী হাঁটতে হাঁটতে ফাঁদে আটকানো এক ব্যাঙকে দেখে উদ্ধার করল। ব্যাঙ খুশী হয়ে নারীকে তিনটা ইচ্ছা প্রকাশ করতে বলল, যা সে পূরণ করবে। কিন্তু শর্ত হলো নারীর পূরণকৃত ইচ্ছার চেয়ে ৫ গুণ স্বামীকে প্রদান করা হবে।

নারী তার ১ম ইচ্ছার কথা বলল-
নারী : আমি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা হতে চাই।
ব্যাঙ : চিন্তা করে দেখ, তোমার স্বামী কিন্তু তোমার ৫ গুণ সুন্দর হবে।
নারী : সে আমার স্বামী, আমি তাকে সুন্দর দেখতে চাই।
ব্যাঙ নারীর স্বামীর প্রতি প্রেম দেখে খুশী হয়ে ১ম ইচ্ছা পূরণ করলো।

নারী তার ২য় ইচ্ছার কথা বলল-
নারী : আমি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মহিলা হতে চাই।
ব্যাঙ : চিন্তা করে দেখ, তোমার স্বামী কিন্তু তোমার ৫ গুণ ধনী হবে।
নারী : সে আমার স্বামী, তার সম্পদ আমার, আমার সম্পদ তার।
ব্যাঙ খুশী হয়ে তার ২য় ইচ্ছা পূরণ করলো।

নারী তার ৩য় ইচ্ছার কথা বলল-
নারী : আমি চাই আমার মাঝারী ধরনের হার্ট অ্যাটাক হোক।
ব্যাঙ : চিন্তা করে দেখ, তোমার স্বামী কিন্তু মারা যাবে।
নারী : তা নিয়ে চিন্তা নাই, আরেকটা পাবো।
 
একদিন এক বিবাহিত নারী হাঁটতে হাঁটতে ফাঁদে আটকানো এক ব্যাঙকে দেখে উদ্ধার করল। ব্যাঙ খুশী হয়ে নারীকে তিনটা ইচ্ছা প্রকাশ করতে বলল, যা সে পূরণ করবে। কিন্তু শর্ত হলো নারীর পূরণকৃত ইচ্ছার চেয়ে ৫ গুণ স্বামীকে প্রদান করা হবে।



নারী তার ১ম ইচ্ছার কথা বলল-
নারী : আমি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা হতে চাই।
ব্যাঙ : চিন্তা করে দেখ, তোমার স্বামী কিন্তু তোমার ৫ গুণ সুন্দর হবে।
নারী : সে আমার স্বামী, আমি তাকে সুন্দর দেখতে চাই।
ব্যাঙ নারীর স্বামীর প্রতি প্রেম দেখে খুশী হয়ে ১ম ইচ্ছা পূরণ করলো।

নারী তার ২য় ইচ্ছার কথা বলল-
নারী : আমি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মহিলা হতে চাই।
ব্যাঙ : চিন্তা করে দেখ, তোমার স্বামী কিন্তু তোমার ৫ গুণ ধনী হবে।
নারী : সে আমার স্বামী, তার সম্পদ আমার, আমার সম্পদ তার।
ব্যাঙ খুশী হয়ে তার ২য় ইচ্ছা পূরণ করলো।

নারী তার ৩য় ইচ্ছার কথা বলল-
নারী : আমি চাই আমার মাঝারী ধরনের হার্ট অ্যাটাক হোক।
ব্যাঙ : চিন্তা করে দেখ, তোমার স্বামী কিন্তু মারা যাবে।
নারী : তা নিয়ে চিন্তা নাই, আরেকটা পাবো।
hello?
 
ম্যানেজার তার নতুন সেক্রেটারিকে বলল, আমি এখন জরুরি মিটিংয়ে ব্যস্ত থাকব। কোনো ফোন এলে পরে করতে বলবে।
সেক্রেটারি : জরুরি কথা থাকলে?
ম্যানেজার : যে কথাই হোক, তুমি স্রেফ না বলে দেবে। বলবে অমন কথা সবাই বলে। যা-ই হোক, আমি এখন কথা বলতে চাই না। হ্যাঁ, মনে থাকে যেন। বলবে অমন কথা সবাই বলে।

ম্যানেজার যেতেই সেক্রেটারি ফোন রিসিভ করতে লাগল এবং না করে দিল। কিন্তু ওপাশের নারীটি জরুরি, ভীষণ জরুরি কথা ইত্যাদি বলে। কিন্তু সেক্রেটারিকে গলাতে না পেরে বলেই ফেলল। আমি তার স্ত্রী বলছি।
সেক্রেটারি : অমন কথা সবাই বলে।
 
মিলু সাহেব রাতে বেঘোরে ঘুমাচ্ছেন। এমন সময় স্ত্রীর ভীষণ ডাকাডাকিতে ধড়মড়িয়ে উঠলেন।
স্বামী : কি হয়েছে, বেশ তো ঘুমোচ্ছিলাম, আবার ডাকাডাকি কেন?
স্ত্রী : কেন আবার তোমাকে যে ঘুমের ওষুধ দেয়া হয়নি।
 
হন্তদন্ত হয়ে পোস্ট অফিসে ঢুকলেন এক ভদ্রলোক। পোস্টমাস্টারের কাছে গিয়ে বললেন-
ভদ্রলোক : এই যে ভাই শুনছেন, আমার স্ত্রী হারিয়ে গেছে।
পোস্টমাস্টার : তো পোস্ট অফিসে এসেছেন কেন? থানায় যান।
ভদ্রলোক : ওহ! তাই তো! দুঃখিত ভাই। আসলে খুশিতে কী যে করব, বুঝে উঠতে পারছি না!
 
জলিল সাহেব এক সকালে বলছেন-
জলিল সাহেব : আজকে ছুটির দিন। সপ্তাহের এই দিনটা আমি একটু শান্তিতে কাটাতে চাই। তাই সিনেমা হলের তিনটা টিকিট কেটে আনলাম।
জলিলের স্ত্রী : সে তো ভালো কথা। কিন্তু টিকিট তিনটা কেন গো? তুমি-আমি আর কে যাবে?
জলিল সাহেব : তুমি-আমি না। তুমি আর বাচ্চারা যাবে। আমি বাসায় থাকব।
 
স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার একপর্যায়ে ব্যাগ গোছাতে শুরু করলেন স্ত্রী। রাগে গজগজ করতে করতে বললেন-
স্ত্রী : আর জীবনে কোনো দিন আমি এমুখো হব না। থাকো তুমি একলা। আমি চললাম বাবার বাড়ি।
স্বামী : যাও যাও। আর এই নাও, যাওয়ার ভাড়াটা নিয়ে যাও।
স্ত্রী : আর ফেরার ভাড়াটা কে দেবে শুনি?
 
একটা ভাঙাচোড়া গাড়ির নিলাম হচ্ছে-
-১০ লাখ!
-২০ লাখ!
-৩০ লাখ!
এক লোক এই গাড়ির ভাঙাচোড়া অবস্থা দেখে পাশে দাঁড়ানো আরেক লোককে বলল-
১ম জন : ভাই এই ভাঙা গাড়ির এত দাম কেন?
২য় জন : এই গাড়ির একটি বিশেষত্ব আছে। এই পর্যন্ত এই গাড়িটা প্রায় ৫০ বার অ্যাক্সিডেন্ট করেছে এবং প্রতিবারই শুধু মালিকের বউ মারা গেছে। স্বামী কোনো দিন মরে নাই।
 
স্বামী খুব মনোযোগ দিয়ে পত্রিকা পড়ছে। স্ত্রী খুবই অসন্তুষ্ট আর বিরক্ত মুখ নিয়ে তার সামনে এসে বলল-
স্ত্রী : আফসোস! যদি আমি একটা পত্রিকাও হইতাম, তাইলেও তুমি একটু আমার দিকে মনোযোগ দিয়া দেখতা। দুই হাতে জড়ায়া ধরতা।
স্বামী : আমিও খুব চাই যে, তুমি যদি একটা পত্রিকা হইতা, তাইলে প্রতিদিন নতুন নতুন রূপে দেখা পাইতাম!
 
স্বামীকে- স্ত্রী : জানু কী করছ?
স্বামী : আর বলো না সুইটহার্ট। কাজের চাপে দম বের হওয়ার অবস্থা। তার ওপর বস ডাকছে জরুরি মিটিংয়ে। এদিকে কম্পিউটার ডিস্টার্ব দিতেছে, তিন মাসের রেকর্ড গায়েব। টেনশনে মগজ ফুটতেছে খইয়ের মতো। ওই দিকে ফরিদ আবার পরকীয়ায় জড়াইছে জানতে পাইরা ভাবি সুইসাইডের হুমকি দিছে। আচ্ছা বাদ দেও এইসব। তোমার খবর বলো? কোথায় কী করতেছ?স্ত্রী : আমি রেস্টুরেন্টে তোর পেছনের সিটে বসে বার্গার খাচ্ছি আর তোর সঙ্গে তোর নারী কলিগের খোশগল্প মোবাইলে ভিডিও করতেছি। চাপাবাজ, মিথ্যুক কোথাকার! আইজকা বাসায় আইলে তোরে দেখাইতাছি।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top