What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

খাবার খেতে খেতে বয়স নিয়ে দাদু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—

নাতিঃ আচ্ছা দাদু তোমার বয়স কত?

দাদুঃ কুড়ি বছর।

নাতিঃ তোমার চুল পেকে গেছে, নাতি নাতনি আছে, তবু তুমি বলছ তোমার কুড়ি বছর! কি বলছ দাদু?

দাদুঃ আমি যে কুড়ির বেশি গুনতে পারি না। তাই আমার বয়স কুড়ি বছর।

দাদুঃ আচ্ছা, আমার বয়স না হয় গেল। তোমার বয়স এখন কত ভাই?

নাতিঃ সাত বছর।

দাদুঃ সাত? সে তো গত তিন বছর ধরেই বলছ?

নাতিঃ ঠিকই শুনেছো, দাদু। আমি অন্যের মতো আজ একরকম কাল অন্যরকম কথা বলি না।

দাদুঃ ও, তাহলে বলতে পারো? তোর বাবার বয়স এখন কত হলো?

নাতিঃ কেন, দশ বছর।

দাদুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর হয়েছে।

নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি। আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন। তাইনা?
 
বল্টুঃ দাদু ঘুম আসছে না। একটু টিভি দেখবো?

দাদুঃ টিভি থাক দাদুভাই। তুমি আমার সাথে গল্প কর।

বল্টুঃ না, টিভি দেখবো।

দাদুঃ (একটু রাগান্বিত স্বরে) টিভি পরে দেখো।আমার সাথে কথা বলতে ইচ্ছা নেই তোমার?

বল্টুঃ ওকে। আচ্ছা দাদু আমাদের পরিবার কী সারা জীবন সাতজনেরই থেকে যাবে?

দাদুঃ মানে?

বল্টুঃ এইযে, তুমি, দাদি, বাবা, মা, বোন, আমি আর আমাদের বিড়াল ছানা ক্যাটি।

দাদুঃ এবার আমরা একটা কুকুর কিনবো তখন আমরা আটজন হয়ে যাবো।

বল্টুঃ কুকুরটা তো বিড়াল ছানাটাকে মেরে ফেলবে তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।

দাদুঃ তুমি বিয়ে করে নতুন বউ আনবে তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাবো।

বল্টুঃ কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।

দাদুঃ তোমার ছেলে-মেয়ে হলে আমরা আবার আটজন-নয়জন হয়ে যাবো।

বল্টুঃ কিন্তু তুমি আর দাদি মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।

দাদুঃ হারামজাদা! তুই যা গিয়ে টিভিই দেখ।
 
বিয়ের কয়েক বছর পর শ্বশুর বল্টুকে ধরলো. . .

শ্বশুর : এ কি জামাই, বিয়ের ৬ বছরে আমার মেয়ের ৬টি বাচ্চা হয়ে গেল?

বল্টু : আব্বা, আমি তো আপনাকে কথা দিয়েছিলাম।

শ্বশুর : কী কথা দিয়েছিলে?

বল্টু : আমি যত গরিবই হই না কেন, আপনার মেয়ের পেট কখনো খালি রাখবো না!
 
একবার ক্লাসে পরীক্ষা চলছে। যে শিক্ষক হল পরিদর্শনে আছেন, পুরো হলে চক্কর দিচ্ছেন। ছাত্ররা বিন্দুমাত্র সুযোগ পাচ্ছে না দেখাদেখি বা কথা বলার।

ঠিক এ সময় একছাত্র শিক্ষককে একটি চিরকুট ধরিয়ে দিলো। সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষক তার চেয়ারে গিয়ে চুপচাপ বসে পড়লেন!

এই দেখে একছাত্র ওই ছাত্রকে বলল-

ছাত্র : এই কী ছিল রে চিরকুটে? স্যার যে বসে পড়লেন।

অপর ছাত্র : লেখা ছিল, স্যার, আপনার প্যান্ট পেছন থেকে ফাটা।
 
একবার ক্লাসে পরীক্ষা চলছে। যে শিক্ষক হল পরিদর্শনে আছেন, পুরো হলে চক্কর দিচ্ছেন। ছাত্ররা বিন্দুমাত্র সুযোগ পাচ্ছে না দেখাদেখি বা কথা বলার।

ঠিক এ সময় একছাত্র শিক্ষককে একটি চিরকুট ধরিয়ে দিলো। সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষক তার চেয়ারে গিয়ে চুপচাপ বসে পড়লেন!

এই দেখে একছাত্র ওই ছাত্রকে বলল-

ছাত্র : এই কী ছিল রে চিরকুটে? স্যার যে বসে পড়লেন।

অপর ছাত্র : লেখা ছিল, স্যার, আপনার প্যান্ট পেছন থেকে ফাটা।
 
বল্টু তার বউকে নিয়ে কফিশপে গেছে-

বল্টু : কফিটা তাড়াতাড়ি শেষ করো, ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।

বউ : হোক, সমস্যা কী?

বল্টু : আরে বোকা! মূল্যতালিকা দেখনি? হট কফি- ২০ টাকা, কোল্ড কফি- ৫০ টাকা। ঠান্ডা হয়ে গেলে অযথা ৩০ টাকা বেশি দিতে হবে! জলদি খেয়ে নাওতো!

কফিশপ থেকে বের হয়েই বল্টুর চোখে পড়লো রাস্তার ওপারের রেস্তোরাঁয় গরম গরম জিলাপি বানানো হচ্ছে। বল্টুর বউ বায়না ধরলো: এবার জিলাপি খাব।

জিলাপি খেতে খেতে বল্টু জিলাপিওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করলো-

বল্টু: আচ্ছা ভাই আপনি কত বছর ধরে জিলাপি বানান?

জিলাপিওয়ালা : আমি তো দীর্ঘ ১২ বছর ধরে জিলাপি বানাই, ভাই।

বল্টু বড় আফসোস করে বললো: এতদিন ধরে জিলাপি বানাচ্ছেন! কিন্তু আজ পর্যন্ত জিলাপিটা সোজা করে বানানো শিখলেন না
 
হ্যালো! এটা কি কাস্টমার কেয়ার?

– হ্যাঁ ম্যাডাম বলুন। আমরা কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি।

– বলছি আমার ছেলেটা আমার সিমটা খেয়ে ফেলেছে।

– দেখুন, আপনি ওকে ইমিডিয়েট ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান, এখানে ফোন করে সময় নষ্ট করছেন কেন?

– না আমি বলছিলাম আমার সিমটাতে ২০০ টাকার টক টাইম আছে।

– তাতে কি?

– যতক্ষণ না পর্যন্ত সিমটা বের করা হচ্ছে ততক্ষণ আমার ছেলেটা যদি কথা বলে তাহলে আমার ব্যালেন্স কাটা যাবে না তো!

– কাস্টমার কেয়ারের এক্সিকিউটিভ অজ্ঞান!
 
বল্টু পরীক্ষায় ফেল করল। একেবারে ডাবল জিরো পেল। কিন্তু বল্টু হতাশ। তার কাছে মনে হচ্ছে সবগুলো উত্তর ঠিক

দিয়েছে সে। বল্টু তার রেজাল্ট নিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়লো। ছেলের আত্মবিশ্বাস দেখে বল্টুর বাবা গেলেন স্কুলে।

বল্টুর বাবা: দেখি কী লিখেছে আমার ছেলে! যে কিছুই হলোনা।

শিক্ষক: এই নিন। নিজ চোখে আপনার পণ্ডিত ছেলের খাতা দেখে নিন।

# খাতায় প্রশ্ন ও বল্টুর জবাব।

১. বরকত কোন আন্দলনে শহীদ হন ?

বল্টুর উত্তর: তার জীবনের শেষ আন্দোলনে।

২. কাজী নজরুল ইসলামকে কোথায় দাফন করা হয় ?

বল্টুর উত্তর: কবরস্থানে।

৩. স্বাধীনতা যুদ্ধে কত জন শহীদ হন ?

বল্টুর উত্তর: পাকিস্তানি বাহিনী যত জনকে হত্যা করেছে।

৪. শহীদ মিনার কোথায় অবস্থিত ?

বল্টুর উত্তর: যেখানে নির্মান করা হয়েছে সেখান।

৫. পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী লোক কে ?

বল্টুর উত্তর: যার কাছে সবচেয়ে বেশী সম্পত্তি আছে সে।

বল্টুর বাবা বাসায় এসে বল্টুকে কষে একখান চড় মারলো! বল্টু আবারো হতাশ।

বাবাকে জিজ্ঞেস করলো: আপনি হলে আমাকে কত নাম্বার দিতেন?
 
১ম ব্যক্তি : ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?

২য় ব্যক্তি : কেন! কোথাও যায়নি তো!

১ম ব্যক্তি : কেন মজা করছেন ভাই?

২য় ব্যক্তি : মজা কেন করবো? বিশ বছর ধরে দেখছি, রাস্তাটা এখানেই আছে।
 
শাশুড়ি তার তিন জামাইয়ের ভালোবাসা পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিলো-

প্রথম দিন : শাশুড়ি পুকুরে ঝাপ দিলো। প্রথম জামাই বাঁচানোর জন্য পুকুরে লাফ দিলো। শাশুড়ি খুশি হয়ে তাকে একটি গাড়ি দিলো।

দ্বিতীয় দিন : শাশুড়ি আবার পুকুরে ঝাপ দিলো। দ্বিতীয় জামাইও তাকে বাঁচালো। শাশুড়ি তাকেও একটি বাইক গিফট করলো।

তৃতীয় দিন : শাশুড়ি আবার পুকুরে ঝাপ দিলো। তিন নম্বর জামাই মনে করলো, আমার ভাগ্যে তো সাইকেল ছাড়া কিছু নেই। তাই সে আর ঝাপ দিলো না। ফলে শাশুড়ি মারা গেল!

পরদিন তৃতীয় জামাই একটা বিএমডব্লিউ পেল। কারণ শ্বশুর খুশি হয়ে তাকে এটা উপহার দিয়েছে।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top