Nirjonmela Desi Forum
Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!
১ম বন্ধু : দোস্ত, আমি যে মেয়েটাকে ভালোবাসতাম; সে পরে আর আমাকে বিয়ে করেনি!
২য় বন্ধু : হায় হায়, কেন? তুই বলিসনি যে তোর চাচা কোটিপতি?
১ম বন্ধু : হ্যাঁ, বলছিলাম তো।
২য় বন্ধু : তাহলে?
১ম বন্ধু : সে জন্যই সে এখন আমার চাচি।
২য় বন্ধু : তোর কপাল তো ভালো যে তুই বলিসনি, তোর বাবা কোটিপতি!
২য় বন্ধু : হায় হায়, কেন? তুই বলিসনি যে তোর চাচা কোটিপতি?
১ম বন্ধু : হ্যাঁ, বলছিলাম তো।
২য় বন্ধু : তাহলে?
১ম বন্ধু : সে জন্যই সে এখন আমার চাচি।
২য় বন্ধু : তোর কপাল তো ভালো যে তুই বলিসনি, তোর বাবা কোটিপতি!
একদিন এক ছাত্র ক্লাসে গরু নিয়ে এলো-
শিক্ষক : এই তোতা, ক্লাসে গরু নিয়ে এলি কেন?
ছাত্র : স্যার, আপনিই তো বলেন, ‘কত গরু পিটাইয়া মানুষ বানাইলাম!’
শিক্ষক : হ্যাঁ, বলি। তাতে সমস্যা কোথায়?
ছাত্র : এখন এই গরুটাকে পিটিয়ে একটু মানুষ বানিয়ে দেন!
শিক্ষক : এই তোতা, ক্লাসে গরু নিয়ে এলি কেন?
ছাত্র : স্যার, আপনিই তো বলেন, ‘কত গরু পিটাইয়া মানুষ বানাইলাম!’
শিক্ষক : হ্যাঁ, বলি। তাতে সমস্যা কোথায়?
ছাত্র : এখন এই গরুটাকে পিটিয়ে একটু মানুষ বানিয়ে দেন!
চার বন্ধু হোটেলে বসে মদ খাচ্ছে। হঠাৎ টেবিলে রাখা মোবাইল বেজে উঠল-
সেন্টু : হ্যালো।
মেয়ে : জান, আমি মার্কেটে আসছি। আমি ৫০,০০০ টাকার ১টা গোল্ড সেট নেই?
সেন্টু : হা, জানু নাও। কোন সমস্যা নেই।
মেয়ে : সিল্কের একটা শাড়ি দেখলাম, মাত্র ৫০০০ টাকা।
সেন্টু : ১টা না ২-৩ টা নাও। সাথে অন্য আরও থ্রি-পিস দেখ, সেসবও দু’-চারটা নাও!
মেয়ে : ডার্লিং, তোমার এটিএম কার্ড আমার কাছে। ওইখান থেকেই খরচ করছি কিন্তু?
সেন্টু : সে আবার বলতে হয়। তোমার আর আমার তো একই কথা। যা ইচ্ছে কর, কোন সমস্যা নেই।
ফোন কেটে দেওয়ার পর-
বন্ধুরা : কিরে শালা, মাল খাইয়া টাল হইয়া গেছস, না কি আমাগো বড়লোকি দেখাইতাছস?
সেন্টু : আরে ধুর বেটা, এইসব বাদ দে। আগে বল, এই মোবাইলটা কার?
সেন্টু : হ্যালো।
মেয়ে : জান, আমি মার্কেটে আসছি। আমি ৫০,০০০ টাকার ১টা গোল্ড সেট নেই?
সেন্টু : হা, জানু নাও। কোন সমস্যা নেই।
মেয়ে : সিল্কের একটা শাড়ি দেখলাম, মাত্র ৫০০০ টাকা।
সেন্টু : ১টা না ২-৩ টা নাও। সাথে অন্য আরও থ্রি-পিস দেখ, সেসবও দু’-চারটা নাও!
মেয়ে : ডার্লিং, তোমার এটিএম কার্ড আমার কাছে। ওইখান থেকেই খরচ করছি কিন্তু?
সেন্টু : সে আবার বলতে হয়। তোমার আর আমার তো একই কথা। যা ইচ্ছে কর, কোন সমস্যা নেই।
ফোন কেটে দেওয়ার পর-
বন্ধুরা : কিরে শালা, মাল খাইয়া টাল হইয়া গেছস, না কি আমাগো বড়লোকি দেখাইতাছস?
সেন্টু : আরে ধুর বেটা, এইসব বাদ দে। আগে বল, এই মোবাইলটা কার?
সেন্টু: বস, একটা বিষয় বুঝতেছি না!
বস: বিষয়টা কী আগে বলবে তো?
সেন্টু: দেশের সব দল আর তাদের সমর্থকই তো দুর্নীতির বিরুদ্ধে?
বস: হুম। কিন্তু তাতে তোমার সমস্যা কী?
সেন্টু: আমি ভেবে পাই না- তাইলে দুর্নীতিটা করতেছে কারা?
বস: বিষয়টা কী আগে বলবে তো?
সেন্টু: দেশের সব দল আর তাদের সমর্থকই তো দুর্নীতির বিরুদ্ধে?
বস: হুম। কিন্তু তাতে তোমার সমস্যা কী?
সেন্টু: আমি ভেবে পাই না- তাইলে দুর্নীতিটা করতেছে কারা?
বাচ্চা ছেলে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করল-
ছেলে : বাবা, বিয়ে জিনিসটি আসলে কী?
বাবা : আমার সামনে থেকে এই মুহূর্তে দূর হ!
বাবার ধমক খেয়ে ছেলে দূরে সরে গেল। এবার বাবা ফের বললেন-
বাবা : তুমি আমার সামনে আসছ না কেন?
ছেলে : বাবা আমি কী দোষ করলাম? তুমিই তো…
বাবা : ঠিক! বিবাহিত জীবন বিষয়টা হচ্ছে ঠিক এমনি। তুই বড় হলে বুঝবি বাবা, এখন খেলায় মন দে!
ছেলে : বাবা, বিয়ে জিনিসটি আসলে কী?
বাবা : আমার সামনে থেকে এই মুহূর্তে দূর হ!
বাবার ধমক খেয়ে ছেলে দূরে সরে গেল। এবার বাবা ফের বললেন-
বাবা : তুমি আমার সামনে আসছ না কেন?
ছেলে : বাবা আমি কী দোষ করলাম? তুমিই তো…
বাবা : ঠিক! বিবাহিত জীবন বিষয়টা হচ্ছে ঠিক এমনি। তুই বড় হলে বুঝবি বাবা, এখন খেলায় মন দে!
রেস্টুরেন্টের এক ওয়েটার কখনো আদালতের কর্মকাণ্ড দেখেনি। একবার বিচার চলছে এমন এক এজলাসে গিয়ে দর্শকের আসনে বসল সে। ওদিকে দুই পক্ষের উকিলের তর্কাতর্কির ফলে আদালত তখন সরগরম- শোরগোল করছে অনেকেই। জজ সাহেব টেবিলে কাঠের হাতুড়ি পিটিয়ে বললেন-
জজ সাহেব : অর্ডার অর্ডার!
ওয়েটার : এক কাপ চা, দুইটা সিঙ্গারা, বস!
জজ সাহেব : অর্ডার অর্ডার!
ওয়েটার : এক কাপ চা, দুইটা সিঙ্গারা, বস!
জুতা পছন্দ করতে গিয়ে দোকানের প্রায় সব ডিজাইন উল্টেপাল্টে দেখছেন লাবনী। এতে জুতার শো-রুম একেবারে তছনছ হয়ে গেল। কিন্তু পছন্দ হলো না একটিও। এ সময় তার নজর পড়ল অন্যরকম একটি বাক্সের ওপর-
লাবনী : ওই বক্সটা একটু দেখান, প্লিজ। ওটার ভেতরে যে ডিজাইনটা আছে, তা দেখবো।
দোকানদার : দয়া করেন আপা, ওইটা আর দেখতে চাইবেন না!
লাবনী : এটা কেমন কথা! কাস্টমার দেখতে চাচ্ছে।
দোকানদার : আপা, ওইটা আমার লাঞ্চ বক্স!
লাবনী : ওই বক্সটা একটু দেখান, প্লিজ। ওটার ভেতরে যে ডিজাইনটা আছে, তা দেখবো।
দোকানদার : দয়া করেন আপা, ওইটা আর দেখতে চাইবেন না!
লাবনী : এটা কেমন কথা! কাস্টমার দেখতে চাচ্ছে।
দোকানদার : আপা, ওইটা আমার লাঞ্চ বক্স!
শ্রদ্ধেয় বাপ, পড়ার বড় চাপ। ফুরিয়ে গেছে টাকা, কেমনে থাকি ঢাকা? টাকার দরকার তাই, কিছু টাকা চাই। ইতি কানাই।
বাবা চিঠি পেয়ে উত্তর দিলেন-
জাদু কানাই, সত্য কথা জানাই। পকেট এখন ফাঁকা, কেমনে পাঠাই টাকা? টাকার খুব অভাব, ইতি তোর বাপ।
বাবা চিঠি পেয়ে উত্তর দিলেন-
জাদু কানাই, সত্য কথা জানাই। পকেট এখন ফাঁকা, কেমনে পাঠাই টাকা? টাকার খুব অভাব, ইতি তোর বাপ।
