What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

ভাবি এবং দেবর..!
ভাবিঃ কিরে তোর মাইয়া পছন্দ হইছে??
দেবরঃ না ভাবি…
ভাবিঃ কেন কি হইছে??
দেবরঃ সবই ঠিক আছে, কিন্তু একটু খাটো।।
ভাবিঃ আরে বোকা মোবাইল ছোট হোক আর বড় হোক মেমোরি ঢুকানোর যায়গা কিন্তু সমান।
 
মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস
নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই
HAND
দিয়ে একটা sentence লিখ।
যে সবার আগে লিখতে পারবে তার জন্য
আছে পুরস্কার ।

সবার আগে রাজুঃ My penis in
your hand.

মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর
দিয়ে দাত ফেলে দিবো।

এটা কি লিখছো?

রাজুঃ সরি ম্যাডাম,
তাড়াতাড়ি লিখতে গিয়ে pen
আর is এর মাঝে space
দিতে ভুলে গেছি।
 
বাবা ও ছেলের মধো কথোপকথন
ছেলে : বাবা আমি বিয়ে করবো ১৮
বছরের একটি মেয়ে দেখ…..।
বাবা : যদি ১৮ বছরের
মেয়ে না পাই ???
ছেলে:তাহলে.

৯ বছরের ২টা হলেও
চলবে।
বাবা : হারামজাদা কি বললি?
 
এক শহরে পরকীয়ার খুব চল। কমবেশী সবাই করছে। এরাই আবার চার্চে গিয়ে ফাদারের কাছে কনফেশন করে তারা কি করেছে। বৃদ্ধ ফাদার এইসব শুনতে শুনতে ক্লান্ত। এক রবিবারে তিনি সবাইকে বললেন আর কেউ যদি আমার কাছে পরকীয়ার কথা স্বীকার করে তবে এই শহর আমি ছাড়ছি। শহরের লোকজন আবার ফাদারকে খুবই পছন্দ করে। এরা ভাবল পরকীয়ার নতুন কোন শব্দ বা কোড ব্যবহার করতে হবে। শহরবাসী এরপর থেকে পরকীয়ার জন্য ব্যবহার করতে লাগল “আছাড়”।” ফাদার! আমি আছাড় খাইছি এই সপ্তাহে । নতুন পদ্ধতি খুব ভালো কাজ করে। ফাদার কিছুই টের পাননা। একদিন বৃদ্ধ ফাদার মারা যান।তার জায়গায় নতুন আর অল্পবয়স্ক একজন ফাদার আসে। সে তো আছাড় খাওয়ার কথা শুনতে শুনতে অবাক। সে গেলো শহরের মেয়রের কাছে। মেয়র! আমাদের শহরে রাস্তাগুলো ঠিক করা দরকার। লোকজন প্রচুর আছাড় খাচ্ছে মেয়র বুঝলেন বেচারাকে কেউ আছাড়ের মানে বুঝিয়ে দেয় নাই। আর তাই সে চলে এসেছে সরাসরি তার কাছে। তার হাসি চলে আসল।ঠিক এমন সময় ফাদার বললেন, আমি বুঝছি না যে কেন আপনি হাসছেন??? আপনার স্ত্রীই এই সপ্তাহে তিনবার আছাড় খাইছে ।
 
একজন খারাপ চরিত্রের লোক ছিল। সরাসরি বলা যায় বিকৃত রুচি। সে খালি মেয়ে মানুষ না, ছেলে, বৃদ্ধা, পশু, পাখি, গরু, ছাগল, কুকুর, বিড়াল, মশা, মাছি যা পাইত তার সাথেই আকাম কুকাম করত। জীবনের প্রথম ২২ টা বছর তার এভাবে গেল। বলাই বাহুল্য সব শয়তানের কু-মন্ত্রনা।এর পর জানি তার কি হল সে একদিন হঠাৎ ভাল হয়ে গেল। সে বলল আগামী ২২ বছর আমি খালি ধ্যান করব এরপর সে ধ্যান করা শুরু করল। কঠিন সাধনা এবং তপস্যা। সে ভাল হয়ে গেল। শয়তান তো চিন্তায় পড়ে গেল! যেভাবেই হোক ২২ বছরের আগে তার বিচ্যুতি ঘটাতেই হবে। ধ্যান করার বয়স যখন ৫ বছর তখন শয়তান তার সামনে মুনমুন আর ময়ুরী কে আনল। নাহ খারাপ চরিত্রের লোকটার তারপরেও ধ্যান ভাঙ্গল না। ১০ বছর পর তার থেকে ভাল কোয়ালিটির বাংলাদেশের সুন্দর ফিগারের মডেল গুলাকে আনা হল। নাহ এখনও ধ্যান ভাঙ্গে না। ১৫ বছর পর ক্যাটরিন, জিটা জোন্স, কেট উইন্সলেট এইসবও চলে আসল নাহ কিছুই হইল না। ২০ বছররে সময় শয়তান একেবারে বেহেশতের পরীগুলাকে আনল। নাহ তাও ঐ লোকের ধ্যান ভাঙ্গে না। শয়তান তো চিন্তায় পড়ে গেল! শেষ পর্যন্ত মানুষের কাছে হার! এরপর শয়তান নিজেই মেয়ে সাজল। মেয়ে সেজে ঐ লোকের কাছে গেল। লোকটি চোখ খুলে দেখে সামনে অপূর্ব সুন্দরী মেয়ে। সে তারপর তার ধ্যান ভেঙ্গে আকাম কুকাম শুরু করল। সব শেষ হওয়ার পর শয়তান নিজের বেশে ফিরে আসল। তারপর শয়তানের ট্রেড মার্ক অট্টহাসি শুরু হুল। মুহাহাহাহাহাহাহাহা, ভাংছি তোর ধ্যান ভাংছি। মানুষ কখনও শয়তানকে হারাতে পারবেনা। লোকটাও অট্টহাসি শুরু করল। হুহাহাহাহহাহাহাহাহাহাহা। শয়তান অবাক! কিরে তুই হাসছ ক্যান? ২২ বছর আগে তো সবগুলারে লাগাইসিলাম। এরপর খালি বাকি ছিল শয়তান। ২২ বছর সাধনা কইরা আইজ শয়তান লাগাইলাম। হুহাহাহহাহাহাহ।
 
এক রাতে ভাবি একা
ঘরে ঘুমিয়ে আছে,
তখন দুষ্টু দেবর
আস্তে আস্তে ঘরে
ডুকে ভাবির পাশে
শুয়ে টিপতে শুরু করে।

হঠাৎ ভাবির ঘুম ভাঙে গেল

টেপো টেপো আরও জোরে জোরে টেপো
টিপে টিপে আমার
মোবাইল টা নষ্ট করে ফেলো !
 
এক লোক বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল , বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো । একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলোm)লোকটা অন্য কলাটা পকেটে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো,
একটু পর পর সে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো যে কলাটা ঠিক আছে নাকি। একটু পরে তার পাশের লোক তাকে বলে ভাই এই বার ছাড়েন আমি সামনে নেমে যাব
 
এক মেয়ে তার প্রেমিককে : তুমি যদি আমাকে একটা চুমু খাও তাহলে আমি সারা জীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব.
জবাবে প্রেমিক : সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ …. আশা করি আমি ঐ ভুলটা কখনোই করবো না
 
এক বৃদ্ধ জেলখানায় থাকা তার ছেলেকে চিঠি লিখল-
‘বেটা, আমার অনেক বয়স হইছে। এত বড় ক্ষেত খুড়ে আলু চাষ করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তুই থাকলে একটু সাহায্য করতে পারতি।’
ছেলে জেল থেকে বাবাকে চিঠিতে জবাব দেয়-
‘বাবা, তুমি ক্ষেত খুইড় না। ক্ষেতে আমি আমার অস্ত্র লুকিয়ে রাখছি।’

পরদিন কতগুলো পুলিশ গিয়ে পুরো ক্ষেত খুড়ে দেখল, কিন্তু অস্ত্র পেল না।
ছেলে আবার তার বাবাকে চিঠি লিখল-
‘বাবা, আমি জেলে থেকে তোমার এতটুকু সাহায্য করতে পারলাম। এখন শুধু আলুর বীজ লাগিয়ে দাও।’
 
তিন অপরাধীকে পাঁচ বছরের জন্য কারাভোগের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। বিচারক সদয় হয়ে তাদের একটা সুযোগ করে দিলেন। জেলখানায় সময় কাটানোর জন্য তারা চাইলে সঙ্গে কিছু নিতে পারবে।

প্রথম অপরাধী সঙ্গে নিল একটা খাতা আর কলম। দ্বিতীয়জন সঙ্গে নিল একটা রেডিও। আর তৃতীয়জন নিল এক বাক্স সিগারেট।

পাঁচ বছর পর প্রথমজন যখন বেরিয়ে এল, তখন দেখা গেল, জেলখানায় তার সময় ভালোই কেটেছে। জেলের জীবন নিয়ে সে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছে। দ্বিতীয়জনও আছে বেশ ফুরফুরে মেজাজে। জেলখানায় গান শুনে তার চমৎকার সময় কেটেছে।

তৃতীয়জন বেরিয়ে এল বিধ্বস্ত অবস্থায়। চুল উসকোখুসকো, উন্মাদপ্রায় দশা। বাক্সভর্তি সিগারেট হাতে নিয়ে সে কাতরস্বরে বলল, ‘কারও কাছে একটা দেশলাই হবে?’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top