What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (6 Viewers)

এক ভদ্রলোক তাঁর বন্ধুর চার বছর বয়সী ছেলেকে জিজ্ঞাসা করছেন-
ভদ্রলোক : বাবা তুমি কি পড়ো?
ছেলে : হাফপ্যান্ট পরি।
ভদ্রলোক : না, মানে কোথায় পড়ো?
ছেলে : কেন আঙ্কেল, নাভির একটু নিচে।
 
উকিল : সেকি ম্যাডাম? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন। তাহলে একটি চার বছরের আর একটি দুই বছরের বাচ্চা এলো কোত্থেকে?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?
 
এক তরুণী দোকানে গেল একটা কথা বলা টিয়া পাখি কিনতে। দোকানদার একটি পাখির খুব প্রশংসা করল-
দোকানদার : এটা সব বোঝে, নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়!

মেয়েটি খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করল-
মেয়ে : আচ্ছা আমাকে দেখে আমার সম্পর্কে কী মনে হয় তোমার?
পাখি : বেশি সুবিধার না, বাজে মাইয়া!

মেয়েটি রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগ করল! দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক বালতি পানিতে কয়েকটি চুবানি দিলো, এরপর জিজ্ঞেস করল-
দোকানদার : আর খারাপ কথা বলবি?
পাখি : না না, আর বলব না!

মেয়েটি খুশি হয়ে আবার পাখিটিকে জিজ্ঞেস করেল-
মেয়ে : আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন পুরুষ নিয়ে ঢুকি, তুমি কী মনে করবে?
পাখি : তোমার স্বামী।
মেয়ে : যদি দু’জনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : তোমার স্বামী আর দেবর!
মেয়ে : যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : তোমার স্বামী, দেবর আর ভাই।
মেয়ে : যদি চারজনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : ওই মিয়া বালতি নিয়া আসো! আগেই কইছিলাম, এই মাইয়া সুবিধার না, বাজে মাইয়া!
 
ভোম্বলের পাশের বাসায় থাকে এক তরুণী।
একদিন ভোম্বল তাদের বাসায় কলবেল চাপল। তরুণী দরজা খুলল।
ভোম্বল: আপনাদের বাসায় কি চিনি আছে?
তরুণী: হুঁ, আছে।
ভোম্বল: ও! না মানে…বলছিলাম, চিনি না থাকলে আমাদের বাসায় এসে চাইতে পারেন। আমাদের বাসায়ও চিনি আছে।
 
চিন্তক : পুরস্কার তো অনেকেই অনেককে দেয়। গ্রামের চায়ের আড্ডায় বসে থাকা চোখে কম দেখতে পাওয়া বুড়োদেরও কিছু পুরস্কার দেওয়া উচিত।
জনতা: কেন?
চিন্তক : কারণ তারা আড়াই হাত ঘোমটার নিচে থাকা নারীকে দেখেও বলে দেন, এ তো দশ বছর ধরে বিদেশ করা রমিজের বউ।
 
এক শীতের রাতে দু’টি মশা ফোনে কথা বলছে-
১ম মশা : মামা কী খবর?
২য় মশা : মামা ভালো না রে। শীত তো পড়ে গেল। মানুষগুলো সারাদিন কাপড় দিয়ে নিজেকে ঢেকে রাখে। কামড়ানোর সুযোগ দেয় না।
১ম মশা : তবে যাই হোক মামা, আমার দিনকাল ভালোই কাটে। আফ্রিকায় মেয়েরা সবসময় ছোট কাপড় পরে। মন চাইলেই কামড় বসাই।
২য় মশা : ভালো তো। জানিস মামা, যদিও চান্স পাই দিনের বেলা কিন্তু লাভ হয় না। আমি যে ড্রেনে থাকি তার পাশের বাড়ির ছেলেটা দিন-রাত বিড়ি ফুকে। ওই বাড়িতে তো যেতেই পারি না। গেলেই তো মরে যাবো।
১ম মশা : আরে মামা আমারও তো একই কাহিনি। একবার এক বিড়িখোর ছেলেকে কামড় দিয়েছিলাম। এ তো দেখি পুরোই নিকোটিনযুক্ত রক্ত। মরতে মরতে বেঁচে গেছি। তাই তো রাগে-ক্ষোভে দেশটাই ছাড়তে বাধ্য হলাম।
 
জলিল মিয়ার বয়স ৫০, স্ত্রীর বয়স ৪০ আর ছেলের বয়স ১৮ বছর। তারা সবাই গ্রামে থাকে। জীবনে কোনদিন শহরে যায়নি।

একদিন তারা শহরে ঘুরতে এলো। ঘুরতে- ঘুরতে তারা এক শপিং মলে ঢুকলো। শপিং মলে হাঁটতে-হাঁটতে তারা ক্যাপসুল লিফটের সামনে এসে থামল। তাদের তিনজনের মনেই এক প্রশ্ন— এটা কি জিনিস?

এমন সময় এক বৃদ্ধা এসে লিফটে ঢুকলো। লিফট বৃদ্ধাকে নিয়ে উপরে উঠে গেল। এটা দেখে তো মা-বাবা-ছেলে অবাক!

কিছুক্ষণ পর এক তরুণী লিফটে চড়ে নেমে এলো। তারপর লিফট থেকে বের হয়ে চলে গেল। এতক্ষণে মুখ খুলল জলিল মিয়া-
জলিল : ও বল্টুর মা, এইডা তো দেহি যুবতী বানানোর মেশিন, তুমি শিগগির ঢুকো!
 
চিকিৎসক : কী ব্যাপার, আপনি প্রতিদিন সামনে দাঁড়িয়ে মহিলা রোগীদের দিকে তাকিয়ে থাকেন কেন?

ঝন্টু : কী করবো বলুন, আপনিই তো বাইরে লিখে রেখেছেন- ‘মহিলাদের দেখার সময় বিকাল ৪টা থেকে ৬টা’।
 
১ম ছেলে : বাবা, আমার গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে। পাঁচ হাজার টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার জন্য।
বাবা : এই নে, চুপচাপ দিয়ে আয়।

দুই মাস পর-
দ্বিতীয় ছেলে : বাবা, আমার গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে। আট হাজার টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার জন্য।
বাবা : যা, চুপচাপ দিয়ে আয়।

ছয় মাস পর-
মেয়ে : বাবা, আমি প্রেগনেন্ট হয়ে গেছি।
বাবা : দারুণ খবর, এবার আমার টাকা নেওয়ার পালা।
 
আদালতে বিচার চলছিলো
আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো।
জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন।
ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন।
কারণ কাগজে লেখা ছিলো
আমার সাথে বিছানায় যাবেন?
 

Users who are viewing this thread

Back
Top