একদম ফালতু কিছু জোকস (4 Viewers)

[Minni]

​

জিলানী বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে গেল। গল্প করতে করতে রাত হয়ে গেল। এমন সময় বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি। বন্ধু বলল- বন্ধু: আজ রাতটা না হয় আমার বাড়ি থেকে যাও। বাইরে যে ঝড়, আজ রাতে আর বের হতে পারবে না।

​

জিলানী রাজী হলো। বন্ধু গেল ঘুমানোর ব্যবস্থা করতে। কিছুক্ষণ পর এসে দেখে জিলানী নেই।

​

দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর জিলানী এলো। সারা শরীরে কাদা-পানি মাখামাখি। বন্ধু বলল-
বন্ধু: কী হলো? কোথায় গিয়েছিলে?
জিলানী: বাড়ি গিয়ে বউকে বলে এলাম। না হলে আবার দুশ্চিন্তা করবে!

 

[Minni]

১ম বন্ধুঃ কিরে আজ না তোর বিয়ে?
২য় বন্ধুঃ আর বলিসনা, বিয়েটা ভেঙে গেছে!
১ম বন্ধুঃ কেন, কী হয়েছে?
২য় বন্ধুঃ মশা মেরেছিলাম।
১ম বন্ধুঃ মশা মারলে বুঝি বিয়ে ভেঙে যায়?
২য় বন্ধুঃ হ্যা, কারণ মশাটা বসেছিলো আমার.
শশুড়ের গালে !

 

[Minni]

১টা মশা , ১টা মাছিকে বিয়ে করল
বাসর রাতে মশা বাইরে
বশে আছে ।
আরেক টা মশা এসে বলল :
কিরে তুই বাইরে কেন ?
কি করবো বল :
তোর ভাবি তো ঘরে কয়েল জালিয়ে বসে আছে....

 

[Minni]

শাশুড়ি বলছে: মা আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য। আমার
মেয়ে তুমি, আমাকে তুমি মা ডাকবে।
নতুন বউ : আচ্ছা মা।
সারা দিনের কাজ শেষে জামাই বাসায় আসছে কলিংবেল বেজে উঠলো।
শাশুড়ি : এই কে এলো, দেখোতো বউ মা ?
নতুন বউ : মা! মা!! ভাইয়া এসেছে।

 

[Minni]

স্বামী তাঁর স্ত্রীকে তালাক দিতে আদালতে গেছেন—
স্বামী: আমি আমার স্ত্রীকে আজই তালাক দিতে চাই। আপনি একটু ব্যবস্থা করুন।
আইনজীবী: কেন, সমস্যা কী আপনাদের?
স্বামী: আমার স্ত্রী প্রায় ছয় মাস ধরে আমার সঙ্গে কথা বলে না।
আইনজীবী: আরেকবার ভেবে দেখুন। এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার।

 

[Minni]

মেয়ে : বাবা আমার স্বামী আমাকে
শুধু মারে।
বাবা : এইনে তাবিজ। তোর স্বামী
বাসায় থাকলে এই তাবিজটা তোর
জিহ্বার নিচে দিয়ে রাখবি।
১৫ দিন পরে....
মেয়ে : বাবা এখন আর আমার স্বামী
আমাকে মারে না। আপনার তাবিজে
ভালো কাজ করেছে।
বাবা : এটা তাবিজের ফল নারে, এটা
.
.
..
.
.
তোর মুখ বন্ধ রাখার ফল।

 

[Minni]

অন্যের দোষ ধরবেন না, অন্যের ভুল ধরুন!

 

[Minni]

বায়োলোজি ক্লাসে, স্যার একদিন জিজ্ঞেস করলেন ....
- বলোতো "পুল" কাকে বলে।
- আমি বেশ কনফিডেণ্টের সহিত বলেছিলাম ..... স্যার, পুল মানে ব্রিজ বা #সাঁকো, যার উপর দিয়ে মানুষ, গাড়ি পারাপার হয়।
- পাতরামি করার জায়গা পাওনা না। এই ছেলে, তোমার ফিতাকে আমার সাথে দেখা করতে বলবা।
- ফিতাকে দেখা করতে বলবো মানে?? ফিতা আবার ক্যামনে দেখা করবে স্যার??
সোয়া দুই মণ ওজনের থাবড়া খাওয়ার পর বুঝেছিলাম ...... স্যার, আমার "পিতাকে" দেখা করতে বলেছেন, "ফিতাকে" নয়। আর, স্যার জিজ্ঞেস করেছিলেন ...... "ফুল" কাকে বলে ... "পুল" নয়।
•
মেডিকেলে আইটেম দিতে গেলামঃ
স্যার জিজ্ঞেস করলেন .....
- "ফেস মেকার" কাকে বলে??
- "ফেস মেকার" এক ধরণের কম্পিউটার গেম। এটা দিয়ে নিজের ইচ্ছা মতো যে কোনো মানুষের ফেস চেঞ্জ করা যায়। "ফেস মেকার" আমার খুব প্রিয় একটা গেম।
- স্যার আমার দিকে এমন ভাবে তাকালেন যেনো ...... "ফেস মেকার" ছাড়াই আমি, স্যারের ফেস #চেঞ্জ করে দিয়েছি।
- স্যার চিৎকার দিয়ে বললেন ...... তুমি পেল ... পেল ... পেল।
স্যার আইটেমে বড় বড় দুইটা রসগোল্লা দিয়ে পেল (ফেল) করানোর পর বুঝতে পেরেছিলাম ...... স্যার আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন "পেস মেকার" কাকে বলে ..... "ফেস মেকার" নয়।
•
সার্জারী ওয়ার্ড ফাইনালঃ
স্যার বললেন ......
- যাও ৮ নম্বর বেডের রুগীর "ফাইলস্" দেখো।
- আমি রুগীর ফাইল দেখে বসে আছি।
- স্যার এসে জিজ্ঞেস করলেন ..... রুগীর "ফাইলস্" দেখেছো??
- জ্বী স্যার।
- রুগীর ফি/আর (P/R) করেছো?? #গ্লভস্ কোথায়?? নাকি খালি হাতেই ফি/আর করেছো??
ওয়ার্ড ফাইনালে ফেল করার পর বুঝতে পেরেছিলাম ...... স্যার, রুগীর "পাইলস্" দেখতে বলেছিলেন ..... "ফাইল" নয়।
•
গাইনী ওয়ার্ড ফাইনালঃ
লং কেসে এসে স্যার বললেন ......
- "ফাস্ট হিস্ট্রি" বলো।
- আমি একদমে দ্রুততার সহিত রুগীর হিস্ট্রি বললাম।
- এই ছেলে .... কি বললা?? এইটা "ফাস্ট হিস্ট্রি" হলো??
- স্যার, এর চাইতেও #ফাস্ট বলতে হবে??
- স্যার আমার দিকে বড় বড় চোখ করে বললো ....... তুমি ঘুঘু দেখেছো, ঘুঘুর পাদ দেখোনি।
- মনে মনে চিন্তা করলাম ...... কি সাংঘাতিক ব্যাপার। ঘুঘুও পাদ দেয় নাকি!!! আচ্ছা, ঘুঘুর পাদেও কি মানুষের পাদের মতো শব্দ হয়?? ঘুঘুর পাদেও কি মানুষের পাদের মতো গন্ধ আছে??
ওহ্ শিট ........ "ঘুঘুর পাদ" নয় ...... "ঘুঘুর ফাঁদ"। আর স্যার আমাকে, রুগীর "পাস্ট হিস্ট্রি" বলতে বলেছিলেন ...... "ফাস্ট হিস্ট্রি" নয়।
•
শেষ ধরাটা খাইলাম গত রাতেঃ
এক বড় ভাই ভাইবারে কল দিছে .....
- কি খবর ভাই? কোই আছেন এখন।
- আমিতো ফিজিতে।
- কি কন ভাই?? ফিজিতে কবে গেলেন?? আমারেও নিয়া যাননা।
- আরে, আমি ...... ফিজিতে।
- বুঝছিতো ভাই। আমারে আপনি ফিজি, #উগান্ডা, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, কেনিয়া যে দেশই হোক না কেনো নিয়া যান। আমি যে কোনো দেশে যাইতেই এক পায়ে খাড়া।
- ভাই আমার, আর কিছু না বইলা, লাইন কাইটা ব্লক মাইরা দিলো।
ব্লক খাওয়ার পর বুঝিতে পারিলাম ...... ভাই আমার "ফিজিতে" না ...... "পিজিতে"।
•
- জীবনে আমার কিছুই হবে না। এখনও "প" আর "ফ" এর পার্থক্যই বুঝতে পারলাম না।।

 

[Minni]

সাধুবাবা তার অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গোপসাগরে গেছেন স্নানের জন্য। উদ্দেশ্য পাপ ধুয়ে ফেলা। গোসল শেষ করে সবাই উঠলো কিন্তু সাধুবাবার ওঠার কোন নাম নেই।
তা দেখে একজন বলল, “কি সাধুবাবা, আপনি উঠছেন না কেন?”
সাধুবাবা উত্তরে বললেন, “বৎস, পাপ ধোয়ার সাথে সাথে গামছাটাও যে ধুয়ে চলে যাবে তা ভাবতেই পারিনি।”

 

[Minni]

এক মেয়ে ৩২ তলা বিল্ডিং
থেকে
পইড়া গেছে... ২৫ তলায় এক
ছেলে
কোনমতে তার হাত ধরে
ফেলেছে, বলছে, বাঁচতে
হলে
আমাকে
জড়িয়ে
ধরুন...
মেয়েটি বলল,
নাউজুবিল্লা!
ছেলে না পেরে দিল
ছেড়ে..
এবার ১৭ তলায় এসে আরেক
ছেলে
তাকে ধরেছে, বলছে- বল
আমাকে
চুমু খাবে? মেয়ে - অবশ্যই না!
ছেলে
তাকে দিল ছেড়ে...
মেয়েটি পড়তে পড়তে
আল্লার
কাছে শেষ সুযোগের জন্য
প্রার্থনা
করলো..
আল্লাপ্রার্থনা কবুল
করলেন।
৭ তলায় বল্টু
তাকে ধরলো, এবার
মেয়েটিই আগে
বলল,
OK OK
আমি
তোমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু
খাব!
বল্টু তাকে ছেড়ে দিয়ে বলল -
:
:
:
আস্তাগফিরুল্লা! আমি
রোজা!..........,,............