What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

  • ভোরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘নাস্তা করবে না? ডিম পোচ আর টোস্ট, সাথে আপেল আর কড়া এক কাপ কফি?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’ দুপুরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘লাঞ্চ করবে না? মুরগির সুপ, সালাদ, আর তার সাথে চিজ স্যান্ডউইচ নাহয়?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’ সন্ধ্যেবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘ডিনার করবে না? যাও না গো, চিকেন ফ্রাই নিয়ে এসো, দুমিনিট লাগবে, ঐ মোড়ের কাবাবের দোকানে পাবে। কিংবা পিজার অর্ডার দিই ফোন করে?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’ মহিলা এবার চটে গিয়ে বললেন, ‘তাহলে নামো আমার ওপর থেকে। ক্ষিদেয় পেট জ্বলছে আমার, কিছু খাবো!’
 
  • জাবু প্রতিদিন চোখের চারপাশে কালোদাগ নিয়ে স্কুলে আসে। ব্যাপারটা খেয়াল করলেন তার স্কুল শিক্ষিকা। তিনি প্রশ্ন করতে জাবু বললো, মিস, আমাদের ঘরটা খুব ছোটো। আমি, আব্বু আর আম্মু মিলে এক খাটে শুই। প্রতিদিন রাতে আমার আব্বু জিজ্ঞেস করে, ‘জাবু, তুমি কি ঘুমিয়েছ।’ যখনই আমি বলি ‘না’, তিনি আমার মুখে একটা বেমক্কা থাপ্পড় মারেন, আর আমার এই দশা হয়। শিক্ষিকা, বেচারার এই অবস্থা দেখে বেশ দুঃখ পেলেন। তিনি বললেন, আজ রাতে যখন তোমার আব্বু আবারও একই প্রশ্ন করবে, একদম চুপ থাকবে। টু শব্দটাও করবে না। পরের দিন জাবু স্কুলে এলো। আজ তার চোখের চারপাশটায় কোন কালো দাগ নেই। শিক্ষিকা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। তারও পরের দিন জাবু যখন স্কুলে এলো, দেখা গেলো তার দু চোখেই কালো দাগ পড়ে আছে। এবার আগের চেয়ে আরও গাঢ়। ইয়াল্লা! আবার এই অবস্থা হলো কি করে তোমার?, বললেন শিক্ষিকা। জাবু বললো, আব্বু জিজ্ঞেস করলো, ‘জাবু, তুমি কি ঘুমিয়েছ?’ আমি কোন শব্দ করলাম না। তারপর দেখলাম আম্মু-আব্বু দুজনেই নড়তে চড়তে আরম্ভ করলো। কিছুক্ষন পর দেখি, আম্মু তাঁর ঠ্যাং দিয়ে বিছানায় দাপাচ্ছে। কেমন জানি পাগলাটে শেয়ালের মতো হাঁকছিল সে। কিছুক্ষণ পরে শুনলাম আম্মু বলছে, ‘এবার কি বেরুনোর পালা?’ আব্বু বললো, ‘হুম, এক্ষুনি, রেডি হচ্ছি আমি।’ হঠাৎই আব্বু ধরা গলায় বললো, ‘এবার… বের..বের…হলাম কিন্তু। শিক্ষিকা হা করে শুনে আছেন। জাবু ঢোঁক গিলে বললো, আব্বু আম্মু কোথাও বেড়াতে বেরুলে আমি তাদের সাথেই যাই। তাই আমি তখুনি চিল্লিয়ে উঠলাম, দাঁড়াও। আমিও বের হবো।
 
  • এক বাসায় বাড়ীর গিন্নীর পেন্টি চুরি হয়ে গেছে আর সেই দোষ পরেছে বাড়ীর কাজের মেয়ের উপর । কাজের মেয়ে বাড়ে বাড়ে না করার পর ও গিন্নী কাজের মেয়েকেই দোষ দিচ্ছে । ইতিমধ্যে বাড়ীর কর্তার প্রবেশ, সাথে সাথে কাজের মেয়ে দৌড়ে গেল কর্তার কাছে….. কর্তার কাছে গিয়ে বলল স্যার, ম্যাডাম এর পেন্টি চুরি গেছে কিন্তু ম্যাডাম আমারে দোষ দিচ্ছে, স্যার , ম্যাডাম না জানুক কিন্তু আপনে তো জানেন আমি নিচে কিছু পড়ি না
 
এক ছেলে বাবাকে এসে বলছে, আমি পাশের বাড়ির আলোর সাথে প্রেম করতে পারি? বাবাঃবাবা একটা গোপন কথা বলি,আলো আমার মেয়ে, সে তোমার বোন হয় ,তুমি অন্য মেয়ে দেখ কয়েকদিন পর ছেলে আবার এসে বলল আমি কি ওই পাড়ার আঁখির সাথে প্রেম করতে পারি? বাবা সেও তোমার বোন,সুতরাং অসম্ভব এর কয়েকদিন পর ছেলে এসে আবার বলল,তোমার বন্ধুর মেয়ে রাখীর সাথে প্রেম করলে কোন সমস্যা? বাবাঃ দুঃখজনক হলেও সেও তোমার বোন হয় এরপর ছেলে রেগে গিয়ে মায়ের কাছে গিয়ে বলল,আমি যে মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাই,সেই নাকি আমার বোন হয়।আমি কি করবো? মা হেসে বলল, বাবা,তুমি যে কারো সাথে প্রেম করতে পার,কারন সে তোমার বাবা না
 
  • মিস্টার অ্যান্ড মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাসা সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে জুম্মনকে। পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে। বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে। ‘জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল।’ হুকুম করলেন তিনি। জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো। ‘এবার আমার ব্লাউজ আর ব্রেসিয়ার খোল।’ বললেন মিসেস চৌধুরী। জুম্মন সেটাও পালন করলো। এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, ‘আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।’ জুম্মন খুললো। মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, ‘আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাসা থেকে বের করে দেবো।’
 
  • এক আমেরিকান আর এক ফরাসী যুবক জাহাজডুবি হয়ে এক দুর্গম দ্বীপে আশ্রয় নিয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা স্থানীয় জংলি সর্দারের সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো। শুরু হলো উদ্দাম শারীরিক প্রেম। ঘটনা জানতে পেরে সর্দার গুন্ডা পাঠিয়ে ধরে আনলো দু’জনকেই। বিদেশি, সর্দারের একমাত্র মেয়েকে নষ্ট করে তোরা ভারি অন্যায় করেছিস। গম্ভীর কন্ঠে জানালো সর্দার। তোদের… শাস্তি হবে। বেছে নে বিদেশি, মরণ অথবা বোঙ্গাবোঙ্গা! আমেরিকান যুবকটি ভাবলো, বোঙ্গাবোঙ্গার মত শাস্তি থাকতে মরণ কেন? সে বেছে নিলো বোঙ্গাবোঙ্গা। কিন্তু ব্যাপারটা যে আসলে কী রকম, জানতো না বেচারা। বোঙ্গাবোঙ্গা মানে হচ্ছে পাকা বাঁশ পশ্চাদ্দেশ দিয়ে প্রবেশ করানো। তা-ই করা হলো তাকে। জল্লাদ বাঁশ কেটে নিয়ে শাস্তি দিলো। মাটিতে শুয়ো যন্ত্রণায় কাতরাতে লাগলো বেচারা। ফরাসী ভাবলো, কোনও দরকার নেই অমন শাস্তির, এরচেয়ে মরণই ভালো। বেছে নিলো সে মরণকে। এবার সর্দার জল্লাদের দিকে তাকিয়ে ক্রূর হেসে বললো, না মরা পর্যন্ত এটার ওপর বোঙ্গাবোঙ্গা চালানো হোক!
 
  • ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন। ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত? রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়। আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত? এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪। প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়। রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি। প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন। ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি? রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে। ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও। রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা। ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি? রাজু লাজে হাসে। ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু। রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট। ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে। রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut. ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে? রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম। ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়- এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা । কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck. ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে। রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork. ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে। রাজুর জবাব–ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম। ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়। রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়। শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।
 
  • তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সাগরে আমেরিকা আর জাপানের যুদ্ধ জাহাজ যুদ্ধ করতেছে। হঠাত করে জাপানী জাহাজের ক্যাপ্টেন খেয়াল করলো আমেরিকার জাহাজ থেকে পানির নিচ দিয়া বেকায়দা স্টাইলে একটা মিসাইল ছুড়া হইছে। মিসাইল নির্ঘাত জাপানী জাহাজে আইসা লাগবো। মরা ছাড়া জাপানীদের আর কোনো উপায় নাই। জাপানী ক্যাপ্টেন তার বৃদ্ধ সহকারীকে ডেকে পরিস্থিতি বুঝায় বললো। ক্যাপ্টেন : আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো জাহাজকে মিসাইলের পথ থেকে সরিয়ে নিতে। কিন্তু সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। তুমি এক কাজ করো। নিচে আমাদের যেসব সৈন্য আছে তাদের কাছে যাও। তাদেরকে মিসাইলের কথা বলো না। বরং আমি চাই এই শেষ বেলায় তুমি তাদেরকে কিছুক্ষনের জন্য হাসাও। দেশপ্রেমিক ক্লান্ত সৈন্যরা যেনো জীবনের শেষ মুহুর্তেও একটু হাসতে হাসতে মরতে পারে। বৃদ্ধ : স্যার, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো তাদের হাসাতে। বৃদ্ধ সহকারী নিচে নামলো। সৈন্যরা তাকে দেখে উপরের খবর জানতে চাইলো… বৃদ্ধ : ঊপরের খবর ভালো, নিচের(!!!) খবর আরো ভালো। সৈন্যরা : নিচের খবর ভালো মানে? বৃদ্ধ : আমি যদি বলি আমার নিচের জিনিস দিয়ে জাহাজের এই মেঝেতে বাড়ি দিলে জাহাজটা ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়ে যাবে, তাহলে কে কে অবিশ্বাস করবে? সৈন্যরা : হাহাহাহা…বুড়ার খায়েশ দেখো…এই বয়সে কিসব কাপঝাপ কওন লাগছে। সৈন্যরা হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ধরলো। বৃদ্ধ : বিশ্বাস হয় না?….দাড়া…দেখ তাহলে মজা…. এই বলে বৃদ্ধ হাটু গেড়ে বসে তার জিনিস দিয়ে জাহাজের পটাতনে দিলো এক বাড়ি। ঠিক সেই সময় মিসাইল এসে জাপানী জাহাজে আঘাত করলো। জাহাজ দুই ভাগ হয়ে ডুবতে লাগলো…. সৈন্যরা সবাই মারা গেলো। কাহিনীর প্রয়োজনে বেচে রইলো শুধু ক্যাপ্টেন আর বৃদ্ধ। ক্যাপ্টেন : তোমাকে যা করতে বলছিলাম তুমি কি তা করছো? বৃদ্ধ : জ্বি স্যার। আমি তাদেরকে শেষ সময়ে হাসাতে সাহায্য করেছি। ক্যাপ্টেন : কিভাবে হাসাইছো? বৃদ্ধ সব খুলে বললো। সব শুনে ক্যাপ্টেন বললো, ক্যাপ্টেন : ভালো কাজ দেখাইছো। আমি অনেক খুশি হইছি যে আমাদের দেশের জন্য যারা যুদ্ধ করছে তাদেরকে তুমি শেষ মুহুর্তের আনন্দটুকু দিতে পারছো। তবে পরেরবার থেকে তোমার জিনিস ব্যবহারে সাবধান থাকবে। কারন মিসাইল আমাদের জাহাজের পাশ কেটে গেছে।
 
উকিল সাহেবের প্রথম স্ত্রী চলে যাওয়ার পর বাসার কাজের মেয়েকে বিয়ে করেন। বিয়ের কিছুদিন পর এক প্রতিবেশী ভাবী এসে উকিলের বউকে জিজ্ঞেস করে : কেমন লাগছে উকিল সাহেবের নতুন সংসার?





মিসেস উকিল উত্তর দিলেন : আফা কুনু তফাৎ ফাই নাই গো, কাম কাইজ আদর সোহাগ বিয়ার আগে যা আছিল, এখনও তাই আছে। ফাঁকে দিয়া আমার বেতনডা বন্ধ কইরা দিসে গো আফা। আগে উকিল সাব খুশি অইয়া বখশিস দিতো, অহন হেইডাও বন্ধ। আহারে এতোদিনে কত ট্যাহা বেতন ফাইতাম। উকিল সাবের বুদ্ধিগো আফা! আমার পুরাডাই লস…​
কাজের মেয়ের বোনাস বন্ধ হলেও হাসির বোনাস চালু আছে আপনার এখানে
 

Users who are viewing this thread

Back
Top