What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

প্রথমবারের মত সমুদ্র দর্শনে বের হয়েছেন একজন পদার্থবিদ, একজন জীববিদ, এবং একজন রসায়নবিদ।

পদার্থবিজ্ঞানী সমুদ্র দেখলেন আর ইয়া বড় বড় সব ঢেউ দেখে মোহিত হয়ে গেলেন। ঢেউয়ের ফ্লুইড ডাইনামিক্সের উপর গবেষণা করার কথা চিন্তা করে সাগরে চলে গেলেন। যথারীতি তিনি ডুবে গিয়ে আর ফিরলেন না

জীববিজ্ঞানী বললেন, তিনি সমুদ্রের ফ্লোরা-ফনার উপর গবেষণা করবেন, কিন্তু তিনিও ঐ পদার্থবিদের মত সাগরে গিয়ে আর ফিরলেন না।

রসায়নবিদ করলেন কি…বহুক্ষণ ধরে বাকী দুইজনের জন্য অপেক্ষা করে শেষে পর্যবেক্ষণ লিখতে বসলেন, ”পদার্থবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী উভয়ই সমুদ্রের পানিতে দ্রবনীয়”
 
‘মফিজ’ বেকার লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত হচ্ছেনা।

এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত ‘কুদ্দুস’ এর দেখা পেল।

ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে কুদ্দুস………

প্রশ্ন ১: মিস্টার কুদ্দুস, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?

কুদ্দুস: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে। ‘

প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?

কুদ্দুস: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?

প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?

কুদ্দুস: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।

কুদ্দুস ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় মফিজ জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।

কুদ্দুস অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।

এবার ইন্টারভিউ রুমে মফিজ………

প্রশ্ন ১: মিষ্টার মফিজ, আপনার জন্ম কত সালে ?

মফিজ: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।

প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?

মফিজ: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?

প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?
মফিজ: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
 
শিক্ষিকা : লেখো ৫৫।

ছাত্রী : কিভাবে মিস?

শিক্ষিকা : প্রথমে একটা ৫ লেখো তারপর আরেকটা ৫।

ছাত্রী একটা ৫ লিখে থেমে গেল।

শিক্ষিকা : কি হল ?

ছাত্রী : কোনপাশে লিখব বাঁপাশে না ডানপাশে?
 
শিক্ষক : তোকে তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলেছিলাম। তুই তো দিলি সাদা কাগজ। কেন?

ছাত্র : স্যার, আমি তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র এঁকেছি। কিন’ আপনি তো তা খালি চোখে দেখতে পারবেন না।
 
ছেলে : আমি আর স্কুলে যাব না বাবা।
বাবা : কেনরে খোকা, লেখাপড়া করতে ভালো লাগে না?
ছেলে : তা নয়, স্কুলের টিচাররা কিছুই জানে না। সবসময় আমাকেই পড়া জিজ্ঞেস করে।
 
বনের রাজা টারজান তিরিশ বছর ধরে জঙ্গলে বাস করছে, সেখানে নানারকম পশুপাখি থাকলেও কোন মানুষ নেই। উদ্ভাবনী মস্তিষ্কের অধিকারী টারজান তাই বিভিন্ন গাছের গায়ে ফুটো করে নিয়েছে, প্রথম রিপুকে মোকাবেলা করার জন্যে।

মহিলা সাংবাদিক জেন একদিন জঙ্গলে গিয়ে দেখলো, টারজান মহা উল্লাসে একটি গাছের সাথে প্রেম করে চলছে।

এই দৃশ্য দেখে জেন খানিকটা ভালোবাসা, খানিকটা অনুকম্পা বোধ করলো টারজানের জন্যে, সে জামাকাপড় খুলে আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এসে টারজানের উদ্দেশ্যে নিজেকে নিবেদন করলো।

টারজান তখন গাছ ফেলে ছুটে এসে জেনকে অবাক চোখে কিছুক্ষণ দেখলো, তারপর জেনের পেটে কষে একটা লাথি মারলো।

পেট চেপে ধরে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো জেন। ‘জংলি ভূত, আমি তোমাকে প্রেম নিবেদন করলাম, আর তুমি কি না আমাকে লাথি মারলে?’ চেঁচিয়ে উঠলো সে।

টারজান এগিয়ে এসে জেনকে জাপটে ধরে বললো, ‘সবসময় চেক করে দেখি, কাঠবিড়ালি আছে কি না।
 
একটা ছেলে বড্ড পড়া চুরি করত । ক্লাস টিচার একদিন অতিষ্ট হয়ে তাকে বলল দাঁড়াও

ছেলেটি দাঁড়িয়ে গেল

তোমার বয়স কত ?

বার বছর।

বার বছর ? তোমার লজ্জা করা উচিত । কারন এ বয়সে নেপেলিয়ন অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে ক্লাশ ফোর পাশ করেছেন । এ কথা শুনে ছেলেটি চট করে বললো তাহলে আপনার তো লজ্জা করা উচিত যে আপনার মত বয়সে নেপেলিয়েন সম্রাট হয়ে বসেছিলেন।
 
ছেলে : বাবা আমার ধারণা, কাল থেকে আমরা অনেক বড়লোক হয়ে যাব ।
বাবা : কীভাবে?
ছেলে : আগামীকাল আমাদের অংকের স্যার, কীভাবে পয়সাকে টাকা বানাতে হয় তা শেখাবে ।
 
শিক্ষক : রাণী এলিজাবেথকে কোথায় রাজমুকুট পড়িয়ে দেওয়া হয়েছিলো?
ছাত্র : মাথায় স্যার।
 
শিক্ষকঃ কিরে কামাল, তোর আর তুহিনের গরুর রচনা হুবহু এক রকম হলো কী করে?
কামালঃ স্যার আমরা দুজনে একই গরু দেখে লিখেছি যে !
 

Users who are viewing this thread

Back
Top