What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

স্ত্রী: আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে করে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামী: অফিসে যখন আমি কোনো সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রী: তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামী: হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা পৃথিবীতে থাকতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
 
মৃত্যুশয্যায় শায়িত স্বামী তার স্ত্রীকে বলছেন—
স্বামী: আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর তুমি সাজ্জাদ সাহেবকে বিয়ে কর।
স্ত্রী: সাজ্জাদ সাহেব! বলো কি, সে তো তোমার শত্রু। আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি!
স্বামী: আমি জানি সে আমার শত্রু। সাজ্জাদকে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ, বুঝলে
 
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কয়েক দিন ধরে মুখ দেখাদেখি বন্ধ। কেউ কারও সঙ্গে কথা বলেন না। আর যতটুকু বলা প্রয়োজন, তা ইশারায় জানিয়ে দেন। স্বামী দেখলেন, পরের দিন ভোরে তাঁর ফ্লাইট। তাঁকে উঠতে হবে ভোর পাঁচটায়। কিন্তু স্ত্রী যদি জাগিয়ে না দেন, তবে কিছুতেই ভোরবেলায় তাঁর ঘুম ভাঙবে না। কিন্তু তাঁরা কথাও তো বলেন না। কী আর করা! স্বামী একটা কাগজে লিখে দিলেন, ‘দয়া করে ভোর পাঁচটায় আমাকে জাগিয়ে দেবে।’ কাগজটি টেবিলের ওপর রেখে দিলেন, যাতে স্ত্রী দেখতে পান। কিন্তু পরের দিন যখন তাঁর ঘুম ভাঙল, তখন সকাল নয়টা বেজে গেছে এবং বিমানও তাঁকে ছেড়ে চলে গেছে। তিনি রেগে টং হয়ে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তাঁকে জাগানো হলো না। এদিকে স্ত্রীও সমান তেড়িয়া, ‘এত রাগছ কেন? আমি তো তোমার ওই কাগজটিতে লিখে রেখেছি যে এখন ভোর পাঁচটা বাজে, ঘুম থেকে ওঠো। কিন্তু তুমি তো টেরই পেলে না। আমার কী দোষ?’
 
এক বুড়া বারে গিয়ে মদ গিলতো। আর
মাতাল হয়ে তার গায়ের চাদর
হারিয়ে আসতো।তাই তার বউ
বুড়াকে খুব ঝাড়তো।
একদিন বুড়া ঠিক
করলো আজকে বারে যাওয়ার
আগে গায়ের সাথে চাদরটা খুব টাইট
করে গিট্টু লাগায় নিবে….তাহলে আর
হারাবে না।
রাতের বেলা হেবি করে মাল টাল
খেয়ে বাসায় বুড়া ফিরলো।।
বুড়িকে ঢলতে ঢলতে বলল,
“দেখেছো..আজকে গায়ের চাদর
ঠিকঠাক আছে….
বুড়ি বলল,”তা ঠিক বলেছো,
..
.
,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
..
.
..
কিন্তু তোমার লুঙ্গি কই???”
 
বল্টু: লোকে বলে দুধ খেলে নাকি শক্তি বাড়ে !!

বল্টুর বন্ধু :হ্যাঁ, সত্যিই তো বাড়ে, কোন সন্দেহ আছে ??

বল্টু : ধুর ! পাঁচ গ্লাস দুধ খেয়ে এই দেয়ালটা আধাঘণ্টা ধইরা ধাক্কাইলাম, এক
ইঞ্চিও নড়ে নাই ! সব ভূয়া !
.
.
.
.

.

.

.

.
এখন পাঁচ গ্লাস মদ খেয়ে আসলাম! দেখি দেয়ালটা আমারে দেইখা নিজেই কেমন ভয়ে কাঁপতাছে
 
এক মাতাল সন্ধার দিকে পকেট থেকে ১টা ম্যাচ বের করে একের পর এক কাঠি ঘষে চললো। কিন্তু কোন কাঠিই জ্বলছে না । অবশেষে একটা কাঠি জ্বলে উঠলো। তখন সে অতিযত্নে কাঠিটা নিভিয়ে ম্যাচ বাক্সে রেখে দিল । কি রে, পোরা কাঠি আবার রেখে দিলি কেন ? আরে বন্ধু, পুরো ম্যাচে মাত্র একটা কাঠি ভাল। এখনি যদি ব্যবহার করে ফেলি তবে বাসায়
যেয়ে হারিকেন জ্বলাব কি দিয়ে?
 
নাইট শো সিনেমা দেখে বাড়ি ফিরছে এক লোক। এঠাৎ দেখল, তার আগে একটা মাতাল টলতে টলতে যাচ্ছে। তার একটা পা ফুটপাতের উপরে, একটা পা রাস্তায়। লোকটি এগিয়ে গিয়ে মাতালটাকে রাস্তায় নামিয়ে দিল।
মাতাল তখন সোজা হয়ে হাঁটতে হাঁটতে বলল, আমি ভেবেছিলাম আমি বুঝি খোঁড়া হয়ে গেছি।

 
দুই মাতালকে পুলিশ আটকিয়েছে।
– তোমার ঠিকানা বল। প্রথম মাতালকে জিঞ্জেস করল পুলিশ।
– আমার কোন নির্দিষ্ট ঠিকানা নাই।
– আর তোমার? দ্বিতীয় জনের দিকে ফিরল পুলিশ।
– আমি ওর ওপরের ফ্ল্যাটের ঠিক ওপরের ফ্ল্যাটটায় থাকি।
 
৩ জন মাতাল রাতে একটা গাড়িতে উঠল
ড্রাইভার বোঝতে পারল
যে তারা মাতাল!!
ড্রাইভার গাড়ির ইঞ্জিন চালু করল
এবং সাথে সাথে বন্ধ করে ফেলল আর
তাদেরকে বলল
যে তারা নাকি গন্তব্যস্থলে পৌঁছে গেছে.
৩ মাতাল গাড়ি থেকে নামল তারপরঃ-
১ম মাতালঃ ধন্যবাদ.
২য় মাতালঃ নিন, ১০ টাকা বকশিস দিলাম।
তখন ৩য় মাতাল ড্রাইভারকে দিল
একটা থাপ্পর। ড্রাইভার মনে করল
যে লোকটা বোধ হয়
মাতাল না, হয়ত সবকিছু বোঝে ফেলেছে.
তবুও ড্রাইভার তাকে জিজ্ঞেস
করলঃ থাপ্পর মারলেন কেন??
৩য় মাতালঃ শালা, এত স্পীডে কি কেউ
গাড়িচালায়! মাইরাই তো ফালাইছিলি
 
আমেরিকার কোন এক রাস্তায় দুই জন মাতাল মদ খাচ্ছে আর আলাপ করছে-
১ম মাতাল: আমি এই দেশটা কিনে নেব।
২য় মাতাল: কিনবি মানে। আমি বেঁচলে তো কিনবি।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top