What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

এক জন বাস ড্রাইভার রাস্তায় নতুন একটা নোটিশ দেখে তা পড়ার জন্য বাস থামাল। সাথে সাথে ট্রাফিক এসে জিজ্ঞেস করল অই বেটা বাস থামালি কেন? দেখস না বাস থামান নিষেধ। নতুন লাগাইসেন, দেখার জন্যই তো থামাইলাম। বেয়াদপ, মুখে মুখেতর্ক করস? দে ৫০০ টেকা দে। ২য় দিন বাস ড্রাইভার আজ বাস না থামিয়ে চলে যাচ্ছিল, তবু ট্রাফিক থামাল। সার আইজ ত থামাই নাই আটকাইলেন ক্যান? থামাস নাই ঠিকই, তয় থামানের চিন্তা নিশ্চই করছস। এইহানে যাত্রী একটু বেশি পাওয়া যায়, তাই একবার চিন্তা করসিলাম। চিন্তা করলি ক্যান, দে ৫০০ টেকা দে । ৩য় দিন, বাস ড্রাইভার আজও বাস না থামিয়ে চলে যাচ্ছিল, ট্রাফিক থামাল। সার আইজ ত থামাই নাই থামানের চিন্তাও করি নাই, আইজ আটকাইলেন ক্যান? শালায় কয় কি! চিন্তা ভাবনা ছারাই নাকি গাড়ি চালায়, এই জন্যেই ত দুর্ঘটনা ঘটে, দে ৫০০ টেকা দে ।
 
এক লোকের বদ মেজাজী বউ। লোকটিও বউটিকে অনেক ভয় পায়।
একদিন সন্ধ্যায় লোকটি বিছানার উপর বসে হাতে একটা খালি বোতল নিয়ে সেটাকে বাজাচ্ছিল। বউ ধমক দিল, এই কী করছো, থামো।
লোকটি ভয় পেয়ে বোতলটি পকেটে রেখে দিল।
রাতের বেলা ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিয়ে, সব আলো নিভিয়ে দিয়ে বউ কাছে এসে মুখের কাছে মুখ এনে খুব আদুরে গলায় বলল, করতে চাও? লোকটি মাথা নেড়ে বলল, হ্যাঁ।
বউ বলল, ঠিক আছে করো।
লোকটি পকেট থেকে বোতল বের করে জোরে জোরে বাজাতে শুরু করল, টিং টিং টিং টিং… ল্যাও ঠেল।
 
একবার টারজান গাছের
ডালে ঝুলে ঝুলে যাচ্ছিল। হঠাৎ
তার পেন্টিটা একটা ডালে
বেধে খুলে গেলো। তাই দেখে বনের
সব
প্রাণীরা হাসতে লাগলো। তখন
টারজান বানরকে বললঃ
হাসছো কেন….
বানর বললঃ “আমার জীবনে এই
প্রথম কোন প্রাণী দেখলাম যার
সামনে লেজ আছে”।
 
আবুল তার
বউকে নিয়ে কক্সবাজারে ঘুরতে গ
সন্ধ্যাবেলা সি-বীচ
থেকে ঘুরে এসে তারা হোটেলের
রুমে গেল। আবুলের বউ
রুমে গিয়েই
বাথরুমে ঢুকল।
এমন সময় এক
সুন্দরী মেয়ে তাদের
রুমে এসে আবুলকে একা দেখে বলল
আপনার কি কিছু লাগবে?
আবুল না বলে মেয়েটিকে বিদায়
করে দিল।
আবুলের বউ বাথরুম
থেকে এসে বললঃ কে এসেছিল?
আবুল
বললঃ একটা বাজে মেয়ে এসেছিল।
বিদায় করে দিয়েছি।
আবুলের বউ রেগে গিয়ে বললঃ এই
শোন, তোমরা ছেলেরা সুযোগ
পেলেই
মেয়েদের বাজে বলো কেন? কই,
আমি তো শূনলাম, মেয়েটা তোমার
কিছু
লাগবে কি-না,
তা জানতে এসেছিল।
আবুল কিছুতেই বউকে বিশ্বাস
করাতে পারলোনা যে,
মেয়েটা খারাপ।
তাই, সে বাধ্য হয়ে বললঃ ঠিক
আছে,
আমি ঐ মেয়েটাকে আসতে বলছি,
তুমি খাটের নীচে লুকিয়ে পড়ো।
আবুলের বউ লুকিয়ে পড়লো, আবুল
ম্যানেজারের কাছে ফোন
করে মেয়েটাকে পাঠাতে বললো।
মেয়েঃ স্যার, আপনার কি কিছু
লাগবে?
আবুলঃ আমি খুব একা বোধ করছি।
মেয়েঃ আমাকে ৮০০ টাকা দিন।
আমি আপনার সব একাকীত্ব দূর
করে দিবো।
আবুলঃ তোমার মত মেয়ে ৮০০
টাকা!
১০০ টাকার ১ পয়সাও
বেশি পাবেনা।
মেয়েটা সরি বলে চলে গেল।
এবার আবুলের বউ বিশ্বাস করলো।
একটু পরে আবুল আর তার বউ
ডিনারে যাচ্ছে, তখন ঐ মেয়েটার
সাথে দেখা।
মেয়েটা আবুলকে বলে উঠলো
স্যার, ১০০ টাকায় এরকম
পেত্নীই
জুটবে, আমার মত সুন্দরী পাবেন
না !!
 
এক দম্পতি ২টি বাচ্চা হওয়ার পরে তারা ভাবলতাদের আর বাচ্চার দরকার নাই।
দুজনেই এতে একমত হল। একদিন ডাক্তারের কাছে গেল।
ডাক্তার পরামর্শ দিলেন স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি গ্রহণ করার।
ডাক্তার এর পরামর্শ মোতাবেক পুরুষের দুইটি অংশে হালকা অপারেশন করে নিলেন ডাক্তার-এর কাছ থেকে।
পরবর্তী সময়ে দু’জনে কোন পদ্ধতি ছাড়াই বেশ আনন্দেই ভালবাসার চরমসীমা উপভোগ করলেন।
কিন্তু অপারেশনের ৬মাস পরে স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট-এর কথা শুনে স্বামী বেচারা রেগে-মেগে সোজা অপারেশন কারী ডাক্তারের কাছেজানতে চাইলেন।
কি অপরেশন করছেন মিয়া!! আপনি একটা ভূয়া ডাক্তার!! অপারেশনের পরেও আমার স্ত্রীর পেটে বাচ্চা আসলো কি করে!?! ”
সবকিছু ভালভাবে শুনে ডাক্তার বললেন,দেখুন আমি অপারেশন করেছি শুধু আপনার!! পুরো ঢাকা শহরের পুরুষ মানুষদেরতো আর অপারেশন করি নাই।
 
একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত।

তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন।

কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে।

এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।
আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে। খালেদা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ।

এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ।
 
এক বিবাহিত লোক ঠিক করলো সে তার সুন্দরী সেক্রেটারির সাথে অফ-আউয়ারে কাজ করবে(উদ্দেশ্য পরিষ্কার!!!) সে কোন রকম একটা অজুহাত দাড় করিয়ে বৌ কে ম্যনেজ করলো।
তো কাজ শেষে সে তার সেক্রেটারিকে নিয়ে গেলো ডিনারে। ঘটনার পরিক্রমাই এক সময় সে সুন্দরী সেক্রেটারির নির্জন এপার্টমেন্টে এসে পৌছালো এবং “যাহবার তাই হলো!!!”
কিন্তু সেক্রেটারি ছিল অনেক বেশি“ক্রেজি”!!! উত্তেজনার বশে সে লোকটার নাকে মুখে খামছে দাগ করে দিলো।
লোকটা তো বাসায় ফেরার পথে ভেবেই পাইনা বৌকে কিভাবে বোঝাবে।তো দশ-পাঁচ চিন্তা করতে করতে এক সময় সে বাসাতে আসলো।
বাসাতে আসার সাথে সাথে তার আদরের কুকুর টা তার দিকে দৌড়ে আসলো। ব্যস……সাথে সাথে তার মাথাতে বুদ্ধি খেলে গেলো!!!
সে বাসার মেঝেতে পড়ে যাবার ভান করে শুয়ে পড়লো এবং চিৎকার করে বৌকে ডেকে বলল-
”বৌ বৌ দেখো তোমার কুকুর আমার কি করেছে!!!! আমার নাক মুখ তো শেষ!!!”
এক বুক দীর্ঘশ্বাস ফেলে বৌ পরম স্বস্তির হাসি হেসে বলে-
“আরে ওইটা তো কিছুই না। দেখো তোমার কুকুর আমার কি করেছে”
 
জলিল রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। এক পিচ্চি তাকে প্রশ্ন করল,” কয়টা বাজে?” পৌনে তিনটা।
তিনটা বাজলে আমার পাছায় একটা চুমো দিও। এই কথা বলেইপিচ্চি দিয়েছে দৌড়।
জলিল ভাইয়ে রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে। পথে শাকিব খানের সাথে ধাক্কা খেল।
শাকিব খানঃ কিরে দোস্ত, দৌড়াস কেন ??
আরে হালার পিচ্চি কয় তিনটা বাজলে ওর পাছায় চুমু খেতে ।- এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!!
শাকিব খানঃ এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি?? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি।
 
স্ত্রী: এতক্ষণ ধরে ওই কাগজটিতে কী দেখছ তুমি?
স্বামী: কই, কিছু না তো!
স্ত্রী: আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যে কথা বলছ। তুমি প্রায় চার ঘণ্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কী, শুনি?
স্বামী: না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top