বইয়ের নাম : এই শুভ্র! এই
লেখক : হুমায়ূন আহমেদ
লেখার ধরন : শুভ্র বিষয়ক উপন্যাস
প্রথম প্রকাশ : অক্টোবর ২০০৩
প্রকাশক : অন্যপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১১২
সতর্কীকরণ : কাহিনী সংক্ষেপটি স্পয়লার দোষে দুষ্ট
লেখক : হুমায়ূন আহমেদ
লেখার ধরন : শুভ্র বিষয়ক উপন্যাস
প্রথম প্রকাশ : অক্টোবর ২০০৩
প্রকাশক : অন্যপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১১২
সতর্কীকরণ : কাহিনী সংক্ষেপটি স্পয়লার দোষে দুষ্ট
কাহিনী সংক্ষেপ :
মনজু গ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছে চাকরির খোঁজে। ঢাকাতে তার আপন কেউ না থাকায় দূর সম্পর্কের এক মামার বাড়িতে সে উঠেছে। মনজু তার মামা-মামীকে জানিয়েছে তার একটা ভালো চাকরি হয়েছে, পোস্টিং ঠিক হলেই সে চলে যাবে। মনজু শুভ্রর বাবার কাছে একটি মিথ্যে চিঠি নিয়ে গেছে চাকরির জন্য। শুভ্রর বাবা মিথ্যে চিঠির বিষয়টি ধরে ফেললেও মনজুকে চাকরি দেয় শুভ্রের এ্যাসিস্টেন্ড হিসেবে। এ্যাসিস্টেন্ড বলা হলেও আসলে চাকরিটা চাকর শ্রেণীর।
এদিকে মনজুর মামা-মামী তাদের একমাত্র মেয়ের জন্য মনজুকে বর হিসেবে পছন্দ করে রাখেন। তাদের মেয়েও মনজুকে পছন্দ করে। মনজুও মেয়েটিকে খুবই পছন্দ করে। তবে সমস্যা হচ্ছে তারা কেউই জানে না মনজু কি চাকরি করে। মনজু তার চাকরি নিয়ে খুব একটা সন্তুষ্ট নয়।
শুভ্রের চোখের কিছু সমস্যা আছে। তার চোখের সমস্যার কারণে খুব দ্রুতই সে অন্ধ হয়ে যাবে। এদিকে সবাই শুভ্রকে বোকা ভাবলেও শুভ্র আসলে ততোটা বুকা নয়, বরং বেশ বুদ্ধিমান ছেলে। সে তার নিজের বুদ্ধি আর যুক্তি খাটিয়ে বুঝে যায় বর্তমানে সে যাদের বাবা মা হিসেবে জানে তারা আসলে তার বাবা মা নন। শুভ্রের মার পর পর দুটি মৃত সন্তানের জন্ম দেয়ার পরে শুভ্রের বাবা শুভ্রকে পালক হিসেবে নেয়।
খুব সামান্য কারণে শুভ্রের মা মনজুর চাকরি নট করে দেয়। মনজু তার ব্যগ নিয়ে হাজির হয় মামা-মামীর বাড়িতে। সেখানে গিয়ে সে মিথ্যে বলে যে তার মালিক একটি দ্বীপ কিনেছে। সেই দ্বীপ সাজানোর দায়িত্ব মনজুকে দেয়া হয়েছে। এদিকে শুভ্রর মা শুভ্রকে উপহার দেয়ার জন্য একটি দ্বীপ কিনেন। শুভ্র তার মাকে বলে দ্বীপটি সাজানোর জন্য মনজুকে কাজে লাগাতে হবে।
----- সমাপ্ত -----
=======================================================================
আমার লেখা হুমায়ূন আহমেদের সমস্ত কাহিনী সংক্ষেপ সমূহ